ডোমারে সরকারী গাছ কাটার মহোৎসব
https://www.obolokon24.com/2019/01/domar_60.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারী ডোমারে প্রশাসনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে চলছে সরকারী গাছ কাটার মহোৎসব । কর্তৃপক্ষ নিরব দর্শকের ভুমিকায়।
ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার হরিণচড়া ইউনিয়নের দক্ষিণটারী শশিপাড়া সড়ক হতে আঠিয়াবাড়ী বুড়িরহাট পর্যন্ত সরকারী রাস্তার মোটা সাইজের প্রায় ২৫/৩০টি গাছ কেটে নিয়ে যায়। সরেজমিনে যানাযায়, বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বাস্তবায়নে উপজেলা বন বিভাগের আওতাধীন ২০১১-২০১২ অর্থ বছরে গাছ গুলি লাগানো হয়। গত মঙ্গলবার সকালে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলা বনবিভাগের কর্মকর্তার অনুমতি ছাড়াই উক্ত কমিটির সভাপতি এলাকার মৃত সহির উদ্দিনের ছেলে ফজলে রহমান নিজের সার্থ চরিতার্থ করার জন্য কাউকে না জানিয়ে প্রায় ২৫/৩০টি কাছ কেটে নিয়ে যায়। যার বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ৪০হাজার টাকার বেশী বলে যানাযায়। এ বিষয়ে ভুক্তভুগী সদস্য কৃষ্ট চন্দ্র রায় জানান, গাছ তো দুরের কথা গাছের ডাল কাটতে গেলেও সকল সদস্যসের সাথে মিটিং করে রেজুলেশন করে বন বিভাগের কাছে অনুমোদন নিতে হয়। কি কারনে সভাপতি এতো গুলে গাছ কেটে নিয়ে গেলো তা আমার বোধগম্য নয়। সাধারণ সম্পাদক সোহেল বলেন, আমাদের না জানিয়ে সভাপতি তার নিজ ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে গাছ কেটে হজম করেছে। ইউপি চেয়ারম্যান আজিজুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি আমি যানিনা, জেনে পরে যানাবো। উপজেলা বিট অফিসার আতাউর রহমান বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করবো।
নীলফামারী ডোমারে প্রশাসনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে চলছে সরকারী গাছ কাটার মহোৎসব । কর্তৃপক্ষ নিরব দর্শকের ভুমিকায়।
ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার হরিণচড়া ইউনিয়নের দক্ষিণটারী শশিপাড়া সড়ক হতে আঠিয়াবাড়ী বুড়িরহাট পর্যন্ত সরকারী রাস্তার মোটা সাইজের প্রায় ২৫/৩০টি গাছ কেটে নিয়ে যায়। সরেজমিনে যানাযায়, বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বাস্তবায়নে উপজেলা বন বিভাগের আওতাধীন ২০১১-২০১২ অর্থ বছরে গাছ গুলি লাগানো হয়। গত মঙ্গলবার সকালে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলা বনবিভাগের কর্মকর্তার অনুমতি ছাড়াই উক্ত কমিটির সভাপতি এলাকার মৃত সহির উদ্দিনের ছেলে ফজলে রহমান নিজের সার্থ চরিতার্থ করার জন্য কাউকে না জানিয়ে প্রায় ২৫/৩০টি কাছ কেটে নিয়ে যায়। যার বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ৪০হাজার টাকার বেশী বলে যানাযায়। এ বিষয়ে ভুক্তভুগী সদস্য কৃষ্ট চন্দ্র রায় জানান, গাছ তো দুরের কথা গাছের ডাল কাটতে গেলেও সকল সদস্যসের সাথে মিটিং করে রেজুলেশন করে বন বিভাগের কাছে অনুমোদন নিতে হয়। কি কারনে সভাপতি এতো গুলে গাছ কেটে নিয়ে গেলো তা আমার বোধগম্য নয়। সাধারণ সম্পাদক সোহেল বলেন, আমাদের না জানিয়ে সভাপতি তার নিজ ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে গাছ কেটে হজম করেছে। ইউপি চেয়ারম্যান আজিজুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি আমি যানিনা, জেনে পরে যানাবো। উপজেলা বিট অফিসার আতাউর রহমান বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করবো।