জঙ্গি আস্তানা : মৌলভীবাজারে ২ বাড়ি ঘিরে অভিযান, গুলি-বিস্ফোরণ
https://www.obolokon24.com/2017/03/moulonibazar.html
ডেস্কঃসিলেটে জঙ্গি আস্তানা আতিয়া মহলে ‘অপারেশন টোয়াইলাইট’ শেষ হওয়ার পরদিনই আজ বুধবার মৌলভীবাজারে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে দুটি এলাকায় ২ প্রবাসীর বাড়ি ঘিরে অভিযান শুরু করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
একটি বাড়ি মৌলভীবাজার পৌরসভার বড়হাট এলাকায়। অন্যটি সদর উপজেলার খলিলপুর ইউনিয়নের সরকার বাজারের কাছে নাসিরপুর গ্রামে। এর মধ্যে একটি বাড়ি থেকে পুলিশের দিকে গুলি ও গ্রেনেড ছোড়ার খবর পাওয়া গেছে।
র্যাবের শ্রীমঙ্গল ক্যাম্পের অধিনায়ক এএসপি মাইনুদ্দীন জানান, র্যাব সদস্যরা সেখানে গেছেন। ঢাকা থেকে কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের একটি দলও এসেছে।
কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের ওই দলের উপকমিশনার মহিবুল ইসলাম জানিয়েছেন, সীতাকুণ্ড ও সিলেটে জঙ্গি আস্তানার খোঁজ মেলার পর তদন্তে মৌলভীবাজারের এই ২ বাড়ির তথ্য পাওয়া যায়। বড়হাটের ওই বাড়ির সন্ধান পাওয়া যায় গতকাল রাতে। পরে ভোরের দিকে সরকার বাজারের বাড়িটির খোঁজ পাওয়া যায়।
তিনি বলেন, সরকার বাজারের ওই বাসায় যাওয়ার পর ভেতর থেকে গ্রেনেড ও গুলি ছোড়া হয়। পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে।
তিনি আরো বলেন, তারা দুটো বাসা ঘিরে রেখেছেন এবং ভেতরের সন্দেহভাজন জঙ্গিদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করছেন। তারা এখনো কোনো কথা বলেনি। আমরা অপারেশনাল স্ট্র্যাটেজি অনুযায়ী তাদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করব।
অভিযানের অংশ হিসেবে বড়হাট ও আশপাশের এলাকার গ্যাস এবং সরকার বাজার এলাকার গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছে।
পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, বাড়ি দুটির মালিক সাইফুর সাব্বির ও আতব্বর মিয়া নামের দুই ব্যক্তি। তারা একই পরিবারের সদস্য এবং দু’জনেই লন্ডন প্রবাসী। দুই বাড়ির দূরত্ব ১৮ কিলোমিটারের মতো।
সিলেটের দক্ষিণ সুরমার শিববাড়িতে আতিয়া মহলে ‘অপারেশন টোয়াইলাইট’ মঙ্গলবার রাতে সেনাবাহিনী অভিযান সমাপ্ত ঘোষণার পর ১২ ঘণ্টা পার না হতেই পাশের জেলা মৌলভীবাজারে নতুন অভিযান শুরু হলো।
একটি বাড়ি মৌলভীবাজার পৌরসভার বড়হাট এলাকায়। অন্যটি সদর উপজেলার খলিলপুর ইউনিয়নের সরকার বাজারের কাছে নাসিরপুর গ্রামে। এর মধ্যে একটি বাড়ি থেকে পুলিশের দিকে গুলি ও গ্রেনেড ছোড়ার খবর পাওয়া গেছে।
র্যাবের শ্রীমঙ্গল ক্যাম্পের অধিনায়ক এএসপি মাইনুদ্দীন জানান, র্যাব সদস্যরা সেখানে গেছেন। ঢাকা থেকে কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের একটি দলও এসেছে।
কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের ওই দলের উপকমিশনার মহিবুল ইসলাম জানিয়েছেন, সীতাকুণ্ড ও সিলেটে জঙ্গি আস্তানার খোঁজ মেলার পর তদন্তে মৌলভীবাজারের এই ২ বাড়ির তথ্য পাওয়া যায়। বড়হাটের ওই বাড়ির সন্ধান পাওয়া যায় গতকাল রাতে। পরে ভোরের দিকে সরকার বাজারের বাড়িটির খোঁজ পাওয়া যায়।
তিনি বলেন, সরকার বাজারের ওই বাসায় যাওয়ার পর ভেতর থেকে গ্রেনেড ও গুলি ছোড়া হয়। পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে।
তিনি আরো বলেন, তারা দুটো বাসা ঘিরে রেখেছেন এবং ভেতরের সন্দেহভাজন জঙ্গিদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করছেন। তারা এখনো কোনো কথা বলেনি। আমরা অপারেশনাল স্ট্র্যাটেজি অনুযায়ী তাদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করব।
অভিযানের অংশ হিসেবে বড়হাট ও আশপাশের এলাকার গ্যাস এবং সরকার বাজার এলাকার গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছে।
পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, বাড়ি দুটির মালিক সাইফুর সাব্বির ও আতব্বর মিয়া নামের দুই ব্যক্তি। তারা একই পরিবারের সদস্য এবং দু’জনেই লন্ডন প্রবাসী। দুই বাড়ির দূরত্ব ১৮ কিলোমিটারের মতো।
সিলেটের দক্ষিণ সুরমার শিববাড়িতে আতিয়া মহলে ‘অপারেশন টোয়াইলাইট’ মঙ্গলবার রাতে সেনাবাহিনী অভিযান সমাপ্ত ঘোষণার পর ১২ ঘণ্টা পার না হতেই পাশের জেলা মৌলভীবাজারে নতুন অভিযান শুরু হলো।