পঞ্চগড়ে ৪২ দিন পর মাটির নিচ থেকে উত্তোলন করা হলো শিশুর লাশ
https://www.obolokon24.com/2017/03/panchagar_8.html
সাইদুজ্জামান রেজা,পঞ্চগড় :
পঞ্চগড়ে স্বামী কর্তৃক ভাড়াটে খুনি দিয়ে স্ত্রী-সন্তানকে হত্যা করে তা সড়ক দূর্ঘটনা বলে চালিয়ে দেওয়ার ঘটনায় দাফনের ৪২ দিন পর ময়না তদন্তের জন্য উত্তোলন করা হয়েছে এক বছর বয়সী শিশু নারায়ন চন্দ্রের লাশ।
মঙ্গলবার (৭ মার্চ) দুপুরে পঞ্চগড় সদর উপজেলার বামন পাড়া এলাকা থেকে সহকারী কমিশনার (ভূমি) এ.ডব্লিউ.এম রায়হান শাহ্ এর উপস্থিতিতে মরদেহটি উত্তোলন করে পুলিশ।
ঘটনার দিন ময়না তদন্ত ছাড়াই পরিবারের লোকজনের কাছে মরদেহ দুটি হস্তান্তর করায় মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে পঞ্চগড়ের অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিএম তারিকুল কবির শিশু নারায়নের লাশ উত্তোলন করে ময়না তদন্তের নির্দেশ দেন।
তবে একই দিনে খুন হওয়া সনাতন ধর্মালম্বী শিশুটির মা জয়ন্তী রানীর মরদেহটি দাহ করে ফেলায় তা উত্তোলন করা সম্ভব হয়নি।
২৩ জানুয়ারি পঞ্চগড়ের অমরখানা এলাকায় পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা মহাসড়কে রাত সাড়ে ১০টায় একটি মোটরসাইকেল সহ জয়ন্তী রানী ও তার শিশুপুত্র নারায়নের মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে পথচারীরা। এ সময় তাদের মৃতদেহের সামন্য দুরে জয়ন্তীর স্বামী শীতেন্দ্র নাথকেও পড়ে থাকা অবস্থায় উদ্ধার করে স্থানীয়রা
পরে স্থানীদের সহায়তায় ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা মৃতদেহ দুটি উদ্ধার করে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাপাতালের মর্গে এবং শীতেন্দ্র নাথকে আহত ভেবে হাসপাতালে ভর্তি করে।
পরে শীতেন্দ্র নাথের চলাফেরায় নিহত জয়ন্তী রানী বাবার বাড়ির লোকজনের সন্দেহ হলে জয়ন্তী রানীর ছোট ভাই পরিমল চন্দ্র রায় বাদী হয়ে ৯ ফেব্রুয়ারি তার স্বামী শীতেন্দ্র নাথ সহ চার জনকে আসামী করে পঞ্চগড় আদালতে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে ১৯ ফেব্রুয়ারি পঞ্চগড় সদর থানা পুলিশকে নথি ভুক্ত করে তদন্তের নির্দেশ দেন। এর পর পঞ্চগড় সদর থানা পুলিশের তদন্তে হত্যাকান্ডের বিষয়টি পরিষ্কার হলে ২২ ফেব্রুয়ারি রাতে শীতেন্দ্র নাথ কে গ্রেফতার করে পুলিশ। এর পর শীতেন্দ্র নাথের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ওই রাতেই হত্যাকান্ডে অংশ নেওয়া আব্দুর রাজ্জাক ও রয়েল রানা নামে আরও দুইজনকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করে পুলিশ।
পঞ্চগড় সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) এ.ডব্লিউ.এম রায়হান শাহ্ বলেন, আদালতের নির্দেশে শিশু নারায়ন চন্দ্রের লাশ উত্তোলন করে ময়না তদন্তের জন্য পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতলের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। ময়না তদন্ত শেষে আবার লাশটিকে যথাস্থানে সমাহিত করা হবে।
পঞ্চগড়ে স্বামী কর্তৃক ভাড়াটে খুনি দিয়ে স্ত্রী-সন্তানকে হত্যা করে তা সড়ক দূর্ঘটনা বলে চালিয়ে দেওয়ার ঘটনায় দাফনের ৪২ দিন পর ময়না তদন্তের জন্য উত্তোলন করা হয়েছে এক বছর বয়সী শিশু নারায়ন চন্দ্রের লাশ।
মঙ্গলবার (৭ মার্চ) দুপুরে পঞ্চগড় সদর উপজেলার বামন পাড়া এলাকা থেকে সহকারী কমিশনার (ভূমি) এ.ডব্লিউ.এম রায়হান শাহ্ এর উপস্থিতিতে মরদেহটি উত্তোলন করে পুলিশ।
ঘটনার দিন ময়না তদন্ত ছাড়াই পরিবারের লোকজনের কাছে মরদেহ দুটি হস্তান্তর করায় মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে পঞ্চগড়ের অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিএম তারিকুল কবির শিশু নারায়নের লাশ উত্তোলন করে ময়না তদন্তের নির্দেশ দেন।
তবে একই দিনে খুন হওয়া সনাতন ধর্মালম্বী শিশুটির মা জয়ন্তী রানীর মরদেহটি দাহ করে ফেলায় তা উত্তোলন করা সম্ভব হয়নি।
২৩ জানুয়ারি পঞ্চগড়ের অমরখানা এলাকায় পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা মহাসড়কে রাত সাড়ে ১০টায় একটি মোটরসাইকেল সহ জয়ন্তী রানী ও তার শিশুপুত্র নারায়নের মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে পথচারীরা। এ সময় তাদের মৃতদেহের সামন্য দুরে জয়ন্তীর স্বামী শীতেন্দ্র নাথকেও পড়ে থাকা অবস্থায় উদ্ধার করে স্থানীয়রা
পরে স্থানীদের সহায়তায় ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা মৃতদেহ দুটি উদ্ধার করে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাপাতালের মর্গে এবং শীতেন্দ্র নাথকে আহত ভেবে হাসপাতালে ভর্তি করে।
পরে শীতেন্দ্র নাথের চলাফেরায় নিহত জয়ন্তী রানী বাবার বাড়ির লোকজনের সন্দেহ হলে জয়ন্তী রানীর ছোট ভাই পরিমল চন্দ্র রায় বাদী হয়ে ৯ ফেব্রুয়ারি তার স্বামী শীতেন্দ্র নাথ সহ চার জনকে আসামী করে পঞ্চগড় আদালতে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে ১৯ ফেব্রুয়ারি পঞ্চগড় সদর থানা পুলিশকে নথি ভুক্ত করে তদন্তের নির্দেশ দেন। এর পর পঞ্চগড় সদর থানা পুলিশের তদন্তে হত্যাকান্ডের বিষয়টি পরিষ্কার হলে ২২ ফেব্রুয়ারি রাতে শীতেন্দ্র নাথ কে গ্রেফতার করে পুলিশ। এর পর শীতেন্দ্র নাথের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ওই রাতেই হত্যাকান্ডে অংশ নেওয়া আব্দুর রাজ্জাক ও রয়েল রানা নামে আরও দুইজনকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করে পুলিশ।
পঞ্চগড় সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) এ.ডব্লিউ.এম রায়হান শাহ্ বলেন, আদালতের নির্দেশে শিশু নারায়ন চন্দ্রের লাশ উত্তোলন করে ময়না তদন্তের জন্য পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতলের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। ময়না তদন্ত শেষে আবার লাশটিকে যথাস্থানে সমাহিত করা হবে।