হেঁচকি বন্ধ করে দিন ৬ উপায়ে
https://www.obolokon24.com/2017/03/lifestyle.html
লাইফস্টাইল ডেস্কঃ
‘হেঁচকি’ খুব বিরক্তিকর এবং যন্ত্রণাদায়ক একটি ব্যাপার। আপনি হয়তো মনোযোগ দিয়ে ক্লাস কিংবা অফিসে কাজ করছেন, এ সময় শুরু হয়ে যেতে পারে হেঁচকি। অনেক সময় পানি পানের পর বন্ধ হয়ে যায় হেঁচকি আবার অনেক সময় থামতেই চায় না।
এমনও হয়েছে এই হেঁচকি থামাতে ছুটতে হয়েছে ডাক্তার বাড়ি। এই বিব্রতকর পরিস্থিতির হাত থেকে রক্ষা করবে ঘরোয়া কিছু উপায়। পানি পান করে এই সমস্যা সমাধান না হলে এই পদ্ধতিগুলো প্রয়োগ করে দেখতে পারেন।
ঠান্ডা পানি : এক গ্লাস ঠান্ডা পানিতে এক চামচ মধু মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি এক নিঃশ্বাসে পান করুন। ঠান্ডা পানি দিয়ে এক মিনিট কুলকুচি করতে পারেন। এটিও হেঁচকি বন্ধ করতে সাহায্য করবে। এ ছাড়া এক টুকরো বরফ মুখের ভেতর রেখে দিতে পারেন কয়েক সেকেন্ড।
কিছুক্ষণ দম বন্ধ রাখুন : হেঁচকি ওঠা শুরু হলে খুব জোরে নিঃশ্বাস নিয়ে দম বন্ধ করে রাখুন ১০-১৫ সেকেন্ডের মতো। এভাবে ৩-৪ বার করুন। দেখবেন হেঁচকি ওঠা বন্ধ হয়ে যাবে। প্রথম দফায় বন্ধ না হলে ৫ মিনিট পর আবার একইভাবে চেষ্টা করুন। হেঁচকি ওঠা বন্ধ হয়ে যাবে।
ভিনিগার : হেঁচকি বন্ধ করার আরেকটি উপায় হলো ভিনেগার। ভিনিগারের টক স্বাদ আপনার মনোযোগ সরিয়ে হেঁচকি বন্ধ করে দেবে। সাদা ভিনেগার বা অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার উভয়ই ব্যবহার করতে পারেন। আধা চা চামচ ভিনেগার এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে নিন। এটি ধীরে ধীরে পান করুন। এছাড়া এক চা চামচ ভিনিগার অল্প পরিমাণ পানিতে মিশিয়ে পান করতে পারেন। দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যে হেঁচকি বন্ধ হয়ে গেছে।
কাগজের প্যাকেটের ব্যবহার : শরীরে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ কমে গেলে হেঁচকি ওঠা শুরু হয়। একটি কাগজ অথবা পলিথিন ব্যাগ মুখের সামনে নিয়ে এসে ওর মধ্যে মুখটা ঢুকিয়ে নিঃশ্বাস নিন ও ছাড়ুন। এতে আপনার রক্তে কার্বন ডাই-অক্সাইডের মাত্রা বেড়ে যাবে। যখন রক্তে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ ঠিক হবে তখন নিজ থেকেই আপনার হেঁচকি বন্ধ হয়ে যাবে। এটি কয়েকবার করুন।
লেবুর রস : ১-২ চা চামচ লেবুর রস মুখের মধ্যে রেখে, ধীরে ধীরে এটি পান করুন। এর অতিরিক্ত টক স্বাদ দ্রুত হেঁচকি বন্ধ করে দেবে।
এলাচ : হেঁচকি বন্ধ করার আরেকটি উপায় হলো এলাচ। এক গ্লাস গরম পানিতে এক চা চামচ এলাচের গুঁড়ো মিশিয়ে ১৫ মিনিট রেখে দিন। এটি ধীরে ধীরে পান করুন। কিছুক্ষণের মধ্যে হেঁচকি বন্ধ হয়ে যাবে।
