ডোমারে ৯৫টি পুজা মন্ডবে রং তুলির কাজ শেষ।
https://www.obolokon24.com/2019/10/domar_94.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারীর ডোমারে হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দূর্গাপুজা উদ্যাপন। ডোমার উপজেলার ৯৫টি পুজা মন্ডবে শিল্পীরা তাদের রং তুলির আচঁলে নিখুঁত ও সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলতে ব্যাস্ত সময় পার করতে দেখা গেছে। ইতি মধ্যে সব মন্ডমে রং তুলির কাজ শেষ করেছে মৃদশিল্পীরা। ৩ অক্টোবর বৃহস্পতিবার পঞ্চমীতে ভোররাত্রী থেকে তুলসি আরতি, নগর পরিক্রমা, শুভ অধিবাস, মঙ্গলঘট স্থাপন ও ভাগবত গীতা পাঠের মধ্যদিয়ে দেবীর আগমন ঘটবে। ৮অক্টোবর মঙ্গলবার দশমীতে দূর্গাদেবীর বিহিত পুজার মধ্য দিয়ে বিসর্জন হবে।
পুজাকে সামনে রেখে উপজেলার প্রতিটি মন্ডবে রাতদিন প্রতিমা তৈরী ছাড়াও ডেকোরেশন, লাইটিং, হোটেল রেস্তোরা, সাজাতে বিরামহীন ভাবে কাজ করে আসছে। অপরদিকে নতুন জামাই ও ছেলে মেয়েদর সাজাতে কাপড়ের দোকান ও গার্মেন্টর্স গুলোতে উপচেভড়া ভীড় চোখে পড়ার মতো। উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে মোট মন্ডবের সংখ্যা ৯৫টি। তাদের মধ্যে পৌর এলাকায় ৯টি। পৌর এলাকার মধ্যে সাহপাড়া কেন্দ্রীয় হরিসভা মন্দির, নিউ মিলন সংঘ শিব মন্দির, থানা পাড়া শ্রীশ্রী সন্যাসী মন্দির, ডোমার বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ও চাকধাপাড়া পুজা মন্ডবে বেশ জাগজমক ভাবে উৎসবটি পালন করে। ইউনিয়নের মধ্যে বাগডোকরা নিমোজখানা দুর্গা মন্ডব, বোড়াগাড়ী দুর্গা মন্ডব, মটুকপুর মন্ডব, বামুনিয়া নাটুয়ার হাট ও খামার বামুনিয়া সর্বজনীন দুর্গা মন্ডব অন্যতম। পূজা উৎযাপন কমিটির আহবায়ক রাম কৃষ্ণ রায় জানান, মায়ের আগমনে সকল ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে সবার মাঝে শুখ শান্তি ফিরে আসুক এই প্রার্থনায় সকলের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি। পুজা উৎযাপনের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে ফাতিমা ও থানা অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজার রহমান আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহন করেছে বলে তারা জানা।
নীলফামারীর ডোমারে হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দূর্গাপুজা উদ্যাপন। ডোমার উপজেলার ৯৫টি পুজা মন্ডবে শিল্পীরা তাদের রং তুলির আচঁলে নিখুঁত ও সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলতে ব্যাস্ত সময় পার করতে দেখা গেছে। ইতি মধ্যে সব মন্ডমে রং তুলির কাজ শেষ করেছে মৃদশিল্পীরা। ৩ অক্টোবর বৃহস্পতিবার পঞ্চমীতে ভোররাত্রী থেকে তুলসি আরতি, নগর পরিক্রমা, শুভ অধিবাস, মঙ্গলঘট স্থাপন ও ভাগবত গীতা পাঠের মধ্যদিয়ে দেবীর আগমন ঘটবে। ৮অক্টোবর মঙ্গলবার দশমীতে দূর্গাদেবীর বিহিত পুজার মধ্য দিয়ে বিসর্জন হবে।
পুজাকে সামনে রেখে উপজেলার প্রতিটি মন্ডবে রাতদিন প্রতিমা তৈরী ছাড়াও ডেকোরেশন, লাইটিং, হোটেল রেস্তোরা, সাজাতে বিরামহীন ভাবে কাজ করে আসছে। অপরদিকে নতুন জামাই ও ছেলে মেয়েদর সাজাতে কাপড়ের দোকান ও গার্মেন্টর্স গুলোতে উপচেভড়া ভীড় চোখে পড়ার মতো। উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে মোট মন্ডবের সংখ্যা ৯৫টি। তাদের মধ্যে পৌর এলাকায় ৯টি। পৌর এলাকার মধ্যে সাহপাড়া কেন্দ্রীয় হরিসভা মন্দির, নিউ মিলন সংঘ শিব মন্দির, থানা পাড়া শ্রীশ্রী সন্যাসী মন্দির, ডোমার বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ও চাকধাপাড়া পুজা মন্ডবে বেশ জাগজমক ভাবে উৎসবটি পালন করে। ইউনিয়নের মধ্যে বাগডোকরা নিমোজখানা দুর্গা মন্ডব, বোড়াগাড়ী দুর্গা মন্ডব, মটুকপুর মন্ডব, বামুনিয়া নাটুয়ার হাট ও খামার বামুনিয়া সর্বজনীন দুর্গা মন্ডব অন্যতম। পূজা উৎযাপন কমিটির আহবায়ক রাম কৃষ্ণ রায় জানান, মায়ের আগমনে সকল ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে সবার মাঝে শুখ শান্তি ফিরে আসুক এই প্রার্থনায় সকলের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি। পুজা উৎযাপনের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে ফাতিমা ও থানা অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজার রহমান আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহন করেছে বলে তারা জানা।