দরিদ্র ছাত্রের ভর্তিতে এগিয়ে এলেন ডোমারের ইউএনও
https://www.obolokon24.com/2019/02/domar_51.html
নিজস্ব প্রতিনিধি-হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় ৮ম স্থান অধিকার করলেও অর্থাভাবে ভর্তি হতে পারছিলেন না নীলফামারীর ডোমার উপজেলার মেধাবী ছাত্র নুরুজ্জামান। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সে ডোমার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে সহযোগিতার আবেদন জানালে, ডোমার ইউএনও উম্মে ফাতিমা তাকে আর্থিক অনুদান প্রদান করেন।
রবিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নুরুজ্জামানের হাতে অনুদানের অর্থ তুলে দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার উম্মে ফাতিমা। এ সময় সদর ইউপি চেয়ারম্যান মোসাব্বের হোসেন মানু ও বামুনিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ওয়াহেদুজ্জামান বুলেট উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলার পাঙ্গা মুটুকপুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড উত্তর মটুকপুর গ্রামের দরিদ্র ভ্যানচালক আজিজুল ইসলামের ছেলে মেধাবী নুরুজ্জামান। সে এবার হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় জিটু ইউনিটে ৮ম স্থান অধিকার করে। তার ভর্তি পরীক্ষার রোল- ৭০৯২৮১।
৬ ফেব্রুয়ারি ছিল ভর্তির শেষ তারিখ। অর্থাভাবে অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিল তার শিক্ষা জীবন। আর এই অনিশ্চয়তা থেকে তাকে সহযোগিতার হাত বাড়ান ডোমার ইউএনও মহোদয়।
ডিসি হওয়ার ইচ্ছা জানিয়ে নুরুজ্জামান বলেন, ইউএনও মহোদয় আমাকে যে সহযোগিতা করেছে সেজন্য আমি কৃতজ্ঞ। হয়তো তিনি সহযোগিতা না করলে আমি হাজী দানেশ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারতাম না।
রবিবার দুপুরে বিশ্বব্যিালয়ে ভর্তির জন্য অনুদান পেয়ে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন নুরুজ্জামান। শিক্ষাজীবন শেষে করে বাবা-মায়ের জন্য কিছু করতে চান তিনি।
রবিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নুরুজ্জামানের হাতে অনুদানের অর্থ তুলে দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার উম্মে ফাতিমা। এ সময় সদর ইউপি চেয়ারম্যান মোসাব্বের হোসেন মানু ও বামুনিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ওয়াহেদুজ্জামান বুলেট উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলার পাঙ্গা মুটুকপুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড উত্তর মটুকপুর গ্রামের দরিদ্র ভ্যানচালক আজিজুল ইসলামের ছেলে মেধাবী নুরুজ্জামান। সে এবার হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় জিটু ইউনিটে ৮ম স্থান অধিকার করে। তার ভর্তি পরীক্ষার রোল- ৭০৯২৮১।
৬ ফেব্রুয়ারি ছিল ভর্তির শেষ তারিখ। অর্থাভাবে অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিল তার শিক্ষা জীবন। আর এই অনিশ্চয়তা থেকে তাকে সহযোগিতার হাত বাড়ান ডোমার ইউএনও মহোদয়।
ডিসি হওয়ার ইচ্ছা জানিয়ে নুরুজ্জামান বলেন, ইউএনও মহোদয় আমাকে যে সহযোগিতা করেছে সেজন্য আমি কৃতজ্ঞ। হয়তো তিনি সহযোগিতা না করলে আমি হাজী দানেশ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারতাম না।
রবিবার দুপুরে বিশ্বব্যিালয়ে ভর্তির জন্য অনুদান পেয়ে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন নুরুজ্জামান। শিক্ষাজীবন শেষে করে বাবা-মায়ের জন্য কিছু করতে চান তিনি।