ডোমার মির্জাগঞ্জে আদম ব্যাপারীর খপ্পরে ৩টি পরিবার সর্বশান্ত
https://www.obolokon24.com/2015/05/post_29.html
আনিছুর রহমান মানিক,ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারী ডোমারে আদম ব্যাপারীর খপ্পরে ৩টি পরিবার আজ সর্বশান্ত। ১০ লক্ষ টাকা আতœসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাটি ঘটেছে,উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নে ১নং ওয়ার্ডের চাংগাই টারী ও দিঘির পাড় এলাকায়। সরেজমিনে যানাযায়,উক্ত ইউনিয়নের ডাংঙ্গা পাড়া গ্রামের হামিদুর ইসলাম টুপিয়ার পুত্র আজাহার আলী ও জাকির হোসেন দির্ঘ দিন ধরে সিঙ্গাপুর ও মালেশিয়ায় চাকুরী রত ছিল। এলাকায় এসে বেশ গাড়ী বাড়ী করে রাজকীয় জীবন যাপন করে আসছে। প্রসাসে থাকার সুত্র ধরে এলাকার কিছু যুবককে বিদেশে পাঠানোর নাম করে জাল পার্সপোর্ট ভিসা দেখিয়ে তাদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। তাদের মধ্যে আজাহার আলী গত ২ বছর আগে চাংগাই টারী গ্রামের আনোয়ার হোসেনের পুত্র রুবেলের কাছে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা,একই গ্রামের জাহিদুলের পুত্র শাহিনুরের কাছে ২ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা এবং সবচেয়ে বড় মাপের দাড়িকা মারী দিঘির এলাকার আবুল হোসেনের পুত্র এনামুল হকের কাছ থেকে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে আজাহার আলী।
এনামুলের মাতা রমিছা বেগম জানান,আমার ছেলেকে ৩ মাসের মধ্যে বিদেশ নিয়ে যাওয়ার নাম করে পার্সপোর্ট ভিসা করবে বলে ৫ থেকে ৬ বার ঢাকায় নিয়েগিয়ে ল টাকা খরচ করে শেষে পার্সপোর্ট ভিসা এনে দেয়। ২ বছর অতিবাহিত হওয়ার পরেও আজো সন্তানের বিদেশ যাওয়া হচ্ছেনা। এদিকে আজাহার টালবাহানা করতে থাকে। বিষয়টি আমাদের সন্দেহ হলে পার্সপোর্ট ভিসা অফিসে গিয়ে কর্তৃপকে দেখালে তা সম্পুর্ণ নকল ও জাল বলে তারা জানান। আমরা টাকাগুলো অতি কষ্টে গরু,ছাগল,জমি বিক্রি করে জোগার করেছি। সন্তান যেতে না পাড়ায় আমরা সর্বশান্ত হয়ে এবেলা খেয়ে না খেয়ে মানুষের বাড়ীতে কাজ কর্ম করে অতি কষ্টে জীবন যাবন করে আসছি। এবিষয়ে আজাহর আলী প্রতিবেদককে জানান,কারণ বসত্ব নিয়ে যেতে পারি নাই তবে সকলের টাকা ফিরত দিয়েছি। আর অল্প কিছু টাকা পাবে কিছু দিনের মধ্যে সব পরিশোধ করবো। এনামুরের মা রমিছা বেগম বলেন,১ মাস সময় নিয়েছে আজাহার এর মধ্যে টাকা ফেরত না দিলে জাল পার্সপোর্ট ভিসা দেয়ার কারনে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন করবেন ভূক্তভূগীরা ।
নীলফামারী ডোমারে আদম ব্যাপারীর খপ্পরে ৩টি পরিবার আজ সর্বশান্ত। ১০ লক্ষ টাকা আতœসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাটি ঘটেছে,উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নে ১নং ওয়ার্ডের চাংগাই টারী ও দিঘির পাড় এলাকায়। সরেজমিনে যানাযায়,উক্ত ইউনিয়নের ডাংঙ্গা পাড়া গ্রামের হামিদুর ইসলাম টুপিয়ার পুত্র আজাহার আলী ও জাকির হোসেন দির্ঘ দিন ধরে সিঙ্গাপুর ও মালেশিয়ায় চাকুরী রত ছিল। এলাকায় এসে বেশ গাড়ী বাড়ী করে রাজকীয় জীবন যাপন করে আসছে। প্রসাসে থাকার সুত্র ধরে এলাকার কিছু যুবককে বিদেশে পাঠানোর নাম করে জাল পার্সপোর্ট ভিসা দেখিয়ে তাদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। তাদের মধ্যে আজাহার আলী গত ২ বছর আগে চাংগাই টারী গ্রামের আনোয়ার হোসেনের পুত্র রুবেলের কাছে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা,একই গ্রামের জাহিদুলের পুত্র শাহিনুরের কাছে ২ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা এবং সবচেয়ে বড় মাপের দাড়িকা মারী দিঘির এলাকার আবুল হোসেনের পুত্র এনামুল হকের কাছ থেকে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে আজাহার আলী।
এনামুলের মাতা রমিছা বেগম জানান,আমার ছেলেকে ৩ মাসের মধ্যে বিদেশ নিয়ে যাওয়ার নাম করে পার্সপোর্ট ভিসা করবে বলে ৫ থেকে ৬ বার ঢাকায় নিয়েগিয়ে ল টাকা খরচ করে শেষে পার্সপোর্ট ভিসা এনে দেয়। ২ বছর অতিবাহিত হওয়ার পরেও আজো সন্তানের বিদেশ যাওয়া হচ্ছেনা। এদিকে আজাহার টালবাহানা করতে থাকে। বিষয়টি আমাদের সন্দেহ হলে পার্সপোর্ট ভিসা অফিসে গিয়ে কর্তৃপকে দেখালে তা সম্পুর্ণ নকল ও জাল বলে তারা জানান। আমরা টাকাগুলো অতি কষ্টে গরু,ছাগল,জমি বিক্রি করে জোগার করেছি। সন্তান যেতে না পাড়ায় আমরা সর্বশান্ত হয়ে এবেলা খেয়ে না খেয়ে মানুষের বাড়ীতে কাজ কর্ম করে অতি কষ্টে জীবন যাবন করে আসছি। এবিষয়ে আজাহর আলী প্রতিবেদককে জানান,কারণ বসত্ব নিয়ে যেতে পারি নাই তবে সকলের টাকা ফিরত দিয়েছি। আর অল্প কিছু টাকা পাবে কিছু দিনের মধ্যে সব পরিশোধ করবো। এনামুরের মা রমিছা বেগম বলেন,১ মাস সময় নিয়েছে আজাহার এর মধ্যে টাকা ফেরত না দিলে জাল পার্সপোর্ট ভিসা দেয়ার কারনে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন করবেন ভূক্তভূগীরা ।