সাংবাদিক মোশাররফ হোসেনের দাফন সম্পন্ন
https://www.obolokon24.com/2017/04/nilphamari.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৩১ মার্চ॥ নীলফামারীর প্রিয়মূখ দৈনিক ইনকিলাব এর জেলা সংবাদদাতা মোশাররফ হোসেনের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার বাদ জুম্মা প্রথম দফায় জেলা শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাঁ মাঠে এবং বাদ আছর কেন্দ্রীয় কবরস্থান চত্বরে দ্বিতীয় নামাজে জানাজা শেষে জানাজা পর সেখানে দাফন সম্পন্ন করা হয়।
এসময় মরহুমের পরিবারের সদস্য, আতœীয়স্বজন, স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তা, জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগ,বিএনপি, জাতীয় পাটি, ন্যাপ সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং হাজারো মুসল্লি গন জানাজা ও দাফনে অংশ নেন।
দাফনের আগে মরহুমের কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানান জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন, পৌর মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, নীলফামারী প্রেসক্লাবের উপস্থিত সাংবাদিকগণ, মিডিয়া হাউজের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান সাংবাদিক তাহমিন হক ববী, মীর মাহমুদুল হাসান আস্তাক, মিল্লাদুর রহমান মামুন, ডিমলা প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান সাংবাদিক সরদার ফজলুল হক, জাহিদুল ইসলাম, সহিদুল ইসলাম, সুজন সহ অন্যান্য সাংবাদিক, টিএফপিএ সমিতি রংপুর বিভাগ ও নীলফামারী জেলা শাখার পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান বিভাগীয় সম্পাদক সাদেক আনোয়ার ও কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য মশিউর রহমান রুবেল। এসময় ডোমার, জলঢাকা, সৈয়দপুর, কিশোরীগঞ্জ ও চিলাহাটী প্রেসক্লাবের সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
জানাজার আগে স্থানীয় নেতৃবর্গ মোশাররফ হোসেনের স্মৃতিচারন তুলে ধরে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।
আগামী রবিবার (২ এপ্রিল) বাদ আছর নীলফামারী শহরের শাহীপাড়া মহল্লার নিজ বাস ভবনে মোশাররফ হোসেনের কুলখানী অনুষ্ঠিত হবে বলে পারিবারিক সুত্রে জানানো হয়।
উল্লেখ যে, আজ শুক্রবার ভোর পৌনে চারটার দিকে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা যান। (ইন্নালিল্লাহি...রজিউন)। তাঁর বয়স হয়েছিলো ৫৬ বছর। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী আর দুই মেয়ে, এক ছেলে সহ নাতী, আতœীয় স্বজন, অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।
সাংবাদিক মোশাররফ হোসেন প্রকাশনার শুরু থেকে দৈনিক ইনকিলাবের নীলফামারী প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করে আসছিলেন। সাংবাদিকতা জীবনে সীমান্ত সন্ত্রাস, ভূমি ও পানি আগ্রাসন নিয়ে সাড়া জাগানো রিপোর্ট করে জনপ্রিয়তা লাভ করেন। ৭০ দশকে তার সাংবাদিকতা পেশায় আগমন। প্রয়াত সাংবাদিক ফজলুর রহমানের স¤পাদিত সাপ্তাহিক নীলফামারী বার্তা (বর্তমানে দৈনিক নীলফামারী বার্তা) ছাড়াও বিভিন্ন সময় তিনি দিনাজপুরের উত্তরা, তিস্তা, বগুড়ার চাঁদনিবাজার, আজ ও আগামীকালসহ বিভিন্ন পত্রিকায় কাজ করেছেন। নীলফামারীর প্রথম দৈনিক নীলকথা'র প্রথম বার্তা স¤পাদকও ছিলেন তিনি। দীর্ঘ দিন নীলফামারী প্রেসক্লাবের সাধারণ স¤পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
এসময় মরহুমের পরিবারের সদস্য, আতœীয়স্বজন, স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তা, জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগ,বিএনপি, জাতীয় পাটি, ন্যাপ সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং হাজারো মুসল্লি গন জানাজা ও দাফনে অংশ নেন।
দাফনের আগে মরহুমের কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানান জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন, পৌর মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, নীলফামারী প্রেসক্লাবের উপস্থিত সাংবাদিকগণ, মিডিয়া হাউজের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান সাংবাদিক তাহমিন হক ববী, মীর মাহমুদুল হাসান আস্তাক, মিল্লাদুর রহমান মামুন, ডিমলা প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান সাংবাদিক সরদার ফজলুল হক, জাহিদুল ইসলাম, সহিদুল ইসলাম, সুজন সহ অন্যান্য সাংবাদিক, টিএফপিএ সমিতি রংপুর বিভাগ ও নীলফামারী জেলা শাখার পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান বিভাগীয় সম্পাদক সাদেক আনোয়ার ও কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য মশিউর রহমান রুবেল। এসময় ডোমার, জলঢাকা, সৈয়দপুর, কিশোরীগঞ্জ ও চিলাহাটী প্রেসক্লাবের সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
জানাজার আগে স্থানীয় নেতৃবর্গ মোশাররফ হোসেনের স্মৃতিচারন তুলে ধরে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।
আগামী রবিবার (২ এপ্রিল) বাদ আছর নীলফামারী শহরের শাহীপাড়া মহল্লার নিজ বাস ভবনে মোশাররফ হোসেনের কুলখানী অনুষ্ঠিত হবে বলে পারিবারিক সুত্রে জানানো হয়।
উল্লেখ যে, আজ শুক্রবার ভোর পৌনে চারটার দিকে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা যান। (ইন্নালিল্লাহি...রজিউন)। তাঁর বয়স হয়েছিলো ৫৬ বছর। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী আর দুই মেয়ে, এক ছেলে সহ নাতী, আতœীয় স্বজন, অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।
সাংবাদিক মোশাররফ হোসেন প্রকাশনার শুরু থেকে দৈনিক ইনকিলাবের নীলফামারী প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করে আসছিলেন। সাংবাদিকতা জীবনে সীমান্ত সন্ত্রাস, ভূমি ও পানি আগ্রাসন নিয়ে সাড়া জাগানো রিপোর্ট করে জনপ্রিয়তা লাভ করেন। ৭০ দশকে তার সাংবাদিকতা পেশায় আগমন। প্রয়াত সাংবাদিক ফজলুর রহমানের স¤পাদিত সাপ্তাহিক নীলফামারী বার্তা (বর্তমানে দৈনিক নীলফামারী বার্তা) ছাড়াও বিভিন্ন সময় তিনি দিনাজপুরের উত্তরা, তিস্তা, বগুড়ার চাঁদনিবাজার, আজ ও আগামীকালসহ বিভিন্ন পত্রিকায় কাজ করেছেন। নীলফামারীর প্রথম দৈনিক নীলকথা'র প্রথম বার্তা স¤পাদকও ছিলেন তিনি। দীর্ঘ দিন নীলফামারী প্রেসক্লাবের সাধারণ স¤পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।