ডোমারে ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে মন্দিরের জমি দখলের অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2017/03/domar_29.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ২১ মার্চ॥
সংখ্যালঘু সম্প্রাদায়ের হরিসভা মন্দিরের জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে নীলফামারীর ডোমার উপজেলার পাঙ্গা মটুকপুর ইউনিয়নের তিন নম্বর ওর্য়াডের ইউপি সদস্য নুর আমিনের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে এলাকায় চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ নিয়ে ভুক্তভোগীরা সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দায়ের করেছে।
অভিযোগ মতে ওই এলাকার মৌজা-পাঙ্গা, জেএল নং ২৯, সিএস খতিয়ান নং-১১২৬ ও এসএ খতিয়ান নং ১১৮৪ এর ৪৫৪৫ নং দাগে ০৬ শতাংশ ও ৪৫৪৭ দাগে ৪৩ শতাংশ জমি হরিসভা মন্দির ও হিন্দু সাধারনের ব্যবহারের জন্য নথিভুক্ত হয়েছে। যা দীর্ঘদিন ধরে হিন্দু সম্প্রাদায়ের লোকজন ব্যবহার করে আসছে।
কিন্তু এলাকার আবু তালেবের ছেলে ইউপি সদস্য নুর আমিন তার সাঙ্গপাঙ্গ দিয়ে জমিটি দখল করে নেয়। এ নিয়ে সংখ্যালঘু সম্প্রাদায়ের লোকজন মন্দিরের জমি উদ্ধারের জন্য স্থানীয়ভাবে একাধিকবার শালিস বৈঠকে আপোষ মীমাংসার চেষ্টা করে বার বার ব্যর্থ হয়েছে। এমনকি এ নিয়ে জমি দখলকারী নুর আমিন গং এর পক্ষ হতে নানা ধরনের হুমকি ভয়ভীতি দেখানো হয়েছে বলে অভিযোগে প্রকাশ। এ নিয়ে সংখ্যালঘু সম্প্রাদায়ের লোকজন এখন নানা আতংকে রয়েছেন। তারা সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এ ব্যাপারে জমি দখলকারী ইউপি সদস্য নুর আমিন ওই জমি আদালতের রায়ের প্রেক্ষিতে কিনে নিয়েছেন বলে সাংবাদিকদের কাছে দাবী করলেও কোন প্রকার কাগজ পত্র দেখাতে পারেননি।
এ ব্যাপারে ডোমার থানার ওসি মোকছেদ আলী অভিযোগ প্রাপ্তির বিষয়টি স্বীকার করে বলেন তদন্ত পূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। #
সংখ্যালঘু সম্প্রাদায়ের হরিসভা মন্দিরের জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে নীলফামারীর ডোমার উপজেলার পাঙ্গা মটুকপুর ইউনিয়নের তিন নম্বর ওর্য়াডের ইউপি সদস্য নুর আমিনের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে এলাকায় চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ নিয়ে ভুক্তভোগীরা সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দায়ের করেছে।
অভিযোগ মতে ওই এলাকার মৌজা-পাঙ্গা, জেএল নং ২৯, সিএস খতিয়ান নং-১১২৬ ও এসএ খতিয়ান নং ১১৮৪ এর ৪৫৪৫ নং দাগে ০৬ শতাংশ ও ৪৫৪৭ দাগে ৪৩ শতাংশ জমি হরিসভা মন্দির ও হিন্দু সাধারনের ব্যবহারের জন্য নথিভুক্ত হয়েছে। যা দীর্ঘদিন ধরে হিন্দু সম্প্রাদায়ের লোকজন ব্যবহার করে আসছে।
কিন্তু এলাকার আবু তালেবের ছেলে ইউপি সদস্য নুর আমিন তার সাঙ্গপাঙ্গ দিয়ে জমিটি দখল করে নেয়। এ নিয়ে সংখ্যালঘু সম্প্রাদায়ের লোকজন মন্দিরের জমি উদ্ধারের জন্য স্থানীয়ভাবে একাধিকবার শালিস বৈঠকে আপোষ মীমাংসার চেষ্টা করে বার বার ব্যর্থ হয়েছে। এমনকি এ নিয়ে জমি দখলকারী নুর আমিন গং এর পক্ষ হতে নানা ধরনের হুমকি ভয়ভীতি দেখানো হয়েছে বলে অভিযোগে প্রকাশ। এ নিয়ে সংখ্যালঘু সম্প্রাদায়ের লোকজন এখন নানা আতংকে রয়েছেন। তারা সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এ ব্যাপারে জমি দখলকারী ইউপি সদস্য নুর আমিন ওই জমি আদালতের রায়ের প্রেক্ষিতে কিনে নিয়েছেন বলে সাংবাদিকদের কাছে দাবী করলেও কোন প্রকার কাগজ পত্র দেখাতে পারেননি।
এ ব্যাপারে ডোমার থানার ওসি মোকছেদ আলী অভিযোগ প্রাপ্তির বিষয়টি স্বীকার করে বলেন তদন্ত পূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। #