পাগলাপীরে অব্যাহত শ্বৈত প্রবাহে মানুজন কাহিল
https://www.obolokon24.com/2020/01/cold_22.html
হাবিবুর রহমান সেলিম,পাগলাপীর প্রতিনিধিঃ অব্যাহত শ্বৈত প্রবাহের কারনে রংপুরের পাগলাপীরে মানুষজন সহ প্রানীকূল কাহিল হয়ে পড়ছে। জানা গেছে গত রবিবার থেকে টানা ৪ দিন ধরে পাগলাপীর সহ অঞ্চল জুড়ে চলছে শ্বৈত প্রবাহ।
অব্যাহত শ্বৈত প্রবাহ ও ঘন কুয়াশার কারনে রাস্তাঘাটে যাত্রী বাহি বাস কোচ কার মাইক্রো অটো সিএনজি পন্যবাহী ট্রাক সহ দূরপাল্লার নানা যানবাহনগুলো গাড়ির হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করলেও পথচারী সহ সাধারন মানুষজনের চলাচলে অস্বাভাবিক হয়ে পড়ছে। প্রয়োজনের তাগিদে মানুষজন রাস্তায় বেরিয়ে পড়লেও জামা-কাপড় ঘন কুয়াশার পানিতে ভেজে যাচ্ছে। শ্বৈত প্রবাহ থেকে রক্ষা পেতে মানুষজন খড়-কুঠা জ্বালিয়ে গরম নিবারন করছেন। অতিরিক্ত ঠান্ডার কারনে কর্মজীবি মানুষজন ঘর থেকে বের হতে না পারায় কাজ কর্মে যেতে পারছে না। প্রতি বছর শীত মৌমুমে সরকারের পক্ষ থেকে কম্বল সহ শীত বস্ত্র বিতরন করা হলেও পাগলাপীরে এখন পর্যন্ত এ ধরনের কর্মসূচি চোখে পড়েনি। তাই সরকার ও তার প্রশাসনের পক্ষ থেকে শীত নিবারনে পাগলাপীরে শীতার্থদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরনে দাবী জানিয়েছেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন মুক্তি সহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন। এছাড়াও শ্বৈত প্রবাহের কারনে সকাল ১০টার পূর্ব পর্যন্ত রাস্তাঘাট গুলোতে কোন কিছু দেখা না যাওয়ার কারনে আশাঙ্খা হারে সড়ক দূর্ঘটনা বেড়ে চলছে। এদিকে অব্যাহত শ্বৈত প্রবাহ ও ঠান্ডার প্রকপ ব্যাপক ভাবে দেখা যাওয়ায় কলেরা, ডাইরিয়া সহ নানা রোগ-ব্যাধী বৃদ্ধি পেয়েছে।
অব্যাহত শ্বৈত প্রবাহ ও ঘন কুয়াশার কারনে রাস্তাঘাটে যাত্রী বাহি বাস কোচ কার মাইক্রো অটো সিএনজি পন্যবাহী ট্রাক সহ দূরপাল্লার নানা যানবাহনগুলো গাড়ির হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করলেও পথচারী সহ সাধারন মানুষজনের চলাচলে অস্বাভাবিক হয়ে পড়ছে। প্রয়োজনের তাগিদে মানুষজন রাস্তায় বেরিয়ে পড়লেও জামা-কাপড় ঘন কুয়াশার পানিতে ভেজে যাচ্ছে। শ্বৈত প্রবাহ থেকে রক্ষা পেতে মানুষজন খড়-কুঠা জ্বালিয়ে গরম নিবারন করছেন। অতিরিক্ত ঠান্ডার কারনে কর্মজীবি মানুষজন ঘর থেকে বের হতে না পারায় কাজ কর্মে যেতে পারছে না। প্রতি বছর শীত মৌমুমে সরকারের পক্ষ থেকে কম্বল সহ শীত বস্ত্র বিতরন করা হলেও পাগলাপীরে এখন পর্যন্ত এ ধরনের কর্মসূচি চোখে পড়েনি। তাই সরকার ও তার প্রশাসনের পক্ষ থেকে শীত নিবারনে পাগলাপীরে শীতার্থদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরনে দাবী জানিয়েছেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন মুক্তি সহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন। এছাড়াও শ্বৈত প্রবাহের কারনে সকাল ১০টার পূর্ব পর্যন্ত রাস্তাঘাট গুলোতে কোন কিছু দেখা না যাওয়ার কারনে আশাঙ্খা হারে সড়ক দূর্ঘটনা বেড়ে চলছে। এদিকে অব্যাহত শ্বৈত প্রবাহ ও ঠান্ডার প্রকপ ব্যাপক ভাবে দেখা যাওয়ায় কলেরা, ডাইরিয়া সহ নানা রোগ-ব্যাধী বৃদ্ধি পেয়েছে।