পীরগাছায় অপহৃত হেলপারকে উদ্ধারের দাবীতে মহাসড়ক অবরোধ
https://www.obolokon24.com/2019/01/rangpur_30.html
ফজলুর রহমান, পীরগাছা (রংপুর) প্রতিনিধি
বাসের হেলপার অপহরণ এবং আটক আসামীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবীতে রংপুর-পীরগাছা আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে অপহৃত পরিবারের লোকজন ও এলাকাবাসী। মঙ্গলবার বিকেলে ঘন্টাব্যাপী অবরোধের পর রংপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উৎপল চন্দ্র রায়ের প্রতিশ্রুতির পর অবরোধ তুলে নিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এলাকাবাসী ও পুলিশ জানায়, উপজেলার পারুল ইউনিয়নের গুলাল গ্রামের আতাউর রহমানের ছেলে মিলন মিয়া (২৮) পীরগাছা থেকে ঢাকা চলাচলকারী কর্ণফুলি পরিবহনের একটি দুরপাল্লার বাসের হেলপার হিসাবে কাজ করে আসছিল।
গত ২১ জানুয়ারী বাস নিয়ে ঢাকায় পৌঁছে মালিকের বাসায় গিয়ে হেলপার মিলন মিয়া মালিকের নিকট টাকা জমা দেয়ার পর থেকে তার কোন খোঁজ পাচ্ছে না পরিবারের লোকজন। মিলন নিখোঁজের বিষয়টি পরিবারের লোকজন কর্ণফুলি পরিবহনের মালিক ও স্টাফদের অবগত করলেও তা কর্ণপাত করেনি। পরে মিলনের পরিবার গত ২৬ জানুয়ারী পীরগাছা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। গত সোমবার বিকালে কর্ণফুলি পরিবহনের বাসটি পীরগাছা থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে দেউতি বাজারে মিলনের পরিবারের লোকজন ও এলাকাবাসী আটক করে। এসময় বাসে থাকা হেলপার, সুপারভাইজার, ড্রাইভার ও মালিক পক্ষের একজনসহ চার জনকে আটক করে থানায় সোপর্দ করেন। আটক ৪ ব্যক্তিকে অপহরণের মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে জেল হাজতে পাঠানোর দাবীতে রংপুর-পীরগাছা আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে মিলনের পরিবারের লোকজন ও এলাকাবাসী। পরে রংপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উৎপল চন্দ্র রায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিলে অবরোধ তুলে নেয় অবরোধকারীরা।
অপহৃত মিলনের বড় ভাই মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, কর্ণফূলি বাসের মালিকের বাসা থেকে সর্বশেষ মিলনের সাথে মোবাইল ফোনে কথা হয়। এর পর থেকেই তার মোবাইল বন্ধ রয়েছে এবং তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
এ ব্যাপারে পীরগাছা থানার ওসি (তদন্ত) আজিম উদ্দিন জানান, আটক ৪ জনকে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
বাসের হেলপার অপহরণ এবং আটক আসামীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবীতে রংপুর-পীরগাছা আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে অপহৃত পরিবারের লোকজন ও এলাকাবাসী। মঙ্গলবার বিকেলে ঘন্টাব্যাপী অবরোধের পর রংপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উৎপল চন্দ্র রায়ের প্রতিশ্রুতির পর অবরোধ তুলে নিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এলাকাবাসী ও পুলিশ জানায়, উপজেলার পারুল ইউনিয়নের গুলাল গ্রামের আতাউর রহমানের ছেলে মিলন মিয়া (২৮) পীরগাছা থেকে ঢাকা চলাচলকারী কর্ণফুলি পরিবহনের একটি দুরপাল্লার বাসের হেলপার হিসাবে কাজ করে আসছিল।
গত ২১ জানুয়ারী বাস নিয়ে ঢাকায় পৌঁছে মালিকের বাসায় গিয়ে হেলপার মিলন মিয়া মালিকের নিকট টাকা জমা দেয়ার পর থেকে তার কোন খোঁজ পাচ্ছে না পরিবারের লোকজন। মিলন নিখোঁজের বিষয়টি পরিবারের লোকজন কর্ণফুলি পরিবহনের মালিক ও স্টাফদের অবগত করলেও তা কর্ণপাত করেনি। পরে মিলনের পরিবার গত ২৬ জানুয়ারী পীরগাছা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। গত সোমবার বিকালে কর্ণফুলি পরিবহনের বাসটি পীরগাছা থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে দেউতি বাজারে মিলনের পরিবারের লোকজন ও এলাকাবাসী আটক করে। এসময় বাসে থাকা হেলপার, সুপারভাইজার, ড্রাইভার ও মালিক পক্ষের একজনসহ চার জনকে আটক করে থানায় সোপর্দ করেন। আটক ৪ ব্যক্তিকে অপহরণের মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে জেল হাজতে পাঠানোর দাবীতে রংপুর-পীরগাছা আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে মিলনের পরিবারের লোকজন ও এলাকাবাসী। পরে রংপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উৎপল চন্দ্র রায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিলে অবরোধ তুলে নেয় অবরোধকারীরা।
অপহৃত মিলনের বড় ভাই মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, কর্ণফূলি বাসের মালিকের বাসা থেকে সর্বশেষ মিলনের সাথে মোবাইল ফোনে কথা হয়। এর পর থেকেই তার মোবাইল বন্ধ রয়েছে এবং তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
এ ব্যাপারে পীরগাছা থানার ওসি (তদন্ত) আজিম উদ্দিন জানান, আটক ৪ জনকে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।