ডোমারে দূর্গোৎসবে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্
https://www.obolokon24.com/2016/10/durga_72.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার, (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারী ডোমারে শারদীয় দূর্গোৎসবে আলোচনা সভা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে। ১০অক্টোম্বর সোমবার রাত ৮টায় উপজেলার জোড়াগাড়ী ইউনিয়নের হলহলিয়া জোড়াদিঘির পাড় মন্ডবে পরিচালনা কমিটির সভাপতি বাবু মৃনাল কান্তি রায়ের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জোড়াবাড়ী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি সব্যসাচী রায়, বিশেষ অতিথি ইউনিয়ন আঃলীগের সাধারণ সম্পাদক এহতেষামুল হক, ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বাবু শৈলেনন্দ্র নাথ রায়, মন্দির প্রতিষ্ঠাতা খগেন্দ্রনাথ রায়, শ্যামল রায়, আনিছুর রহমান মানিক। খগেন্দ্র নাথ রায়, পরিতোষ রায়, কালী চরন, হরিপদ, অপিল রায়, পুজারী নীল কমল রায়, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম, যুবলীগের ১নং ওয়ার্ড সভাপতি রফিকুল ইসলাম রফিক বক্তব্য রাখেন। পরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠান দেখতে আসা হাজারো ভক্তের ঢল নামে, পরিচালনা কমিটির সভাপতি জানান, দির্ঘ ২০বছর যাবত এই মন্ডবে যজ্ঞানুষ্ঠান, কির্ত্তন, হিন্দু ধর্ম সভা সহ কালী পুজা, লক্ষিপুজা উৎসব পরিচালনা করে আসছি, শুধুমাত্র আর্ধিক অসশ্চলতা ও পৃষ্টপোষকতার অভাবে এধরণের অনুষ্ঠান করতে আমাদের ভিষনভাবে হিমসিম খেতে হচ্ছে। এলাকার জনপ্রতিনিধি বা সরকারী ভাবে কোনো প্রকার সাহায্য সহযোগিতা পেলে আগামীতে এর চেয়ে আরো বড় ধরণের অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে মত প্রকাশ করেন।
নীলফামারী ডোমারে শারদীয় দূর্গোৎসবে আলোচনা সভা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে। ১০অক্টোম্বর সোমবার রাত ৮টায় উপজেলার জোড়াগাড়ী ইউনিয়নের হলহলিয়া জোড়াদিঘির পাড় মন্ডবে পরিচালনা কমিটির সভাপতি বাবু মৃনাল কান্তি রায়ের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জোড়াবাড়ী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি সব্যসাচী রায়, বিশেষ অতিথি ইউনিয়ন আঃলীগের সাধারণ সম্পাদক এহতেষামুল হক, ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বাবু শৈলেনন্দ্র নাথ রায়, মন্দির প্রতিষ্ঠাতা খগেন্দ্রনাথ রায়, শ্যামল রায়, আনিছুর রহমান মানিক। খগেন্দ্র নাথ রায়, পরিতোষ রায়, কালী চরন, হরিপদ, অপিল রায়, পুজারী নীল কমল রায়, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম, যুবলীগের ১নং ওয়ার্ড সভাপতি রফিকুল ইসলাম রফিক বক্তব্য রাখেন। পরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠান দেখতে আসা হাজারো ভক্তের ঢল নামে, পরিচালনা কমিটির সভাপতি জানান, দির্ঘ ২০বছর যাবত এই মন্ডবে যজ্ঞানুষ্ঠান, কির্ত্তন, হিন্দু ধর্ম সভা সহ কালী পুজা, লক্ষিপুজা উৎসব পরিচালনা করে আসছি, শুধুমাত্র আর্ধিক অসশ্চলতা ও পৃষ্টপোষকতার অভাবে এধরণের অনুষ্ঠান করতে আমাদের ভিষনভাবে হিমসিম খেতে হচ্ছে। এলাকার জনপ্রতিনিধি বা সরকারী ভাবে কোনো প্রকার সাহায্য সহযোগিতা পেলে আগামীতে এর চেয়ে আরো বড় ধরণের অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে মত প্রকাশ করেন।