নীলফামারীতে তিন দিন ব্যাপী সাংস্কৃতিক উৎসবের উদ্বোধন
https://www.obolokon24.com/2015/05/post28_28.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি),স্টাফ রিপোর্টারঃ
সাংস্কৃতিক আমেজে সেজেছে জেলা শহর নীলফামারী। তিনদিন ব্যাপী সাংস্কৃতিক উৎসব উপলক্ষে উৎসবে ও আনন্দে মেতেছে নীলফামারী।বুধবার বিকেলে শহরে আনন্দ শোভাযাত্রার পর স্থানীয় শিল্পকলা অডিটোরিয়ামে সাংস্কৃতিক উৎসবের আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নুর এমপি।
এ সময় মন্ত্রী বলেন দেশের বিভিন্ন জেলার নিজস্ব সংস্কৃতি হারিয়ে যেতে বসেছে। সৃজনশীল বাংলাদেশে এ গুলোকে ধরে রাখতে দেশের প্রতিটি জেলায় সাংস্কৃতিক উৎসবে সংস্কৃতি মন্ত্রনালয় উদ্যোগ গ্রহন করেছে। তারই ধারাবাহিকতায় নীলফামারীতে তিনদিন ব্যাপী সাংস্কৃতিক উৎসব শুরু করা হলো। পর্যায়ক্রমে প্রতিটি জেলার শিল্পকলা একাডেমীর মাধ্যমে এই উৎসবের আয়োজন করা হবে।
জেলা প্রশাসক জাকীর হোসেনের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন জেলা শিল্পকলা একাডেমির কালচারাল অফিসার কে এম আরিফউজ্জামান।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদ প্রশাসক এ্যাড. মমতাজুল হক, পৌরসভা মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মারুফ হাসান, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আরিফা সুলতানা লাভলী।
উৎসবের প্রথম দিনে ডিমলা উপজেলা ও কিশোরীগঞ্জ উপজেলার শিল্পিরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান মঞ্চায়ন করে। এর আগে নীলফামারীর ৫ জন গুনী শিল্পীকে সংবর্ধিত করা হয়। এরা হলেন চারুকলায় মুক্তিযোদ্ধা জি,এম,এ রাজ্জাক, কন্ঠ সংগীতে সামছুল হুদা, লোকসংস্কৃতিতে আহসান রহিম মঞ্জিল,নৃত্যকলায় দৌলত জাহান ছবি, নাট্যকলায় সুফী মনিরুজ্জামান মনি খন্দকার। সংস্কৃতি মন্ত্রী এই ৫ শিল্পীকে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন।
শিল্পকলা একাডেমির কালচারাল অফিসার কে এম আরিফউজ্জামান জানান, নীলফামারীর জেলার তিনদিন ব্যাপী সাংস্কৃতিক উৎসবে বুধবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত প্রতিদিন বিকেলে থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত চলবে। এতে জেলার ৬ উপজেলার শিল্পিরা পর্যায়ক্রমে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান মঞ্চায়ন করবেন
সাংস্কৃতিক আমেজে সেজেছে জেলা শহর নীলফামারী। তিনদিন ব্যাপী সাংস্কৃতিক উৎসব উপলক্ষে উৎসবে ও আনন্দে মেতেছে নীলফামারী।বুধবার বিকেলে শহরে আনন্দ শোভাযাত্রার পর স্থানীয় শিল্পকলা অডিটোরিয়ামে সাংস্কৃতিক উৎসবের আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নুর এমপি।
এ সময় মন্ত্রী বলেন দেশের বিভিন্ন জেলার নিজস্ব সংস্কৃতি হারিয়ে যেতে বসেছে। সৃজনশীল বাংলাদেশে এ গুলোকে ধরে রাখতে দেশের প্রতিটি জেলায় সাংস্কৃতিক উৎসবে সংস্কৃতি মন্ত্রনালয় উদ্যোগ গ্রহন করেছে। তারই ধারাবাহিকতায় নীলফামারীতে তিনদিন ব্যাপী সাংস্কৃতিক উৎসব শুরু করা হলো। পর্যায়ক্রমে প্রতিটি জেলার শিল্পকলা একাডেমীর মাধ্যমে এই উৎসবের আয়োজন করা হবে।
জেলা প্রশাসক জাকীর হোসেনের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন জেলা শিল্পকলা একাডেমির কালচারাল অফিসার কে এম আরিফউজ্জামান।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদ প্রশাসক এ্যাড. মমতাজুল হক, পৌরসভা মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মারুফ হাসান, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আরিফা সুলতানা লাভলী।
উৎসবের প্রথম দিনে ডিমলা উপজেলা ও কিশোরীগঞ্জ উপজেলার শিল্পিরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান মঞ্চায়ন করে। এর আগে নীলফামারীর ৫ জন গুনী শিল্পীকে সংবর্ধিত করা হয়। এরা হলেন চারুকলায় মুক্তিযোদ্ধা জি,এম,এ রাজ্জাক, কন্ঠ সংগীতে সামছুল হুদা, লোকসংস্কৃতিতে আহসান রহিম মঞ্জিল,নৃত্যকলায় দৌলত জাহান ছবি, নাট্যকলায় সুফী মনিরুজ্জামান মনি খন্দকার। সংস্কৃতি মন্ত্রী এই ৫ শিল্পীকে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন।
শিল্পকলা একাডেমির কালচারাল অফিসার কে এম আরিফউজ্জামান জানান, নীলফামারীর জেলার তিনদিন ব্যাপী সাংস্কৃতিক উৎসবে বুধবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত প্রতিদিন বিকেলে থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত চলবে। এতে জেলার ৬ উপজেলার শিল্পিরা পর্যায়ক্রমে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান মঞ্চায়ন করবেন