কিশোরগঞ্জে রজিউল হত্যার ২৩ দিনেও গ্রেফতার হয়নি আসামী
https://www.obolokon24.com/2017/03/kisargang_15.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী) ॥
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় ইজি বাইক চালক রজিউল হত্যার আসামী গত ২৩ দিনেও গ্রেফতার হয়নি। হত্যাকারী অপরিচিত ব্যক্তিদের দিয়ে বাদীকে বিভিন্ন ধরনের হুমকী দিচ্ছে। ফলে মামলার সুষ্ঠ তদন্ত নিয়ে বাদী পক্ষ আশংকা প্রকাশ করেছেন।
অভিযোগ ও সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, নীলফামারী জেলার সদর ইউনিয়ন কচুকাটা নিধুর পাড়া গ্রামের মোজাম্মেল হকের পুত্র ইজি বাইক চালক রজিউল ইসলাম (৩০)। গত ২০ ফেব্রুয়ারী রাতে ইজিবাইক ভাড়া নেয়া আরোহির ছুরিকাঘাতে আহত হয়। তাকে ওই রাতেই রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে গত ২৩ ফেব্রুয়ারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। এঘটনায় নিহতের পিতা মোজাম্মেল হক বাদী হয়ে গত ২৫ফেব্রয়ারী তৌফিক হোসেনকে প্রধান আসামী ও অজ্ঞাত নামা আরো এক যুবককে আসামী করে কিশোরগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। মামলা নং ২৭। কিন্তু পুলিশ এখন পর্যন্ত আসামীকে গ্রেফতার করতে না পারায় মামলা সুষ্ঠ তদন্ত নিয়ে আশংকা প্রকাশ করছে বাদী। অপরদিকে আসামী পক্ষের বিভিন্ন ধরনের হুমকী-ধুমকী অব্যাহত রয়েছে।
নিহতের পিতা মোজাম্মেল হোসেন বলেন, আমার ছেলে রজিউল ইসলাম ঘটনার দিন রাত ৮টার দিকে টেংগনমারী খোকার বাজার ইজিবাইক ষ্টান্ডে যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করছিল। এসময় পুটিমারী কাচারী পাড়া গ্রামের আজগার আলীর ছেলে তৌফিক ইসলাম কিশোরগঞ্জের পাগলার বাজারে আসার কথা বলে বাইকটি ভাড়া নেয়। মাঝপথে মাটিয়ালের দোলা নামক স্থানে এক অজ্ঞাত পরিচয় যুবক ওই বাইকে ওঠে। বাজারে আসার পর অপরিচিত ওই যুবকটি বাইক চালককে বলে ভাই আমার স্ত্রী রাগ করে ওর বাবার বাড়ীতে গেছে। আপনি যদি একটু দয়াকরে কালুর ঘাটের কাছে আমার শশুড় বাড়ীতে নিয়ে যান তাহলে আমার অনেক উপকার হবে। ভাড়ার টাকাও বেশী করে দিব। কিন্তু তৌফিক অপরিচিত ব্যক্তির শশুড় বাড়ি যাওয়ার সময় বাইকে থেকে যায়। লক্ষ্য স্থানে যাওয়ার পথে পাগলার বাজার নামক স্থানে পৌছিলে তারা পিছন দিক থেকে রজিউলের মাথায় উপর্যপুরি ছুরি দিয়ে আঘাত করে। এসময় বাইক চালক চিৎকার দিলে স্থানীয় লোকজন ছুটে আসে। ঘাতকরা পালিয়ে যায়। মৃত্যুর আগে একথাগুলো বলেন রজিউল ইসলাম বলে দাবী করেন তার বাবা। তিনি বলেন মামলার তদন্ত নিয়ে আশংকায় আছি। বিভিন্ন অপরিচিত ব্যক্তির কাছ থেকে নানান হুমকী-ধুমকী পাচ্ছি।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই আল মামুন চৌধুরী বলেন, আসামী গ্রেফতারের বিষয়ে বাদীর কাছ থেকে ভালো সহযোগীতা পাচ্ছিনা। তবে আমি আসামীকে গ্রেফতার করার জন্য সোর্স লাগিয়েছি। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি আসামীকে গ্রেফতার করতে পারব। নামিও আসামীকে গ্রেফতার করতে পারলে অজ্ঞাত যুবকের পরিচয় পাওয়া যেতে পারে।
কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ বজলুর রশীদ বলেন, আসামীকে গ্রেফতারের জন্য সর্বাতœক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় ইজি বাইক চালক রজিউল হত্যার আসামী গত ২৩ দিনেও গ্রেফতার হয়নি। হত্যাকারী অপরিচিত ব্যক্তিদের দিয়ে বাদীকে বিভিন্ন ধরনের হুমকী দিচ্ছে। ফলে মামলার সুষ্ঠ তদন্ত নিয়ে বাদী পক্ষ আশংকা প্রকাশ করেছেন।
অভিযোগ ও সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, নীলফামারী জেলার সদর ইউনিয়ন কচুকাটা নিধুর পাড়া গ্রামের মোজাম্মেল হকের পুত্র ইজি বাইক চালক রজিউল ইসলাম (৩০)। গত ২০ ফেব্রুয়ারী রাতে ইজিবাইক ভাড়া নেয়া আরোহির ছুরিকাঘাতে আহত হয়। তাকে ওই রাতেই রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে গত ২৩ ফেব্রুয়ারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। এঘটনায় নিহতের পিতা মোজাম্মেল হক বাদী হয়ে গত ২৫ফেব্রয়ারী তৌফিক হোসেনকে প্রধান আসামী ও অজ্ঞাত নামা আরো এক যুবককে আসামী করে কিশোরগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। মামলা নং ২৭। কিন্তু পুলিশ এখন পর্যন্ত আসামীকে গ্রেফতার করতে না পারায় মামলা সুষ্ঠ তদন্ত নিয়ে আশংকা প্রকাশ করছে বাদী। অপরদিকে আসামী পক্ষের বিভিন্ন ধরনের হুমকী-ধুমকী অব্যাহত রয়েছে।
নিহতের পিতা মোজাম্মেল হোসেন বলেন, আমার ছেলে রজিউল ইসলাম ঘটনার দিন রাত ৮টার দিকে টেংগনমারী খোকার বাজার ইজিবাইক ষ্টান্ডে যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করছিল। এসময় পুটিমারী কাচারী পাড়া গ্রামের আজগার আলীর ছেলে তৌফিক ইসলাম কিশোরগঞ্জের পাগলার বাজারে আসার কথা বলে বাইকটি ভাড়া নেয়। মাঝপথে মাটিয়ালের দোলা নামক স্থানে এক অজ্ঞাত পরিচয় যুবক ওই বাইকে ওঠে। বাজারে আসার পর অপরিচিত ওই যুবকটি বাইক চালককে বলে ভাই আমার স্ত্রী রাগ করে ওর বাবার বাড়ীতে গেছে। আপনি যদি একটু দয়াকরে কালুর ঘাটের কাছে আমার শশুড় বাড়ীতে নিয়ে যান তাহলে আমার অনেক উপকার হবে। ভাড়ার টাকাও বেশী করে দিব। কিন্তু তৌফিক অপরিচিত ব্যক্তির শশুড় বাড়ি যাওয়ার সময় বাইকে থেকে যায়। লক্ষ্য স্থানে যাওয়ার পথে পাগলার বাজার নামক স্থানে পৌছিলে তারা পিছন দিক থেকে রজিউলের মাথায় উপর্যপুরি ছুরি দিয়ে আঘাত করে। এসময় বাইক চালক চিৎকার দিলে স্থানীয় লোকজন ছুটে আসে। ঘাতকরা পালিয়ে যায়। মৃত্যুর আগে একথাগুলো বলেন রজিউল ইসলাম বলে দাবী করেন তার বাবা। তিনি বলেন মামলার তদন্ত নিয়ে আশংকায় আছি। বিভিন্ন অপরিচিত ব্যক্তির কাছ থেকে নানান হুমকী-ধুমকী পাচ্ছি।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই আল মামুন চৌধুরী বলেন, আসামী গ্রেফতারের বিষয়ে বাদীর কাছ থেকে ভালো সহযোগীতা পাচ্ছিনা। তবে আমি আসামীকে গ্রেফতার করার জন্য সোর্স লাগিয়েছি। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি আসামীকে গ্রেফতার করতে পারব। নামিও আসামীকে গ্রেফতার করতে পারলে অজ্ঞাত যুবকের পরিচয় পাওয়া যেতে পারে।
কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ বজলুর রশীদ বলেন, আসামীকে গ্রেফতারের জন্য সর্বাতœক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।