সোনাহারের সেই কবিরাজের দুই বছরের সশ্রম কারাদন্ড
https://www.obolokon24.com/2017/03/nilphamari_4.html
বিশেষ প্রতিনিধি ২৯ মার্চ॥ পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ উপজেলার সোনাহার ইউনিয়নের সর্দারপাড়ার সেই কবিরাজ সুকুমার রায়ের(৪৫) দুই বছরের সশ্রম কারাদন্ড, ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৬ মাসের বিনাসশ্রম কারাদন্ড দেয়া হয়েছে। গত সোমবার (২৭ মার্চ) একটি মোটরসাইকেল ছিনতাইয়ের মামলার রায়ে উক্ত সাজা প্রদান করেন নীলফামারী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের নীলফামারী সদরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সেলিনা বেগম। বর্তমানে এই আসামী নীলফামারী জেলা কারাগারে রয়েছে। সাজাপ্রাপ্ত সুকুমার উক্ত এলাকার মৃত. রাজেন্দ্র নাথ রায়ের ছেলে। এদিকে উক্ত ভন্ড প্রতারক, সন্ত্রাসী ভন্ড কবিরাজের আদালত কৃর্তক সাজার ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে এলাকাবাসী আনন্দ উল্লাস প্রকাশ করেছে। তারা ওই ভন্ডের আস্তানা গুড়িয়ে তার দালালদের শান্তিদাবি করেছে প্রশাসনের নিকট।
মামলার বিষয়ে বাদী পক্ষের আইনজীবী এ্যাডঃ রমেন্দ্র বর্ধন বাপী জানান, মামলার বাদী নীলফামারী সদরের খোকশাবাড়ি গ্রামের মৃত বৈদ্যনাথ রায়ের ছেলে বিশ্বেশ্বর রায়। বাদীর স্ত্রী বীনা রানী রায় জটিল রোগে আক্রান্ত হলে উক্ত কবিরাজের কাছে চিকিৎসা শুরু করেন তারা। কিন্তু রোগী সুস্থ হয়না। এ অবস্থায় ২০০৯ সালে ১৭ সেপ্টেম্বর সকালে আসামী উক্ত ভন্ড কবিরাজ রোগীর বাড়িতে এসে রোগীকে বাঁচাতে হলে এক লাখ টাকা দাবি করে। রোগীপক্ষ এতো টাকা দিতে অপরাগতা প্রকাশ করলে রোগীর স্বামী মামলার বাদীর বাজাজ মোটরসাইকেল জোড়পূর্বক ছিনতাই করে নিয়ে যায়। এরপর রোগীর পরিবারকে মোটরসাইকেল ফেরত দেয়ার কথা বলে উক্ত ভন্ড কবিরাজ তার আস্তানায় রোগীর স্বামীকে ডেকে নিয়ে মোটরসাইকেল ফেরত না দিয়ে এক লাখ টাকা দাবি করে। এরপর টাকা না পেয়ে উল্টো মারপিট করে মোবাইল সেট ছিনতাই করে নেয়। ফলে আহত হয়ে দেবীগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি হয় মামলার বাদী। চিকিৎসা শেষে মামলার বাদী এ ঘটনায় ২০০৯ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর মোটরসাইকেল ছিনতাইয়ের ঘটনায় উক্ত আদালতে এই মামলা দায়ের করে। মামলার দীর্ঘ শুনানী শেষে আদালত উক্ত রায় প্রদান করে। #
মামলার বিষয়ে বাদী পক্ষের আইনজীবী এ্যাডঃ রমেন্দ্র বর্ধন বাপী জানান, মামলার বাদী নীলফামারী সদরের খোকশাবাড়ি গ্রামের মৃত বৈদ্যনাথ রায়ের ছেলে বিশ্বেশ্বর রায়। বাদীর স্ত্রী বীনা রানী রায় জটিল রোগে আক্রান্ত হলে উক্ত কবিরাজের কাছে চিকিৎসা শুরু করেন তারা। কিন্তু রোগী সুস্থ হয়না। এ অবস্থায় ২০০৯ সালে ১৭ সেপ্টেম্বর সকালে আসামী উক্ত ভন্ড কবিরাজ রোগীর বাড়িতে এসে রোগীকে বাঁচাতে হলে এক লাখ টাকা দাবি করে। রোগীপক্ষ এতো টাকা দিতে অপরাগতা প্রকাশ করলে রোগীর স্বামী মামলার বাদীর বাজাজ মোটরসাইকেল জোড়পূর্বক ছিনতাই করে নিয়ে যায়। এরপর রোগীর পরিবারকে মোটরসাইকেল ফেরত দেয়ার কথা বলে উক্ত ভন্ড কবিরাজ তার আস্তানায় রোগীর স্বামীকে ডেকে নিয়ে মোটরসাইকেল ফেরত না দিয়ে এক লাখ টাকা দাবি করে। এরপর টাকা না পেয়ে উল্টো মারপিট করে মোবাইল সেট ছিনতাই করে নেয়। ফলে আহত হয়ে দেবীগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি হয় মামলার বাদী। চিকিৎসা শেষে মামলার বাদী এ ঘটনায় ২০০৯ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর মোটরসাইকেল ছিনতাইয়ের ঘটনায় উক্ত আদালতে এই মামলা দায়ের করে। মামলার দীর্ঘ শুনানী শেষে আদালত উক্ত রায় প্রদান করে। #