পার্বতীপুর উপজেলা পোষ্ট অফিসের কার্যক্রম চলছে জরাজীর্ন ভবনে
https://www.obolokon24.com/2019/01/dinajpur_90.html
এম এ আলম বাবলু, পার্বতীপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ
দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলা পোষ্ট অফিসের কার্যক্রম চলছে জরাজীর্ন ভবনে। ঝূঁকিপূর্ন এই ভবনটি যে কোন সময় ধ্বসে পরে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকলেও ভবনটি সংস্কারের কোন বাস্তব সম্মত পদক্ষেপ গৃহিত হচ্ছে না। প্রতি বছর এখান থেকে কোটি কোটি টাকা রাজস্ব আয় হলেও ভবনটির মেরামতের কোন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।
পার্বতীপুর উপজেলা শহরের পুরাতন বাজার এলাকায় অবস্থিত পার্বতীপুর উপজেলা পোষ্ট অফিস ভবনটি কয়েক যুগ আগে নির্মিত হলেও বর্তমানে ভবনটি জরাজীর্ন হয়ে পরেছে। ভবনের অভ্যন্তরের ছাদে এবং দেয়ালে পলেস্তারা খুলে পরে ভেতরের রড বেড়িয়ে পড়েছে। বিভিন্ন সময়ে ছাদের পলেস্তারা খুলে গায়ে পড়ছে। এভাবেই ঝূঁকির মধ্যে কাজ করতে হচ্ছে এই পোষ্ট অফিসে কর্মরত কর্মচারীদের । শুধু কর্মচারী নয় উপজেলার বিভিন্ন স্তরের মানুষ তাদের প্রয়োজনে এখানে আসা-যাওয়া করছে তাদেরকেও ঝূঁকির মধ্যে থাকতে হচ্ছে। এই পোষ্ট অফিসের মাধ্যমে উপজেলার টাকা-পয়সা, চিঠিপত্রস বিভিন্ন কাগজ পত্রাদি আসা যাওয়া করে। তাছাড়াও এখান থেকে বিভিন্ন মেয়াদী সঞ্চয়পত্র বিক্রির মাধ্যমে বছরে কোটি কোটি টাকা রাজস্ব আয় হলেও দীর্ঘদিন ধরে জরাজীর্ন হয়ে পড়া ভবনটি সংষ্কারের কোন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। এই পোষ্ট অফিসের কর্মরত উপজেলা পোষ্ট মাস্টার বিশ্বনাথ জানান, ভবনটির দূরাঅবস্থার কথা তুলে ধরে এটি সংস্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত ভাবে আবেদন নিবেদন করেও কোন ফল হচ্ছে না।
দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলা পোষ্ট অফিসের কার্যক্রম চলছে জরাজীর্ন ভবনে। ঝূঁকিপূর্ন এই ভবনটি যে কোন সময় ধ্বসে পরে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকলেও ভবনটি সংস্কারের কোন বাস্তব সম্মত পদক্ষেপ গৃহিত হচ্ছে না। প্রতি বছর এখান থেকে কোটি কোটি টাকা রাজস্ব আয় হলেও ভবনটির মেরামতের কোন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।
পার্বতীপুর উপজেলা শহরের পুরাতন বাজার এলাকায় অবস্থিত পার্বতীপুর উপজেলা পোষ্ট অফিস ভবনটি কয়েক যুগ আগে নির্মিত হলেও বর্তমানে ভবনটি জরাজীর্ন হয়ে পরেছে। ভবনের অভ্যন্তরের ছাদে এবং দেয়ালে পলেস্তারা খুলে পরে ভেতরের রড বেড়িয়ে পড়েছে। বিভিন্ন সময়ে ছাদের পলেস্তারা খুলে গায়ে পড়ছে। এভাবেই ঝূঁকির মধ্যে কাজ করতে হচ্ছে এই পোষ্ট অফিসে কর্মরত কর্মচারীদের । শুধু কর্মচারী নয় উপজেলার বিভিন্ন স্তরের মানুষ তাদের প্রয়োজনে এখানে আসা-যাওয়া করছে তাদেরকেও ঝূঁকির মধ্যে থাকতে হচ্ছে। এই পোষ্ট অফিসের মাধ্যমে উপজেলার টাকা-পয়সা, চিঠিপত্রস বিভিন্ন কাগজ পত্রাদি আসা যাওয়া করে। তাছাড়াও এখান থেকে বিভিন্ন মেয়াদী সঞ্চয়পত্র বিক্রির মাধ্যমে বছরে কোটি কোটি টাকা রাজস্ব আয় হলেও দীর্ঘদিন ধরে জরাজীর্ন হয়ে পড়া ভবনটি সংষ্কারের কোন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। এই পোষ্ট অফিসের কর্মরত উপজেলা পোষ্ট মাস্টার বিশ্বনাথ জানান, ভবনটির দূরাঅবস্থার কথা তুলে ধরে এটি সংস্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত ভাবে আবেদন নিবেদন করেও কোন ফল হচ্ছে না।