নীলফামারী জেলায় সর্বোচ্চ ও নিম্ন তাপমাত্রা কাছাকাছি
https://www.obolokon24.com/2019/12/weather.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ১৮ ডিসেম্বর॥ বড়দিনের আগেই দরজায় কড়া নাড়ল শীত।
বুধবার(১৮ ডিসেম্বর) সকাল থেকে উত্তুরী হাওয়ার দাপট শুরু হয়েছে। তার জেরে পারদের পতন ঘটেছে। সর্বচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা একধাক্কায় অনেকটাই নেমে গিয়েছে। এ দিনের নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বচ্চো তাপমাত্রা ১৭.৭ ডিগ্রি সে নেমে আসে। আগামী ৭২ ঘণ্টায় ঠান্ডা আরও বাড়বে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। বলা হয়েছে, আগামী কয়েকদিনে আরও জাঁকিয়ে ঠান্ডা পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। আগামী কয়েক দিনে আরও ৩-৪ ডিগ্রি পারদ পতন হতে পারে।
জেলা সদরের ইটাখোলা ইউনিয়নের ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের মনিষা বালা রায় বলেন, ঠান্ডাত হামার গরিব মাইনষির খুব কষ্ট বাহে। খড় জড়ো করে আগুন পোহানো চলছে।
আসলে শীত আমাদের কেবল শীতার্ত করে না, ভাবায়, যখন শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয় তখন তার দংশনের তীব্রতা ঠিকই হাড়ে গিয়ে বাজে। ঠান্ডায় প্রাণহানি শীতকালের নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। শীত আমাদের কষ্ট দেয়। আবার যোগায় প্রতিকূলতাকে জয় করবার এক ধরনের শক্তি।
জেলা ত্রাণ ও পূনর্বাসন কর্মকর্তা এস এ হায়াত আলী জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ত্রাণ ভান্ডার থেকে এ জেলায় বরাদ্দ এসেছে ৩৭ হাজার কম্বল। প্রতিদিন সন্ধ্যার পর থেকে জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে অসহায় দরিদ্র শিতার্তদের মাঝে এ কম্বলগুলি বিতরণ করা হয়। #
বুধবার(১৮ ডিসেম্বর) সকাল থেকে উত্তুরী হাওয়ার দাপট শুরু হয়েছে। তার জেরে পারদের পতন ঘটেছে। সর্বচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা একধাক্কায় অনেকটাই নেমে গিয়েছে। এ দিনের নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বচ্চো তাপমাত্রা ১৭.৭ ডিগ্রি সে নেমে আসে। আগামী ৭২ ঘণ্টায় ঠান্ডা আরও বাড়বে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। বলা হয়েছে, আগামী কয়েকদিনে আরও জাঁকিয়ে ঠান্ডা পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। আগামী কয়েক দিনে আরও ৩-৪ ডিগ্রি পারদ পতন হতে পারে।
জেলা সদরের ইটাখোলা ইউনিয়নের ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের মনিষা বালা রায় বলেন, ঠান্ডাত হামার গরিব মাইনষির খুব কষ্ট বাহে। খড় জড়ো করে আগুন পোহানো চলছে।
আসলে শীত আমাদের কেবল শীতার্ত করে না, ভাবায়, যখন শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয় তখন তার দংশনের তীব্রতা ঠিকই হাড়ে গিয়ে বাজে। ঠান্ডায় প্রাণহানি শীতকালের নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। শীত আমাদের কষ্ট দেয়। আবার যোগায় প্রতিকূলতাকে জয় করবার এক ধরনের শক্তি।
জেলা ত্রাণ ও পূনর্বাসন কর্মকর্তা এস এ হায়াত আলী জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ত্রাণ ভান্ডার থেকে এ জেলায় বরাদ্দ এসেছে ৩৭ হাজার কম্বল। প্রতিদিন সন্ধ্যার পর থেকে জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে অসহায় দরিদ্র শিতার্তদের মাঝে এ কম্বলগুলি বিতরণ করা হয়। #