চাঁদেরহাট ডিগ্রি কলেজে শিক্ষক নিবন্ধনের জাল সনদে চাকুরী করছেন শহিদুল ইসলাম। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে এনটিআরসিএ’র পত্র
https://www.obolokon24.com/2015/10/nilphamari_11.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি)স্টাফ রিপোর্টারঃ
নয় বছরেরও বেশি সময় শিক্ষক নিবন্ধনের জাল সনদ দিয়ে চাকুরী করে আসলেও কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি নীলফামারীর চাঁদেরহাট ডিগ্রী কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রভাষক শহীদুল ইসলাম ফকিরের বিরুদ্ধে।
সম্প্রতি বেসরকারী শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ(এনটিআরসিএ) থেকে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে জেলা প্রশাসক, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও কলেজ অধ্যক্ষ বরাবর পত্র প্রেরণ করা হয়েছে।
কলেজ সুত্রে জানা গেছে, ২০০৬ সালের জুলাই মাসে ব্যবস্থাপনা বিভাগে শহীদুল ইসলাম ফকিরকে প্রভাষক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হলেও তিনি সরকারী বেতনের সুবিধাভোগী মান্থলী পেমেন্ড অর্ডার ভুক্ত(এমপিও ভুক্ত) হন ২০১১ সালের মে মাস থেকে। (তার ইনডেক্স নম্বর এলইসি ৩০৮৩৩৭৩)।
সম্প্রতি বেসরকারী শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ(এনটিআরসিএ) প্রভাষক শহিদুল ইসলাম ফকিরের ২০০৭ সালের শিক্ষক নিবন্ধন সনদপত্র যার রোল ১২১২০৪৬৩, রেজিস্ট্রেশন নম্বর ৭০১২৬১৪ যাচাই শেষে সঠিক নয় বা জাল বলে প্রমাণ পায়।
জালিয়াতির আশ্রয় নেয়ায় শিক্ষক শহিদুলের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে এনটিআরসিএ থেকে গত ২সেপ্টেম্বর দপ্তরটির সহকারী পরিচালক(শিক্ষাতত্ত্ব ও শিক্ষামান) মোঃ লোকমান হোসেন স্বাক্ষরিত পত্র(যার স্মারক নং বেশিনিক/শি.শি/সনদ যাচাই(সকল)৪৪৮(অংশ-৫)২০১৫) কলেজ অধ্যক্ষ বরাবর প্রেরণ করা হয় এছাড়া পত্রটির অনুলিপি দেয়া হয় জেলা প্রশাসক, জেলা শিক্ষা অফিসার ও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর।
এনটিআরসিএ’র পত্র পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে চাঁদেরহাট ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম বলেন, পত্রটির সত্যতা সঠিক কি না যাচাই করার জন্য এনটিআরসিএ বরাবর কলেজ থেকে চিঠি দেয়া হচ্ছে। সত্যতা পাওয়া গেলে গর্ভনিং বডির সিদ্ধান্তে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করা হবে। তবে বিষয়টি মিথ্যা বলে মন্তব্য করেন অধ্যক্ষ শহিদুল।
এদিকে অভিযোগ উঠেছে অধ্যক্ষের যোগসাজশে প্রভাষক শহিদুল ইসলাম জাল সনদ তৈরি করে ওই পদে নিয়োগ নিয়েছেন। জাল সনদ দিয়ে নয় বছর দুই মাস যাবত চাকুরী করে আসলেও কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিভিন্নজন।
দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি(দুপ্রক) নীলফামারী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও নীলফামারী সরকারী কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ লে. কর্ণেল(অব.) মোশাররফ হোসেন বলেন, যদি জাল সনদ দিয়ে ওই শিক্ষক নিয়োগ পেয়ে থাকেন তাহলে তার নিয়োগটি বিধি সম্মত হয়নি, তাছাড়া সরকারী বেতন ভাতা গ্রহণও বৈধ নয় এক্ষেত্রে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে।
এদিকে জাল শিক্ষক নিবন্ধনধারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে ৪অক্টোবর সহকারী কমিশনার আহমেদ মাহবুব উল ইসলাম স্বাক্ষরিত পত্র(স্বারক নম্বর ০৫.৪৭.৭৩৩০.২০.০৪.০১৩.১৫-৮০০) দেয়া হয়েছে কলেজটিতে।
জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের শিক্ষা শাখার সহকারী কমিশনার আহমেদ মাহবুব উল ইসলাম বলেন, এনটিআরসিএ থেকে অনুলিপি পাওয়ার পর কলেজ অধ্যক্ষ বরাবর পত্রটি দেয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত কলেজ কর্তৃপক্ষের।
