ডোমারে দুই জামায়াত কর্মী আটক একজন সরকার দলীয় বলে দাবী।
https://www.obolokon24.com/2015/10/domar_7.html
আনিছুর রহমান মানিক, নীলফামারী প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডোমারে দুই জামাত কর্মী আটক করেছে ডোমার থানা পুলিশ। একজন সরকার দলীয় বলে দাবী নেতাদের। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ডোমার থানার এসআই জাকির হোসেন ও খাদেমুল করিম তাদের সংঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে উপজেলার জোড়াবাড়ী এবং সোনারায় ইউনিয়নের তাদের নিজ বাড়ী থেকে আটক করা হয়। আটককৃতরা হলো সোনারায় ইউনিয়নের খাটুরিয়া হাজীপাড়া গ্রামের আবু বক্কর ছিদ্দিকের ছেলে আবু তালেব (৩৬), অপর জন জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের বেতগাড়া গ্রামের মৃত তমিজ উদ্দিনের ছেলে সাবুল হোসেন (৩৮)। আবু তালেবকে গত ২ অক্টোবর শুক্রবার উপজেলার মাহিগঞ্জ শাখা আওয়ামীলীগ কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগের মামলায় আটক দেখানো হয়। মামলা নং-০১/১৫ তারিখঃ ০২/১০/১৫, ধারা ৪৩৬/৪২৭। তবে দ্বিতীয় জনের তালিকায় নাম থাকার পরে ডোমার উপজেলা ও জোড়াবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতাগণ থানায় গিয়ে সাবুলকে তাদের দলীয় কর্মী দাবী করেন এবং সে জোড়াবাড়ী ৯নং ওয়ার্ডের কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বলে তারা জানান। আলোচনার একপর্যায়ে শেষে সাবুলকে ১৫১ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে বুধবার দুপুরে দুই জনকেই নীলফামারী আদালতে প্র্রেরন করা হয়। এনিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
নীলফামারীর ডোমারে দুই জামাত কর্মী আটক করেছে ডোমার থানা পুলিশ। একজন সরকার দলীয় বলে দাবী নেতাদের। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ডোমার থানার এসআই জাকির হোসেন ও খাদেমুল করিম তাদের সংঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে উপজেলার জোড়াবাড়ী এবং সোনারায় ইউনিয়নের তাদের নিজ বাড়ী থেকে আটক করা হয়। আটককৃতরা হলো সোনারায় ইউনিয়নের খাটুরিয়া হাজীপাড়া গ্রামের আবু বক্কর ছিদ্দিকের ছেলে আবু তালেব (৩৬), অপর জন জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের বেতগাড়া গ্রামের মৃত তমিজ উদ্দিনের ছেলে সাবুল হোসেন (৩৮)। আবু তালেবকে গত ২ অক্টোবর শুক্রবার উপজেলার মাহিগঞ্জ শাখা আওয়ামীলীগ কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগের মামলায় আটক দেখানো হয়। মামলা নং-০১/১৫ তারিখঃ ০২/১০/১৫, ধারা ৪৩৬/৪২৭। তবে দ্বিতীয় জনের তালিকায় নাম থাকার পরে ডোমার উপজেলা ও জোড়াবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতাগণ থানায় গিয়ে সাবুলকে তাদের দলীয় কর্মী দাবী করেন এবং সে জোড়াবাড়ী ৯নং ওয়ার্ডের কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বলে তারা জানান। আলোচনার একপর্যায়ে শেষে সাবুলকে ১৫১ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে বুধবার দুপুরে দুই জনকেই নীলফামারী আদালতে প্র্রেরন করা হয়। এনিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।