সৈয়দপুরে বিহারী ক্যাম্প উচ্ছেদ বন্ধে স্মারকলিপি প্রদান
https://www.obolokon24.com/2017/03/saidpur_77.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ॥
সৈয়দপুরে অবস্থিত চামড়া গুদাম বিহারী ক্যাম্পে বসবাসকারী পাকিস্তানী বিহারীদের উচ্ছেদ না করার জন্য স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরে উচ্ছেদ বন্ধে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে প্রদান করা স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়েছে। স্মারনলিপি প্রদানের সময় সৈয়দপুর শহরের আটকে পড়া ২২টি পাকিস্তানি ক্যাম্পের বাসিন্দাদের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, ১৯৭২ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ইন্টারন্যাশনাল কমিউনিটি অব দি রেডক্রস (আইসিআরসি) সৈয়দপুরে বিহারী জনগোষ্ঠী অর্থাৎ আটকেপড়া পাকিস্তানিদের ২২টি ক্যাম্পে পূণর্বাসিত করে। সে থেকে সরকার প্রদত্ত সকল সুযোগ- সুবিধা গ্রহণ করে আসছেন তারা। এ ছাড়া উচ্চ আদালতের আদেশ আছে দেশের ৭০টি বিহারে ক্যাম্পে বসবাসরতদের উচ্ছেদ করা যাবে না।
কিন্তু এ অবস্থায় গত ১১ মার্চ সৈয়দপুর বিএনপি রাজনৈতিক জেলা শাখার সভাপতি আব্দুল গফুর সরকার ওই ক্যাম্পের কিছু অংশ তার দাবি করে উচ্ছেদ করতে আসেন।
বিএনপি সভাপতি আব্দুল গফুর সরকার এই প্রসঙ্গে বলেন, ওই জমি ক্যাম্পের নয়। সেখানে আমার নিজস্ব অংশ রয়েছে। জমি উদ্ধারে মাননীয় আদালতে রিট করে আদেশ পেয়ে জমিটি উদ্ধারের চেষ্টা করছেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে চামড়া গুদাম ক্যাম্পের সভাপতি আজগর আলী ও সাধারণ সম্পাদক মাজিদ ইকবাল জানান, মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক সৈয়দপুরের ২২টি দেশের ৭০টি ক্যাম্প উচ্ছেদে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। অথচ আব্দুল গফুর সরকার আদালত কে ভুল বুঝিয়ে ক্যাম্পের জমি নিজের জমি বলে দাবি করছেন। বিষয়টি তদন্তের মাধ্যমে সমাধানের দাবি জানান তারা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু ছালেহ মো. মুসা জঙ্গী স্মারকলিপি প্রাপ্তির কথা স্বীকার করে জানান এটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।#
সৈয়দপুরে অবস্থিত চামড়া গুদাম বিহারী ক্যাম্পে বসবাসকারী পাকিস্তানী বিহারীদের উচ্ছেদ না করার জন্য স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরে উচ্ছেদ বন্ধে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে প্রদান করা স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়েছে। স্মারনলিপি প্রদানের সময় সৈয়দপুর শহরের আটকে পড়া ২২টি পাকিস্তানি ক্যাম্পের বাসিন্দাদের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, ১৯৭২ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ইন্টারন্যাশনাল কমিউনিটি অব দি রেডক্রস (আইসিআরসি) সৈয়দপুরে বিহারী জনগোষ্ঠী অর্থাৎ আটকেপড়া পাকিস্তানিদের ২২টি ক্যাম্পে পূণর্বাসিত করে। সে থেকে সরকার প্রদত্ত সকল সুযোগ- সুবিধা গ্রহণ করে আসছেন তারা। এ ছাড়া উচ্চ আদালতের আদেশ আছে দেশের ৭০টি বিহারে ক্যাম্পে বসবাসরতদের উচ্ছেদ করা যাবে না।
কিন্তু এ অবস্থায় গত ১১ মার্চ সৈয়দপুর বিএনপি রাজনৈতিক জেলা শাখার সভাপতি আব্দুল গফুর সরকার ওই ক্যাম্পের কিছু অংশ তার দাবি করে উচ্ছেদ করতে আসেন।
বিএনপি সভাপতি আব্দুল গফুর সরকার এই প্রসঙ্গে বলেন, ওই জমি ক্যাম্পের নয়। সেখানে আমার নিজস্ব অংশ রয়েছে। জমি উদ্ধারে মাননীয় আদালতে রিট করে আদেশ পেয়ে জমিটি উদ্ধারের চেষ্টা করছেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে চামড়া গুদাম ক্যাম্পের সভাপতি আজগর আলী ও সাধারণ সম্পাদক মাজিদ ইকবাল জানান, মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক সৈয়দপুরের ২২টি দেশের ৭০টি ক্যাম্প উচ্ছেদে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। অথচ আব্দুল গফুর সরকার আদালত কে ভুল বুঝিয়ে ক্যাম্পের জমি নিজের জমি বলে দাবি করছেন। বিষয়টি তদন্তের মাধ্যমে সমাধানের দাবি জানান তারা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু ছালেহ মো. মুসা জঙ্গী স্মারকলিপি প্রাপ্তির কথা স্বীকার করে জানান এটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।#