এদিকে অভিযুক্ত শিক্ষক শহিদুল ইসলাম ফকিরের মুঠোফোন ০১৭১৯৫৪৬৮৫৭ নম্বরে কয়েকবার যোগাযোগ করা হলেও সংযোগটি বন্ধ থাকায় মন্তব্য জানা যায়নি তার।
নয় বছরেরও বেশি সময় শিক্ষক নিবন্ধনের জাল সনদ দিয়ে চাকুরী করে আসলেও কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি নীলফামারীর চাঁদেরহাট ডিগ্রী কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রভাষক শহীদুল ইসলাম ফকিরের বিরুদ্ধে।
সম্প্রতি বেসরকারী শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ(এনটিআরসিএ) থেকে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে জেলা প্রশাসক, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও কলেজ অধ্যক্ষ বরাবর পত্র প্রেরণ করা হয়েছে।
কলেজ সুত্রে জানা গেছে, ২০০৬ সালের জুলাই মাসে ব্যবস্থাপনা বিভাগে শহীদুল ইসলাম ফকিরকে প্রভাষক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হলেও তিনি সরকারী বেতনের সুবিধাভোগী মান্থলী পেমেন্ড অর্ডার ভুক্ত(এমপিও ভুক্ত) হন ২০১১ সালের মে মাস থেকে। (তার ইনডেক্স নম্বর এলইসি ৩০৮৩৩৭৩)।
সম্প্রতি বেসরকারী শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ(এনটিআরসিএ) প্রভাষক শহিদুল ইসলাম ফকিরের ২০০৭ সালের শিক্ষক নিবন্ধন সনদপত্র যার রোল ১২১২০৪৬৩, রেজিস্ট্রেশন নম্বর ৭০১২৬১৪ যাচাই শেষে সঠিক নয় বা জাল বলে প্রমাণ পায়।
জালিয়াতির আশ্রয় নেয়ায় শিক্ষক শহিদুলের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে এনটিআরসিএ থেকে গত ২সেপ্টেম্বর দপ্তরটির সহকারী পরিচালক(শিক্ষাতত্ত্ব ও শিক্ষামান) মোঃ লোকমান হোসেন স্বাক্ষরিত পত্র(যার স্মারক নং বেশিনিক/শি.শি/সনদ যাচাই(সকল)৪৪৮(অংশ-৫)২০১৫) কলেজ অধ্যক্ষ বরাবর প্রেরণ করা হয় এছাড়া পত্রটির অনুলিপি দেয়া হয় জেলা প্রশাসক, জেলা শিক্ষা অফিসার ও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর।
এনটিআরসিএ’র পত্র পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে চাঁদেরহাট ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম বলেন, পত্রটির সত্যতা সঠিক কি না যাচাই করার জন্য এনটিআরসিএ বরাবর কলেজ থেকে চিঠি দেয়া হচ্ছে। সত্যতা পাওয়া গেলে গর্ভনিং বডির সিদ্ধান্তে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করা হবে। তবে বিষয়টি মিথ্যা বলে মন্তব্য করেন অধ্যক্ষ শহিদুল।
এদিকে অভিযোগ উঠেছে অধ্যক্ষের যোগসাজশে প্রভাষক শহিদুল ইসলাম জাল সনদ তৈরি করে ওই পদে নিয়োগ নিয়েছেন। জাল সনদ দিয়ে নয় বছর দুই মাস যাবত চাকুরী করে আসলেও কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিভিন্নজন।
দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি(দুপ্রক) নীলফামারী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও নীলফামারী সরকারী কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ লে. কর্ণেল(অব.) মোশাররফ হোসেন বলেন, যদি জাল সনদ দিয়ে ওই শিক্ষক নিয়োগ পেয়ে থাকেন তাহলে তার নিয়োগটি বিধি সম্মত হয়নি, তাছাড়া সরকারী বেতন ভাতা গ্রহণও বৈধ নয় এক্ষেত্রে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে।
এদিকে জাল শিক্ষক নিবন্ধনধারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে ৪অক্টোবর সহকারী কমিশনার আহমেদ মাহবুব উল ইসলাম স্বাক্ষরিত পত্র(স্বারক নম্বর ০৫.৪৭.৭৩৩০.২০.০৪.০১৩.১৫-৮০০) দেয়া হয়েছে কলেজটিতে।
জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের শিক্ষা শাখার সহকারী কমিশনার আহমেদ মাহবুব উল ইসলাম বলেন, এনটিআরসিএ থেকে অনুলিপি পাওয়ার পর কলেজ অধ্যক্ষ বরাবর পত্রটি দেয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত কলেজ কর্তৃপক্ষের।
এদিকে অভিযুক্ত শিক্ষক শহিদুল ইসলাম ফকিরের মুঠোফোন ০১৭১৯৫৪৬৮৫৭ নম্বরে কয়েকবার যোগাযোগ করা হলেও সংযোগটি বন্ধ থাকায় মন্তব্য জানা যায়নি তার।