শেষ ম্যাচে লজ্জার হার টাইগারদের
https://www.obolokon24.com/2017/04/sports.html
ডেস্কঃশেষটা ম্যাচটা ভালো হলো না বাংলাদেশের। হেরেছে ৭০ রানের বিশাল ব্যবধানে। আর এর মূল কারণ ব্যাটসম্যানদের ব্যার্থতা। ফলে সিরিজটি ১-১ সমতায় রইলো।
আজ সিরিজের শেষ ম্যাচে টস জিতে শুরুতেই ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটের বিনিময়ে ২৮০ রান সংগ্রহ করে শ্রীলঙ্কা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৪ রান আসে কুসল মেন্ডিসের ব্যাট থেকে। এ ছাড়া ৫২ রান আসে থিসারা পেরেরার ব্যাট থেকে। বাংলাদেশের বোলাদের হয়ে ৬৫ রানে ৩টি উইকেট নেন অধিনায়ক মাশরাফি মতুর্জা। এ ছাড়া ৫৫ রানে ২টি উইকেট নেন মোস্তাফিজুর রহমান।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পরে বাংলাদেশ। মাত্র ১১ রানেই ফিরেন প্রথম সারির ৩ ব্যাটসম্যান। এই ৩ ব্যাটসম্যানের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ রান আসে তামিম ইকবালের ব্যাট থেকে।
তাদের বিদায়ের পর কিছুটা দলের হাল ধরার চেষ্টা করেন সৌম্য সরকারও সাকিব আল হাসান। এই জুটিতে আসে ৭৭ রান। তবে দলীয় ৮৮ রানে ও ব্যক্তিগত ৩৮ রানে বিদায় নেন সৌম্য সরকার।
তার বিদায়ের পরে ক্রিজে আসেন মোসাদ্দেক হোসেন। তবে তিনিও প্রথম সারির ব্যাটসম্যানদের ফলো করে মাত্র ৯ রান করে বিদায় নেন। তার বিদায়ের আসেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। ব্যার্থ তিনিও ৭ রানে ফিরেন তিনি।
আর শেষ ভরসার প্রতীক সাকিবও বিদায় নেন ৫৪ রানে। তখন বাংলাদেশর সংগ্রহ ৬ উইকেটে ১১৮ রান। এরপর খানিক লড়াই মাশরাফি ও মিরাজের। তবে ভাগ্যে যে আজ কথা বলছে না। ফিরেন মাশরাফিও। খেলেন ২৩ বলে ২ চারে ১৬ রানের ইনিংস।
তবে অপরপ্রান্তে লড়াই মিরাজের। করেছেন নিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে প্রথম অর্ধশতক। তাসকিনকে নিয়ে গড়েন শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নবম উইকেটে সর্বোচ্চ ৫৪ রানের জুটি।
অবশেষে তাকেও ফেরান কুলাসেকারা। ব্যক্তিগত ৫১ রানে ফিরেন মিরাজ। তার বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন মোস্তাফিজ। তবে কোন বল মোকাবেলা না করতেই তাসকিনকে ফেরান কুলাসেকারা। আর সেই সাথে ২১০ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস।
লঙ্কান বোলারদের হয়ে ৩৭ রানে ৪টি উইকেট নেন নুয়ান কুলাসেকারা। এ ছাড়া ২টি করে উইকেট নেন লাকমাল, দিলরুয়ান পেরেরা ও সেকুসে প্রসন্ন।
আজ সিরিজের শেষ ম্যাচে টস জিতে শুরুতেই ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটের বিনিময়ে ২৮০ রান সংগ্রহ করে শ্রীলঙ্কা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৪ রান আসে কুসল মেন্ডিসের ব্যাট থেকে। এ ছাড়া ৫২ রান আসে থিসারা পেরেরার ব্যাট থেকে। বাংলাদেশের বোলাদের হয়ে ৬৫ রানে ৩টি উইকেট নেন অধিনায়ক মাশরাফি মতুর্জা। এ ছাড়া ৫৫ রানে ২টি উইকেট নেন মোস্তাফিজুর রহমান।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পরে বাংলাদেশ। মাত্র ১১ রানেই ফিরেন প্রথম সারির ৩ ব্যাটসম্যান। এই ৩ ব্যাটসম্যানের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ রান আসে তামিম ইকবালের ব্যাট থেকে।
তাদের বিদায়ের পর কিছুটা দলের হাল ধরার চেষ্টা করেন সৌম্য সরকারও সাকিব আল হাসান। এই জুটিতে আসে ৭৭ রান। তবে দলীয় ৮৮ রানে ও ব্যক্তিগত ৩৮ রানে বিদায় নেন সৌম্য সরকার।
তার বিদায়ের পরে ক্রিজে আসেন মোসাদ্দেক হোসেন। তবে তিনিও প্রথম সারির ব্যাটসম্যানদের ফলো করে মাত্র ৯ রান করে বিদায় নেন। তার বিদায়ের আসেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। ব্যার্থ তিনিও ৭ রানে ফিরেন তিনি।
আর শেষ ভরসার প্রতীক সাকিবও বিদায় নেন ৫৪ রানে। তখন বাংলাদেশর সংগ্রহ ৬ উইকেটে ১১৮ রান। এরপর খানিক লড়াই মাশরাফি ও মিরাজের। তবে ভাগ্যে যে আজ কথা বলছে না। ফিরেন মাশরাফিও। খেলেন ২৩ বলে ২ চারে ১৬ রানের ইনিংস।
তবে অপরপ্রান্তে লড়াই মিরাজের। করেছেন নিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে প্রথম অর্ধশতক। তাসকিনকে নিয়ে গড়েন শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নবম উইকেটে সর্বোচ্চ ৫৪ রানের জুটি।
অবশেষে তাকেও ফেরান কুলাসেকারা। ব্যক্তিগত ৫১ রানে ফিরেন মিরাজ। তার বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন মোস্তাফিজ। তবে কোন বল মোকাবেলা না করতেই তাসকিনকে ফেরান কুলাসেকারা। আর সেই সাথে ২১০ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস।
লঙ্কান বোলারদের হয়ে ৩৭ রানে ৪টি উইকেট নেন নুয়ান কুলাসেকারা। এ ছাড়া ২টি করে উইকেট নেন লাকমাল, দিলরুয়ান পেরেরা ও সেকুসে প্রসন্ন।