ডোমারে ১৬ প্রহর ব্যাপী মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান
https://www.obolokon24.com/2017/03/domar_33.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার, (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
ডোমার আমবাড়ীতে দেশ মাতৃকার শুভ কল্যাণ ও বিশ্ব শান্তি কল্পে কলিযুগের জীবের মুক্তি কামনায় ১০ তম ১৬ প্রহর ব্যাপী মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। সদর ইউনিয়নের পূর্ব ছোট রাউতা শ্রীশ্রী আনন্দময়ী কালী মন্দির কমিটির উদ্যোগে সোমবার ভোররাত্রী থেকে শ্রীমদ্ভগবত গীতা পাঠ অন্তে, মঙ্গলঘট স্থাপন, শুভ অধিবাস, তুলসি আরতি ও নগর পরিক্রমার মধ্যদিয়ে যজ্ঞানুষ্ঠানের শুভ সুচনা করেন পুরোহিত শ্রী মানিক চক্রবর্তী। এতে দেশের বিভিন্ন এলাকার ৬টি দল মহানাম সুধা পরিবেশন করেন। নামসুধা দেখতে পার্শবতী উপজেলা দেবীগঞ্জ, ডিমলা, জলঢাকা থেকে আসা হাজারো ভক্তের ঢল নামে, যেনো মন্দির প্রাঙ্গন হিন্দু সম্প্রদায়ের মিলন মেলায় পরিনত হয়েছে। এদের মধ্যে নারী ভক্তদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। বুধবার সন্ধ্যায় পরিচালনা কমিটির সভাপতি বাবু রঞ্জিত কর্মকারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, সদর ইউপি চেয়ারম্যান মোসাব্বের হোসেন মানু, সাবেক চেয়ারম্যান হাফিজুল ইসলাম হাফি, ইউপি সদস্য নারায়ন কর্মকার, মোমিনুর রহমান। সাধারণ সম্পাদক কর্ণদেব বর্মন, তারাপদ বর্মন, মনোরঞ্জন কর্মকার, বিশ্বনাথ কুন্ডু, প্রদিপ কুমার আগরওয়ালা, দুলাল চক্রবর্তী প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। প্রজারী শ্রী মানিক চক্রবতী জানান, বাপ দাদার আমল থেকে এই মন্দিরে যজ্ঞানুষ্ঠান, কির্ত্তন, হিন্দু ধর্ম সভা সহ নানা পূজা উৎসব করে আসছি, শুধুমাত্র আর্ধিক অসশ্চলতা ও পৃষ্টপোষকতার অভাবে এধরণের অনুষ্ঠান করতে আমাদের ভিষনভাবে হিমসিম খেতে হচ্ছে। এলাকার জনপ্রতিনিধি বা সরকারী ভাবে, কোনো প্রকার সাহায্য সহযোগিতা পেলে আগামীতে এর চেয়ে আরো বড় ধরণের অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে তারা আশা করেন।
ডোমার আমবাড়ীতে দেশ মাতৃকার শুভ কল্যাণ ও বিশ্ব শান্তি কল্পে কলিযুগের জীবের মুক্তি কামনায় ১০ তম ১৬ প্রহর ব্যাপী মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। সদর ইউনিয়নের পূর্ব ছোট রাউতা শ্রীশ্রী আনন্দময়ী কালী মন্দির কমিটির উদ্যোগে সোমবার ভোররাত্রী থেকে শ্রীমদ্ভগবত গীতা পাঠ অন্তে, মঙ্গলঘট স্থাপন, শুভ অধিবাস, তুলসি আরতি ও নগর পরিক্রমার মধ্যদিয়ে যজ্ঞানুষ্ঠানের শুভ সুচনা করেন পুরোহিত শ্রী মানিক চক্রবর্তী। এতে দেশের বিভিন্ন এলাকার ৬টি দল মহানাম সুধা পরিবেশন করেন। নামসুধা দেখতে পার্শবতী উপজেলা দেবীগঞ্জ, ডিমলা, জলঢাকা থেকে আসা হাজারো ভক্তের ঢল নামে, যেনো মন্দির প্রাঙ্গন হিন্দু সম্প্রদায়ের মিলন মেলায় পরিনত হয়েছে। এদের মধ্যে নারী ভক্তদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। বুধবার সন্ধ্যায় পরিচালনা কমিটির সভাপতি বাবু রঞ্জিত কর্মকারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, সদর ইউপি চেয়ারম্যান মোসাব্বের হোসেন মানু, সাবেক চেয়ারম্যান হাফিজুল ইসলাম হাফি, ইউপি সদস্য নারায়ন কর্মকার, মোমিনুর রহমান। সাধারণ সম্পাদক কর্ণদেব বর্মন, তারাপদ বর্মন, মনোরঞ্জন কর্মকার, বিশ্বনাথ কুন্ডু, প্রদিপ কুমার আগরওয়ালা, দুলাল চক্রবর্তী প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। প্রজারী শ্রী মানিক চক্রবতী জানান, বাপ দাদার আমল থেকে এই মন্দিরে যজ্ঞানুষ্ঠান, কির্ত্তন, হিন্দু ধর্ম সভা সহ নানা পূজা উৎসব করে আসছি, শুধুমাত্র আর্ধিক অসশ্চলতা ও পৃষ্টপোষকতার অভাবে এধরণের অনুষ্ঠান করতে আমাদের ভিষনভাবে হিমসিম খেতে হচ্ছে। এলাকার জনপ্রতিনিধি বা সরকারী ভাবে, কোনো প্রকার সাহায্য সহযোগিতা পেলে আগামীতে এর চেয়ে আরো বড় ধরণের অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে তারা আশা করেন।