‘হেঁচকি’ খুব বিরক্তিকর এবং যন্ত্রণাদায়ক একটি ব্যাপার। আপনি হয়তো মনোযোগ দিয়ে ক্লাস কিংবা অফিসে কাজ করছেন, এ সময় শুরু হয়ে যেতে পারে হেঁচকি। অনেক সময় পানি পানের পর বন্ধ হয়ে যায় হেঁচকি আবার অনেক সময় থামতেই চায় না।
এমনও হয়েছে এই হেঁচকি থামাতে ছুটতে হয়েছে ডাক্তার বাড়ি। এই বিব্রতকর পরিস্থিতির হাত থেকে রক্ষা করবে ঘরোয়া কিছু উপায়। পানি পান করে এই সমস্যা সমাধান না হলে এই পদ্ধতিগুলো প্রয়োগ করে দেখতে পারেন।
ঠান্ডা পানি : এক গ্লাস ঠান্ডা পানিতে এক চামচ মধু মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি এক নিঃশ্বাসে পান করুন। ঠান্ডা পানি দিয়ে এক মিনিট কুলকুচি করতে পারেন। এটিও হেঁচকি বন্ধ করতে সাহায্য করবে। এ ছাড়া এক টুকরো বরফ মুখের ভেতর রেখে দিতে পারেন কয়েক সেকেন্ড।
কিছুক্ষণ দম বন্ধ রাখুন : হেঁচকি ওঠা শুরু হলে খুব জোরে নিঃশ্বাস নিয়ে দম বন্ধ করে রাখুন ১০-১৫ সেকেন্ডের মতো। এভাবে ৩-৪ বার করুন। দেখবেন হেঁচকি ওঠা বন্ধ হয়ে যাবে। প্রথম দফায় বন্ধ না হলে ৫ মিনিট পর আবার একইভাবে চেষ্টা করুন। হেঁচকি ওঠা বন্ধ হয়ে যাবে।
ভিনিগার : হেঁচকি বন্ধ করার আরেকটি উপায় হলো ভিনেগার। ভিনিগারের টক স্বাদ আপনার মনোযোগ সরিয়ে হেঁচকি বন্ধ করে দেবে। সাদা ভিনেগার বা অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার উভয়ই ব্যবহার করতে পারেন। আধা চা চামচ ভিনেগার এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে নিন। এটি ধীরে ধীরে পান করুন। এছাড়া এক চা চামচ ভিনিগার অল্প পরিমাণ পানিতে মিশিয়ে পান করতে পারেন। দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যে হেঁচকি বন্ধ হয়ে গেছে।
কাগজের প্যাকেটের ব্যবহার : শরীরে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ কমে গেলে হেঁচকি ওঠা শুরু হয়। একটি কাগজ অথবা পলিথিন ব্যাগ মুখের সামনে নিয়ে এসে ওর মধ্যে মুখটা ঢুকিয়ে নিঃশ্বাস নিন ও ছাড়ুন। এতে আপনার রক্তে কার্বন ডাই-অক্সাইডের মাত্রা বেড়ে যাবে। যখন রক্তে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ ঠিক হবে তখন নিজ থেকেই আপনার হেঁচকি বন্ধ হয়ে যাবে। এটি কয়েকবার করুন।
লেবুর রস : ১-২ চা চামচ লেবুর রস মুখের মধ্যে রেখে, ধীরে ধীরে এটি পান করুন। এর অতিরিক্ত টক স্বাদ দ্রুত হেঁচকি বন্ধ করে দেবে।
এলাচ : হেঁচকি বন্ধ করার আরেকটি উপায় হলো এলাচ। এক গ্লাস গরম পানিতে এক চা চামচ এলাচের গুঁড়ো মিশিয়ে ১৫ মিনিট রেখে দিন। এটি ধীরে ধীরে পান করুন। কিছুক্ষণের মধ্যে হেঁচকি বন্ধ হয়ে যাবে।