প্রতারনা করে মোবাইল সীম বিক্রি -রংপুরে র্যাব-পুলিশের যৌথ অভিযানে ৩ প্রতারক আটক
https://www.obolokon24.com/2019/01/arest_24.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের পীরগাছায় প্রতারণার মাধ্যমে পূর্বের রেজিস্ট্রেশনকৃত মোবাইল সিম বিক্রয় চক্রের ৩ সদস্যকে আটক করা হয়েছে। গতকাল বুধবার বিকেলে রংপুর র্যাব-১৩ ও পীরগাছা থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে। এঘটনায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ৬ প্রতারকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। আটককৃতদের আজ বৃহস্পতিবার রংপুর জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার কৈকুড়ী ইউনিয়নের কুতুব্বাস সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে গত বুধবার বিকেলে ওই চক্রটি গ্রামের সাধারণ মানুষের মাঝে প্রায় ৩০০টি সিম বিক্রি করে। এসময় তারা বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে গ্রাহকের আঙ্গুলের ছাপ ও এনআইডি গ্রহণ করে। কিন্তু তারা নতুন সিমের জন্য বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে রেজিস্ট্রেশন করলেও পূর্বের রেজিস্ট্রেশন করা সিম গ্রাহকদের নিকট দেয়। এসময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রংপুর র্যাব-১৩ ও পীরগাছা থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই প্রতারক চক্রের সদস্য উপজেলার নাগদাহ গ্রামের দুলাল হোসেনের ছেলে মাহবুবুল ইসলাম (১৯), বিরাহীম গ্রামের বেলাল হোসেনে ছেলে আকরাম হোসেন (২০) ও একই গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে আব্দুল্লাহ আল মাহমুদকে (২১) আটক করে। আটককৃতদের নিকট থেকে এয়ারটেল ৩৫টি ও রবি ২০৬টি সিমসহ সিম রেজিস্ট্রেশন সরঞ্জামাদী উদ্ধার করা হয়েছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ওবায়দুর রহমান বলেন, প্রতারক চক্রটি বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে টেলিটকের সিম রেজিস্ট্রেশন করলেও গ্রাহকদের বিভিন্ন কোম্পানীর সিম প্রদান করে আসছিল।
পীরগাছা থানার ওসি রেজাউল করিম জানান, দীর্ঘদিন থেকে ওই প্রতারক চক্র বায়োমেট্রিক পদ্ধতি ব্যবহার করে গ্রাহকদের সাথে প্রতারণা করে আসছিল। এঘটনায় ৬ জনের নামে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের হয়েছে। এদের মধ্যে ৩ জনকে গ্রেফতার করা হলেও বাকিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
রংপুরের পীরগাছায় প্রতারণার মাধ্যমে পূর্বের রেজিস্ট্রেশনকৃত মোবাইল সিম বিক্রয় চক্রের ৩ সদস্যকে আটক করা হয়েছে। গতকাল বুধবার বিকেলে রংপুর র্যাব-১৩ ও পীরগাছা থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে। এঘটনায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ৬ প্রতারকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। আটককৃতদের আজ বৃহস্পতিবার রংপুর জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার কৈকুড়ী ইউনিয়নের কুতুব্বাস সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে গত বুধবার বিকেলে ওই চক্রটি গ্রামের সাধারণ মানুষের মাঝে প্রায় ৩০০টি সিম বিক্রি করে। এসময় তারা বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে গ্রাহকের আঙ্গুলের ছাপ ও এনআইডি গ্রহণ করে। কিন্তু তারা নতুন সিমের জন্য বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে রেজিস্ট্রেশন করলেও পূর্বের রেজিস্ট্রেশন করা সিম গ্রাহকদের নিকট দেয়। এসময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রংপুর র্যাব-১৩ ও পীরগাছা থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই প্রতারক চক্রের সদস্য উপজেলার নাগদাহ গ্রামের দুলাল হোসেনের ছেলে মাহবুবুল ইসলাম (১৯), বিরাহীম গ্রামের বেলাল হোসেনে ছেলে আকরাম হোসেন (২০) ও একই গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে আব্দুল্লাহ আল মাহমুদকে (২১) আটক করে। আটককৃতদের নিকট থেকে এয়ারটেল ৩৫টি ও রবি ২০৬টি সিমসহ সিম রেজিস্ট্রেশন সরঞ্জামাদী উদ্ধার করা হয়েছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ওবায়দুর রহমান বলেন, প্রতারক চক্রটি বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে টেলিটকের সিম রেজিস্ট্রেশন করলেও গ্রাহকদের বিভিন্ন কোম্পানীর সিম প্রদান করে আসছিল।
পীরগাছা থানার ওসি রেজাউল করিম জানান, দীর্ঘদিন থেকে ওই প্রতারক চক্র বায়োমেট্রিক পদ্ধতি ব্যবহার করে গ্রাহকদের সাথে প্রতারণা করে আসছিল। এঘটনায় ৬ জনের নামে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের হয়েছে। এদের মধ্যে ৩ জনকে গ্রেফতার করা হলেও বাকিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।