পঞ্চগড় সদরের নদীগুলো এখন বোমা মেশিনের দখলে
https://www.obolokon24.com/2019/02/panchagar_6.html
মো: তোফাজ্জল হোসেন তোতা, পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধিঃ
গত ৬ মাস থেকে পঞ্চগড়ের নদীগুলো ড্রিল ড্রেজার ও বোমা মেশিনের দখলে। বোমা মেশিনের কারণে নদী গুলো হারিয়ে ফেলেছে তার নিজস্ব নাব্যতা। কোথাও ১০০ ফিট গভীর আবার কোথাও বালির চরে পরিণত হয়েছে। এলাকার গরীব বোরো ধান চাষীদের অভিযোগ তারা বোরো ধান নদীতে চাষ করে ঘরে ধান তুলতো। এই বোমা মেশিনের কারণে তাদের রোপন করা বোরো ধানের চারা বোমা মেশিনের বালির নিচে তলিয়ে গেছে। এই গরীর অসহায় চাষীদের কথা কেউ শোনোনা। তারা জানান, অনেক কষ্টে ঋণ মহাজন করে নদীতে বোরো ধানের চারা রোপন করেছিল। বোমা মেশিনের বালির নিচে সব চারা তলিয়ে গেছে। এখন তারা ছেলে সন্তানদেরকে নিয়ে না খেয়ে কষ্টে জীবন যাপন করতে হবে। তারা আরও জানান, বিভিন্ন মহলকে অভিযোগ করলে তারা পরিদর্শন করতে আসেন ঠিকেই কিন্তু আবার অদৃস্য হয়ে চলে যায়। আমাদের কেউ কোনো উপকার করেনি। বোমা মেশিন চালকরা প্রভাবশালী হওয়ায় আমরা তাদেরকে কিছু বললে তারা আমাদের কথা কোনো কর্নপাত করেননা। বরং উল্টো বলেন আমরা কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজকরেই বোমা মেশিন নদীতে নামিয়েছি। এভাবে চলছে রাষ্টীয় সম্পদ দিনে রাতে লুটপাত। অন্যদিকে আরও অভিযোগ পাওয়া গেছে বর্তমানে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বোমা মেশিনের বিকট শব্দে পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটছে। তবুও বোমা মেশিন থেকে তিরাতেই লক্ষ লক্ষ টাকা রাষ্টীয় সম্পদ লুটে নিচ্ছে বোমা মেশিন মালিকরা। তবে পঞ্চগড় সদরে গত ৬ মাস আগে কোনো বোমা মেশিন ছিল না বর্তমান ৬ মাস থেকে সদরের বিভিন্ন নদীতে চলছে বোমা মেশিন, এসব দেখার কেউ নেই।
গত ৬ মাস থেকে পঞ্চগড়ের নদীগুলো ড্রিল ড্রেজার ও বোমা মেশিনের দখলে। বোমা মেশিনের কারণে নদী গুলো হারিয়ে ফেলেছে তার নিজস্ব নাব্যতা। কোথাও ১০০ ফিট গভীর আবার কোথাও বালির চরে পরিণত হয়েছে। এলাকার গরীব বোরো ধান চাষীদের অভিযোগ তারা বোরো ধান নদীতে চাষ করে ঘরে ধান তুলতো। এই বোমা মেশিনের কারণে তাদের রোপন করা বোরো ধানের চারা বোমা মেশিনের বালির নিচে তলিয়ে গেছে। এই গরীর অসহায় চাষীদের কথা কেউ শোনোনা। তারা জানান, অনেক কষ্টে ঋণ মহাজন করে নদীতে বোরো ধানের চারা রোপন করেছিল। বোমা মেশিনের বালির নিচে সব চারা তলিয়ে গেছে। এখন তারা ছেলে সন্তানদেরকে নিয়ে না খেয়ে কষ্টে জীবন যাপন করতে হবে। তারা আরও জানান, বিভিন্ন মহলকে অভিযোগ করলে তারা পরিদর্শন করতে আসেন ঠিকেই কিন্তু আবার অদৃস্য হয়ে চলে যায়। আমাদের কেউ কোনো উপকার করেনি। বোমা মেশিন চালকরা প্রভাবশালী হওয়ায় আমরা তাদেরকে কিছু বললে তারা আমাদের কথা কোনো কর্নপাত করেননা। বরং উল্টো বলেন আমরা কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজকরেই বোমা মেশিন নদীতে নামিয়েছি। এভাবে চলছে রাষ্টীয় সম্পদ দিনে রাতে লুটপাত। অন্যদিকে আরও অভিযোগ পাওয়া গেছে বর্তমানে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বোমা মেশিনের বিকট শব্দে পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটছে। তবুও বোমা মেশিন থেকে তিরাতেই লক্ষ লক্ষ টাকা রাষ্টীয় সম্পদ লুটে নিচ্ছে বোমা মেশিন মালিকরা। তবে পঞ্চগড় সদরে গত ৬ মাস আগে কোনো বোমা মেশিন ছিল না বর্তমান ৬ মাস থেকে সদরের বিভিন্ন নদীতে চলছে বোমা মেশিন, এসব দেখার কেউ নেই।