ডোমারে মুক্তিযোদ্ধার কন্যাকে পিটিয়ে আহত করেছে ইউপি চেয়ারম্যানের ভাতিজা।
https://www.obolokon24.com/2017/03/domar_37.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারী ডোমারে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মুক্তিযোদ্ধার কন্যাকে পিটিয়ে আহত করেছে ইউপি চেয়ারম্যানের ভাতিজা। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার জোড়াবাড়ী ইনিয়নের মিরজাগঞ্জ বালাপাড়া গ্রামে। অভিযোগ সুত্রে যানাযায়, উক্ত গ্রামের মৃত মোকছেদ আলীর স্ত্রী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা বকশিয়ার মেম্বারের কন্যা মিনুয়ারা বেগম ও তার কণ্যা তানিয়া আকাতার গত ১ফেব্রুয়ারী বুধবার সকালে বাড়ী যাওয়ার পথে লিকু নামক সাইকেল আরহী মিনুয়ারার পায়ে সাইকেল লাগিয়ে আহত করে। এনিয়ে দুজনের মধ্যে হাতাহাতি হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আরহী লিকু উক্ত ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল হাচানের ভাতিজা বুলবুল ইসলাম বুলুর শ্যালক বলে যানাযায়। লিকু তার দুলাভাই বুলুকে জানালে তাৎক্ষনিক বুলু, লিকু, হাকিম মিলে মিনুয়ারার বাড়িতে গিয়ে তাকে বেধরক মারপিট করে বলে অভিযোগ উঠেছে। তাদের আঘাতে মিনুয়ারা অসুস্থ্য হয়ে পড়লে তাকে বোড়াগাড়ী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সংবাদ পেয়ে তার বড় ছেলে মনোয়ার লিকু, বুলু ও আব্দুল হাকিম সহ অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জনের বিরুদ্ধে ডোমার থানায় অভিযোগ করে। থানার এসআই হায়দার আলী অভিযোগের তদন্ত করে। অদ্যবদী অভিযোগটি নথিভুক্ত না হওয়ার বিচারের আশায় মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরছে ভুক্তভুগী মিনুআরা। এসআই হায়দার আলী জানান, ঘটনাস্থলে কোন সাক্ষী না পাওয়ায় নথিভুক্ত হয় নাই। বুলবুল ইসলাম বুলু অভিযোগ অস্বিকার করে বলেন, পূর্ব শক্রুতার জেরে আমার শ্যালককে রাস্তায় মেরেছে মিনু, সংবাদ পেয়ে রাস্তা খেকে শ্যালককে উদ্ধার করেছি মাত্র তার বাড়ীতে যাইনি আমি।
নীলফামারী ডোমারে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মুক্তিযোদ্ধার কন্যাকে পিটিয়ে আহত করেছে ইউপি চেয়ারম্যানের ভাতিজা। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার জোড়াবাড়ী ইনিয়নের মিরজাগঞ্জ বালাপাড়া গ্রামে। অভিযোগ সুত্রে যানাযায়, উক্ত গ্রামের মৃত মোকছেদ আলীর স্ত্রী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা বকশিয়ার মেম্বারের কন্যা মিনুয়ারা বেগম ও তার কণ্যা তানিয়া আকাতার গত ১ফেব্রুয়ারী বুধবার সকালে বাড়ী যাওয়ার পথে লিকু নামক সাইকেল আরহী মিনুয়ারার পায়ে সাইকেল লাগিয়ে আহত করে। এনিয়ে দুজনের মধ্যে হাতাহাতি হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আরহী লিকু উক্ত ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল হাচানের ভাতিজা বুলবুল ইসলাম বুলুর শ্যালক বলে যানাযায়। লিকু তার দুলাভাই বুলুকে জানালে তাৎক্ষনিক বুলু, লিকু, হাকিম মিলে মিনুয়ারার বাড়িতে গিয়ে তাকে বেধরক মারপিট করে বলে অভিযোগ উঠেছে। তাদের আঘাতে মিনুয়ারা অসুস্থ্য হয়ে পড়লে তাকে বোড়াগাড়ী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সংবাদ পেয়ে তার বড় ছেলে মনোয়ার লিকু, বুলু ও আব্দুল হাকিম সহ অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জনের বিরুদ্ধে ডোমার থানায় অভিযোগ করে। থানার এসআই হায়দার আলী অভিযোগের তদন্ত করে। অদ্যবদী অভিযোগটি নথিভুক্ত না হওয়ার বিচারের আশায় মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরছে ভুক্তভুগী মিনুআরা। এসআই হায়দার আলী জানান, ঘটনাস্থলে কোন সাক্ষী না পাওয়ায় নথিভুক্ত হয় নাই। বুলবুল ইসলাম বুলু অভিযোগ অস্বিকার করে বলেন, পূর্ব শক্রুতার জেরে আমার শ্যালককে রাস্তায় মেরেছে মিনু, সংবাদ পেয়ে রাস্তা খেকে শ্যালককে উদ্ধার করেছি মাত্র তার বাড়ীতে যাইনি আমি।