ডোমারে বুদ্ধদেবের মূর্তি আত্মসাতের চেষ্টায় সোনারায় ইউপি চেয়ারম্যান কালাম আটক।
https://www.obolokon24.com/2019/01/domar_14.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারীর ডোমারে গৌতম বুদ্ধের মূর্তি আত্মসাতের চেষ্টায় সোনারায় ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদকে আটক করেছে পুলিশ। রবিবার বিকালে তাকে পুলিশ আটক করে ডোমার থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করে।এ রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত( রবিবার রাত ১০ টা) জিজ্ঞাসাবাদ চলছিল। শনিবার গভীর রাতে সোনারায় ইউপি চেয়ারম্যানের বাড়ি হতে পুলিশ মূর্তিটি উদ্ধার করে।
থানাসুত্রে যানাযায়, উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের চামুয়ার বিল খননে সময় গৌতম বুদ্ধের প্রাচীন একটি মূর্তি মাটির ভিতর থেকে পায় এলাকাবাসী। সে সময় মূর্তিটি পুলিশ কিংবা প্রত্নতত্ত্ব বিভাগে জমা না দিয়ে সে আত্মসাতের চেষ্টা করে।
বিষয়টি জানাজানি হলে, পুরাতন ই্ট ও কাঠের টুকরা থানায় জমা দেয়। পুলিশের সন্দেহ হলে শনিবার গভীর রাতে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (সার্কেল) জয়ব্রত পালের নেতৃত্বে অফিসার ইনচার্জ মোকছেদ আলী ও সঙ্গীয় ফোর্স চেয়ারম্যানের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে মূর্তিটি উদ্ধার করে। বাপবেটা মিলে মূর্তিটি আত্মসাতে ও বিষয়টি গোপন রাখার কারনে রবিবার বিকালে চেয়ারম্যান কালামকে পুলিশ আটক করে। যানাযায়, জলাশয় সংস্কারের মাধ্যমে মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের আওতায় ১১ জানুয়ারি বিলের খনন কাজ উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক বেগম নাজিয়া শিরিন। খননকালে পাথরের মুর্তি দেখতে পায় শ্রমিকরা। কৌশলে তা সংরক্ষনের কথা বলে চেয়ারম্যান পুত্র ফরহাদ নিজের কাছে রেখে দেয়। মূর্তিটি পুলিশ কিংবা প্র ত্নতত্ত্ব বিভাগে জমা না দিয়ে সে আত্মসাতের চেষ্টা করে। মূর্তিটির দৈর্ঘ্য সাড়ে ছয় ইঞ্চি, প্রস্থ আড়াই ইঞ্চি ও ওজন সাড়ে সাতশত গ্রাম। অফিসার ইনচার্জ মোকছেদ আলী জানান, চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ ও তার ছেলে ফরহাদ মাটির নিচ থেকে পাওয়া সরকারী সম্পদ মূর্তিটি আত্মসাতের চেষ্টা ও প্রতারনা করায় তাকে আটক করা হয়েছে। আগামীকাল (আজ সোমবার) তাদের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে মামলা করে আদালতে প্রেরণ করা হবে। তবে চেয়াম্যানের ছেলে ফরহাদকে আটকের চেষ্টা চলছে।
নীলফামারীর ডোমারে গৌতম বুদ্ধের মূর্তি আত্মসাতের চেষ্টায় সোনারায় ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদকে আটক করেছে পুলিশ। রবিবার বিকালে তাকে পুলিশ আটক করে ডোমার থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করে।এ রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত( রবিবার রাত ১০ টা) জিজ্ঞাসাবাদ চলছিল। শনিবার গভীর রাতে সোনারায় ইউপি চেয়ারম্যানের বাড়ি হতে পুলিশ মূর্তিটি উদ্ধার করে।
থানাসুত্রে যানাযায়, উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের চামুয়ার বিল খননে সময় গৌতম বুদ্ধের প্রাচীন একটি মূর্তি মাটির ভিতর থেকে পায় এলাকাবাসী। সে সময় মূর্তিটি পুলিশ কিংবা প্রত্নতত্ত্ব বিভাগে জমা না দিয়ে সে আত্মসাতের চেষ্টা করে।
বিষয়টি জানাজানি হলে, পুরাতন ই্ট ও কাঠের টুকরা থানায় জমা দেয়। পুলিশের সন্দেহ হলে শনিবার গভীর রাতে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (সার্কেল) জয়ব্রত পালের নেতৃত্বে অফিসার ইনচার্জ মোকছেদ আলী ও সঙ্গীয় ফোর্স চেয়ারম্যানের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে মূর্তিটি উদ্ধার করে। বাপবেটা মিলে মূর্তিটি আত্মসাতে ও বিষয়টি গোপন রাখার কারনে রবিবার বিকালে চেয়ারম্যান কালামকে পুলিশ আটক করে। যানাযায়, জলাশয় সংস্কারের মাধ্যমে মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের আওতায় ১১ জানুয়ারি বিলের খনন কাজ উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক বেগম নাজিয়া শিরিন। খননকালে পাথরের মুর্তি দেখতে পায় শ্রমিকরা। কৌশলে তা সংরক্ষনের কথা বলে চেয়ারম্যান পুত্র ফরহাদ নিজের কাছে রেখে দেয়। মূর্তিটি পুলিশ কিংবা প্র ত্নতত্ত্ব বিভাগে জমা না দিয়ে সে আত্মসাতের চেষ্টা করে। মূর্তিটির দৈর্ঘ্য সাড়ে ছয় ইঞ্চি, প্রস্থ আড়াই ইঞ্চি ও ওজন সাড়ে সাতশত গ্রাম। অফিসার ইনচার্জ মোকছেদ আলী জানান, চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ ও তার ছেলে ফরহাদ মাটির নিচ থেকে পাওয়া সরকারী সম্পদ মূর্তিটি আত্মসাতের চেষ্টা ও প্রতারনা করায় তাকে আটক করা হয়েছে। আগামীকাল (আজ সোমবার) তাদের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে মামলা করে আদালতে প্রেরণ করা হবে। তবে চেয়াম্যানের ছেলে ফরহাদকে আটকের চেষ্টা চলছে।