ডিমলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১৮০০ শিক্ষার্থীর মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
https://www.obolokon24.com/2019/08/dimla_98.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ২৮ আগষ্ট॥
জেলার ডিমলা উপজেরায় তিস্তার বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১হাজার ৮০০ শিক্ষার্থীর মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে এসব উপকরণ বিতরণ করে উন্নয়ন সংস্থা ইউনিসেফ।
শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণকরা উপকরণের মধ্যে রয়েছে বই, খাতা, কলম, পেন্সিল, স্কেল, জগ, মগ, স্কুল ব্যাগ ও প্রতিটি বিদ্যালয়ে ২০ লিটারের একটি করে পানির জার, জগ, গ্লাস, শিক্ষক-শিক্ষার্থী হাজিরা খাতা, এক ডজন করে কলম, চক, ডাস্টার ও শিক্ষকদের জন্য নোট বই।
এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুন নাহারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেন ইউনিসেফের রংপুর ও রাজশাহী বিভাগীয় প্রধান নাজিবুল্লাহ হামীম, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান তবিবুল ইসলাম, প্রাথমিক শিক্ষা দপ্তরের রংপুর বিভাগের উপ-পরিচালক মো. আব্দুল ওয়াহাব, ইউনিসেফের শিক্ষা কর্মকর্তা সিফাত-ই ইসলাম, যোগাযোগ কর্মকর্তা মনজুর আহমেদ, নীলফামারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ওসমান গণি, ডিমলা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা স্বপন কুমার দাস প্রমুখ।
ইউনিসেফের যোগাযোগ কর্মকর্তা মনজুর আহমেদ জানান, চলতি বছরের জুলাই মাসে তিস্তার বন্যায় ডিমলা উপজেলার ১৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এসব বিদ্যালয়ে লেখাপড়া ব্যাহত হয় ২ হাজার ১০০ শিক্ষার্থীর। এর মধ্যে ১ হাজার ৮০০ শিক্ষার্থীর মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয়। ওই বিতরণ অনুষ্ঠানের আগে সেখানে ‘বন্যায় শিশুদের ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষাজীবন এবং আমাদের করণীয়’ শীর্ষক একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।#
শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণকরা উপকরণের মধ্যে রয়েছে বই, খাতা, কলম, পেন্সিল, স্কেল, জগ, মগ, স্কুল ব্যাগ ও প্রতিটি বিদ্যালয়ে ২০ লিটারের একটি করে পানির জার, জগ, গ্লাস, শিক্ষক-শিক্ষার্থী হাজিরা খাতা, এক ডজন করে কলম, চক, ডাস্টার ও শিক্ষকদের জন্য নোট বই।
এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুন নাহারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেন ইউনিসেফের রংপুর ও রাজশাহী বিভাগীয় প্রধান নাজিবুল্লাহ হামীম, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান তবিবুল ইসলাম, প্রাথমিক শিক্ষা দপ্তরের রংপুর বিভাগের উপ-পরিচালক মো. আব্দুল ওয়াহাব, ইউনিসেফের শিক্ষা কর্মকর্তা সিফাত-ই ইসলাম, যোগাযোগ কর্মকর্তা মনজুর আহমেদ, নীলফামারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ওসমান গণি, ডিমলা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা স্বপন কুমার দাস প্রমুখ।
ইউনিসেফের যোগাযোগ কর্মকর্তা মনজুর আহমেদ জানান, চলতি বছরের জুলাই মাসে তিস্তার বন্যায় ডিমলা উপজেলার ১৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এসব বিদ্যালয়ে লেখাপড়া ব্যাহত হয় ২ হাজার ১০০ শিক্ষার্থীর। এর মধ্যে ১ হাজার ৮০০ শিক্ষার্থীর মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয়। ওই বিতরণ অনুষ্ঠানের আগে সেখানে ‘বন্যায় শিশুদের ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষাজীবন এবং আমাদের করণীয়’ শীর্ষক একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।#