ডোমার মিরজাগঞ্জে রেল লাইন থেকে অজ্ঞাত দুই কিশোরের লাশ উদ্ধার
https://www.obolokon24.com/2017/03/domar_22.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার, (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডোমার মিরজাগঞ্জে রেললাইন থেকে অজ্ঞাত দুই কিশোরের লাশ সৈয়দপুর জিআরপি থানা পুলিশ উদ্ধার করে। বুধবার (২৩মার্চ )সকালে এলাকাবাসী উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের মিরজাগঞ্জ রেলস্টেশন বাজারের ২কিঃমিঃ উত্তরে গেউরিয়ার রেলঘুন্টি সংলগ্ন কিশোরের লাশ দুইটি দেখতে পায়। যাদেও আনুমানিক বয়স ১জনের ১৬ অপর জনের ১৩ বছর।
এলাকাবাসী মৃত হযরত আলীর ছেলে আমির হোসেন জানান, ডোমার থেকে ছেড়ে আসা চিলাহাটি গামী খুলনা এক্্রপ্রেস ট্রেনটি গতরাত ৩টায় দির্ঘ সময় ধরে হর্ণ বাজিয়ে যাচ্ছিল, সেই সময়ে এ দূর্ঘনাটি ঘটতে পারে, তবে সকালে উঠে লাশ দুটি দেখতে পাই। বিষয়টি সৈয়দপুর রেল পুলিশকে জানালে লাশ দুইটি সৈয়দপুর জিআরপি থানা পুলিশ উদ্ধার করে ।
এলাকাবাসী মৃত হযরত আলীর ছেলে আমির হোসেন জানান, ডোমার থেকে ছেড়ে আসা চিলাহাটি গামী খুলনা এক্্রপ্রেস ট্রেনটি গতরাত ৩টায় দির্ঘ সময় ধরে হর্ণ বাজিয়ে যাচ্ছিল, সেই সময়ে এ দূর্ঘনাটি ঘটতে পারে, তবে সকালে উঠে লাশ দুটি দেখতে পাই। বিষয়টি সৈয়দপুর রেল পুলিশকে জানালে লাশ দুইটি সৈয়দপুর জিআরপি থানা পুলিশ উদ্ধার করে ।
লাশের পার্শ্বে সৈয়দপুর উপজেলা হোটেল ও রেস্তোরা মালিক সমিতি, রেজিঃ নং-১৯৪২ নম্বরের চাঁদা আদায়ের ২০টাকা রশিদ পাওয়া যায় এবং তাতে মঈন উদ্দিন ও রাব্বী নাম লেখা রয়েছে। এবিষয়ে সৈয়দপুর হোটেল রেস্তোরা সমিতির সম্পাদক সখেন ঘোষকে জানালে তারা হোটেল শ্রমিক কিনা খাতা দেখে জানাবে।একজনের পড়নে ছাই রঙের টি-সাট-সেখানে লিখা রয়েছে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন হাতপাখা বাংলাদেশ ও লাল জ্যাকেট এবং অপরজনের পড়নে রয়েছে কালো রঙের প্যান্ট ও হলুদ রঙের টি-সার্ট।
মুখমন্ডলে কালি মাখানো ও শরীরের পেছনে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহিৃত পাওয়া গেছে।
মুখমন্ডলে কালি মাখানো ও শরীরের পেছনে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহিৃত পাওয়া গেছে।
এলাকাবাসী ধারনা করছে হোটেল শ্রমিক দুইজন ট্রেনে কাটা নয়। তাদের দুর্বৃত্ত্বরা হত্যার পর রেললাইনের উপর ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
জেলা পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আতাউর রহমান সাজু ও জোড়াবাড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল হাচান জানান, ছেলে দুইটি আমাদের এই এলাকার নয়। লাশের চেহারা দেখে স্পষ্ট মনে হচ্ছে এরা ট্রেনে কাটা নয়। তাদের হত্যার পর ফেলে রেখে রাখা হয় রেললাইনের উপর। কারন ট্রেনে কাটা পড়লে মানুষের দেহ এভাবে রেলে লাইনের ভেতর পড়ে থাকে না।
সৈয়দপুর জিআরপি (রেলপুলিশ) থানার ওসি এ,কে,এম লুৎফর রহমান বলেন ঘটনাটি রহস্যজনক। লাশ দুইটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য জেলা মর্গে প্রেরন করা হয়েছে। তিনি বলেন লাশের পকেটে থাকা সৈয়দপুর হোটেল মালিক সমিতির চাঁদার রশিদের যে নাম দুইটি রয়েছে তা তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
জেলা পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আতাউর রহমান সাজু ও জোড়াবাড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল হাচান জানান, ছেলে দুইটি আমাদের এই এলাকার নয়। লাশের চেহারা দেখে স্পষ্ট মনে হচ্ছে এরা ট্রেনে কাটা নয়। তাদের হত্যার পর ফেলে রেখে রাখা হয় রেললাইনের উপর। কারন ট্রেনে কাটা পড়লে মানুষের দেহ এভাবে রেলে লাইনের ভেতর পড়ে থাকে না।
সৈয়দপুর জিআরপি (রেলপুলিশ) থানার ওসি এ,কে,এম লুৎফর রহমান বলেন ঘটনাটি রহস্যজনক। লাশ দুইটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য জেলা মর্গে প্রেরন করা হয়েছে। তিনি বলেন লাশের পকেটে থাকা সৈয়দপুর হোটেল মালিক সমিতির চাঁদার রশিদের যে নাম দুইটি রয়েছে তা তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।