নীলফামারী সদরে পৃথক অগ্নিকান্ডে অর্ধ কোটি টাকার ক্ষতি
https://www.obolokon24.com/2015/05/-post_17.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল পাখি,স্টাফ রিপোর্টারঃ
রবিবার সকাল সাড়ে নয়টায় নীলফামারী সদরের কুন্দপুকুর ইউনিয়নের সুটিপাড়া পূর্ব বকসিপাড়া গ্রামে অগ্নিকান্ডে১৮ পরিবারের ৪১ ঘর, ঘরে রতি আসবাবপত্র, ধান, চাল, আলু, সরিষা, ভুট্টা, নগদ একলাখ সত্তর হাজার টাকাসহ সর্বস্ব পুড়ে যায়।জানাযায় গ্রামের জাহিদুলের রান্নাঘরের চুলা থেকে আগুনের সুত্রপাত হয়ে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। আগুন নিয়ন্ত্রণে সময়ের মধ্যে নীলফামারী দমকল বাহিনীর এলাকায় এলেও সংকচিত রাস্তার কারণে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয়। ইউপি চেয়ারম্যান শাহজাহান চৌধুরী বলেন অগ্নিকান্ডে এই গ্রামে ৪০ লাখ টাকার য়তি হয়েছে। আমার প থেকে দুপুরে তিগ্রস্থদের খাবার ব্যবস্থা ও প্রতি পরিবারের মাঝে ১০ কেজি করে চাল, আধা কেজি করে ডাল, আলু, লবন, ভোজ্য তেল প্রদান করা হয়েছে।
এদিকে তাৎনিক ওই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুজার রহমান ও ইউএনও সাবেত আলী। এ সময় উপজেলা চেয়ারম্যান তার ব্যক্তিগত তহবিল থেকে প্রতি পরিবারকে তিনশ করে টাকা এবং সদর আসনের সংসদ সদস্য সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জান নূরের পে একটি করে শাড়ী,লুঙ্গি এবং কম্বল বিতরণ করা হয়।
এদিকে অপর একটি অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে জেলা সদরের চাপড়া সরমজানি ইউনিয়নের বাবড়িঝাড় কাজারী বাজারে। রবিবার বেলা ১২টার দিকে ওই বাজারের টিভির মেকার লূৎফর রহমানের দোকানে বৈদ্যতিক সর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। বাজারের সার ও কীটনাশক ব্যবসায়ী আমিনূর রহমান বলেন, অগ্নিকান্ডে বাজারের ১৪ দোকানঘর, রতি মালামাল পুড়ে ১১ লাধিক টাকার য়তি হয়। নীলফামারী দমকলবাহিনীর একটি ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্তণে আনে। নীলফামারী দমকল বাহিনীর স্টেশন কর্মকর্তা ফরহাদ হোসেন বলেন,দুটি অগ্নিকান্ডের ঘটনায় তাদের দুটি ইউনিট গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনেন বলে জানান।
রবিবার সকাল সাড়ে নয়টায় নীলফামারী সদরের কুন্দপুকুর ইউনিয়নের সুটিপাড়া পূর্ব বকসিপাড়া গ্রামে অগ্নিকান্ডে১৮ পরিবারের ৪১ ঘর, ঘরে রতি আসবাবপত্র, ধান, চাল, আলু, সরিষা, ভুট্টা, নগদ একলাখ সত্তর হাজার টাকাসহ সর্বস্ব পুড়ে যায়।জানাযায় গ্রামের জাহিদুলের রান্নাঘরের চুলা থেকে আগুনের সুত্রপাত হয়ে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। আগুন নিয়ন্ত্রণে সময়ের মধ্যে নীলফামারী দমকল বাহিনীর এলাকায় এলেও সংকচিত রাস্তার কারণে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয়। ইউপি চেয়ারম্যান শাহজাহান চৌধুরী বলেন অগ্নিকান্ডে এই গ্রামে ৪০ লাখ টাকার য়তি হয়েছে। আমার প থেকে দুপুরে তিগ্রস্থদের খাবার ব্যবস্থা ও প্রতি পরিবারের মাঝে ১০ কেজি করে চাল, আধা কেজি করে ডাল, আলু, লবন, ভোজ্য তেল প্রদান করা হয়েছে।
এদিকে তাৎনিক ওই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুজার রহমান ও ইউএনও সাবেত আলী। এ সময় উপজেলা চেয়ারম্যান তার ব্যক্তিগত তহবিল থেকে প্রতি পরিবারকে তিনশ করে টাকা এবং সদর আসনের সংসদ সদস্য সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জান নূরের পে একটি করে শাড়ী,লুঙ্গি এবং কম্বল বিতরণ করা হয়।
এদিকে অপর একটি অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে জেলা সদরের চাপড়া সরমজানি ইউনিয়নের বাবড়িঝাড় কাজারী বাজারে। রবিবার বেলা ১২টার দিকে ওই বাজারের টিভির মেকার লূৎফর রহমানের দোকানে বৈদ্যতিক সর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। বাজারের সার ও কীটনাশক ব্যবসায়ী আমিনূর রহমান বলেন, অগ্নিকান্ডে বাজারের ১৪ দোকানঘর, রতি মালামাল পুড়ে ১১ লাধিক টাকার য়তি হয়। নীলফামারী দমকলবাহিনীর একটি ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্তণে আনে। নীলফামারী দমকল বাহিনীর স্টেশন কর্মকর্তা ফরহাদ হোসেন বলেন,দুটি অগ্নিকান্ডের ঘটনায় তাদের দুটি ইউনিট গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনেন বলে জানান।