রাণীশংকৈলে সমন্বিত ইঁদুর দমন অভিযান পালিত
https://www.obolokon24.com/2016/10/thakurgaon_17.html
সফিকুল ইসলাম শিল্পী, রাণীশংকৈল প্রতিনিধি:
ঠাকুরগাঁও এর রাণীশংকৈল উপজেলায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে অয়োজনে ১৬ অক্টোবর রবিবার সকাল ১১ টায় হলরুমে উপজেলা কৃষি অফিসার মাজেদুল ইসলামের সভাপতিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এম.পি অধ্যাপক ইয়াসিন আলী ও সেলিনা জাহান লিটা। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন আওয়ামীলীগ সভাপতি সইদুল হক, উপজেলা ভ্যাইস চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান, মহিলা ভ্যাইস চেয়ারম্যান মাহফুজা বেগম পুতুল, আওয়ামীলীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম। বক্তারা বলেন ইঁদুরের উৎপাতের কারণে ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দেশেল অর্ধেক জমির ফসল ইঁদুরের আক্রমণের শিকার হয়। বাংলাদেশের প্রায়। ১০ শতাংশ ধান, গম ইঁদুর খেয়ে ফেলে ও নষ্ট করে। ইঁদুর গড়ে মাঠ ফসলের ৫-৭% এবং গ্রদামজাত শস্যের ৩-৫% ক্ষতি করে। শতকরা ৭-১০ ভাগ সেচ নালাও নষ্ট করে থাকে। বাংলাদেশে ইঁদুর ৫০-৫৪ লাখ লোকের এুক বছরের খাবার নষ্ট করে। তাছাড়া ইঁদুরের মাধ্যমে মোট ৬০ ধরনের রোগ ছড়ায়। জানা যায় সরকারি তথ্যানুযায়ী ২০১৪-১৫ অর্থ বছরে ৭২৩ কোটি ৭২ লক্ষ ৭ হাজার ৩৩৫ টাকার শুধুমাত্র ধান, চাল ও গম ফসলের ক্ষতি হয়েছে। ইঁদুর যে শুধুমাত্র দানাদার ফসলের ক্ষতি করে তা নয়, এরা অন্যান্য ফসল ও ফলমূল, আসবাবাপত্র, বৈদ্যুতিক তার, যন্ত্রপাতি, জামা-কাপড়, গ্রামীণ সড়ক, বেড়িবাঁধ ও বিভিন্ন ধরনের স্থাপনা কেটে নষ্ট করে। আমাদের দেশে এ পর্যন্ত ১৮ প্রজাতির ইঁদুর থাকলেও ২দিনের মাথায় আবারো গর্ভ ধারণ করে নিজের পারগতা প্রকাশ করতে পারে। আর তাইতো বছরে ৬ থেকে ৮ বার বাচ্চা প্রসব করতে পারে। ফসলের ক্ষয়ক্ষতি ইঁদুর বাহিত রোগ ও পরিবেশ দূষণের মাত্রা কমানো সম্ভব হয়। ইঁদুর যেহেতু নোংরা স্থান পছন্দ করে, সেহেতু ফসলের মাঠ, বাঁধ ও বাড়িসহ ইঁদুরের বংমবিস্তারের সব স্থান পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখলে বংশবৃদ্ধি কমে আসে। ইঁদুরকে সঠিকভাবে মোকাবিলা করার জন্য সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসা একান্ত প্রয়োজন।
ঠাকুরগাঁও এর রাণীশংকৈল উপজেলায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে অয়োজনে ১৬ অক্টোবর রবিবার সকাল ১১ টায় হলরুমে উপজেলা কৃষি অফিসার মাজেদুল ইসলামের সভাপতিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এম.পি অধ্যাপক ইয়াসিন আলী ও সেলিনা জাহান লিটা। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন আওয়ামীলীগ সভাপতি সইদুল হক, উপজেলা ভ্যাইস চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান, মহিলা ভ্যাইস চেয়ারম্যান মাহফুজা বেগম পুতুল, আওয়ামীলীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম। বক্তারা বলেন ইঁদুরের উৎপাতের কারণে ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দেশেল অর্ধেক জমির ফসল ইঁদুরের আক্রমণের শিকার হয়। বাংলাদেশের প্রায়। ১০ শতাংশ ধান, গম ইঁদুর খেয়ে ফেলে ও নষ্ট করে। ইঁদুর গড়ে মাঠ ফসলের ৫-৭% এবং গ্রদামজাত শস্যের ৩-৫% ক্ষতি করে। শতকরা ৭-১০ ভাগ সেচ নালাও নষ্ট করে থাকে। বাংলাদেশে ইঁদুর ৫০-৫৪ লাখ লোকের এুক বছরের খাবার নষ্ট করে। তাছাড়া ইঁদুরের মাধ্যমে মোট ৬০ ধরনের রোগ ছড়ায়। জানা যায় সরকারি তথ্যানুযায়ী ২০১৪-১৫ অর্থ বছরে ৭২৩ কোটি ৭২ লক্ষ ৭ হাজার ৩৩৫ টাকার শুধুমাত্র ধান, চাল ও গম ফসলের ক্ষতি হয়েছে। ইঁদুর যে শুধুমাত্র দানাদার ফসলের ক্ষতি করে তা নয়, এরা অন্যান্য ফসল ও ফলমূল, আসবাবাপত্র, বৈদ্যুতিক তার, যন্ত্রপাতি, জামা-কাপড়, গ্রামীণ সড়ক, বেড়িবাঁধ ও বিভিন্ন ধরনের স্থাপনা কেটে নষ্ট করে। আমাদের দেশে এ পর্যন্ত ১৮ প্রজাতির ইঁদুর থাকলেও ২দিনের মাথায় আবারো গর্ভ ধারণ করে নিজের পারগতা প্রকাশ করতে পারে। আর তাইতো বছরে ৬ থেকে ৮ বার বাচ্চা প্রসব করতে পারে। ফসলের ক্ষয়ক্ষতি ইঁদুর বাহিত রোগ ও পরিবেশ দূষণের মাত্রা কমানো সম্ভব হয়। ইঁদুর যেহেতু নোংরা স্থান পছন্দ করে, সেহেতু ফসলের মাঠ, বাঁধ ও বাড়িসহ ইঁদুরের বংমবিস্তারের সব স্থান পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখলে বংশবৃদ্ধি কমে আসে। ইঁদুরকে সঠিকভাবে মোকাবিলা করার জন্য সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসা একান্ত প্রয়োজন।