পীরগঞ্জে মাদ্রাসার সুপারকে অন্যায় ভাবে সাময়িক বরখাস্ত করে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার পাঁয়তারা
https://www.obolokon24.com/2015/11/rangpur.html
হাজী মারুফ রংপুর ব্যুরো অফিস :
রংপুরের পীরগঞ্জে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে মাদ্রাসা সভাপতি কর্তৃক অন্যায় ভাবে এক মাদ্রাসার সুপারকে অন্যায়ভাবে সাময়িক বরখাস্ত করে নিয়োগ দেওয়ার পাঁয়তারায় লিপ্ত হয়ে মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ, এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে মন্ডলের বাজার দাখিল মাদ্রাসা ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও আওয়ামীলীগ সহ-সাধারণ সম্পাদক এস.এম শহিদুল ইসলাম গত ২২/০৩/১৫ইং তারিখে মাদ্রাসার সুপারকে সু-কৌশলে ডেকে নিয়ে মাদারগঞ্জ বন্দরের ক্লাবে বসে মাদ্রাসার পুরাতন নোটিশ ও রেজুলেশন বহি থাকা সত্বেও সভাপতি নিজ ক্ষমতা বলে নতুন নোটিশ ও রেজুলেশন বহি ক্রয় করে অবৈধ ভাবে ম্যানেজিং কমিটি গঠনের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠাতা সুপারকে ভয় ভীতি দেখিয়ে বিভিন্ন কাগজে ফাঁকা নোটিশ ও রেজুলেশন বহিতে তারিখ বিহীন স্বাক্ষর করিয়ে নেয়। ওই মাদ্রাসাটি সভাপতি গত ০৭/০৬/১৫ইং তারিখে কোন কারণ দর্শানোর নোটিশ ছাড়াই শিক্ষক হাজিরা খাতায় সুপারকে সাময়িক বরখাস্ত দেখান। অপর দিকে পরিপূর্ণ শিক্ষক থাকায় অতিরিক্ত শিক্ষক নিয়োগের ধান্দায় গত ২৬/১০/১৫ইং তারিখে স্থানীয় একটি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন। । এব্যাপারে মাদ্রাসার সুপার আফজাল হোসেন বলেন এ সব বিষয়ে আপত্তি জানানোর কারণে তাকে অন্যায় ভাবে সাময়িক বরখাস্ত করা হয় এবং কর্তৃপক্ষ বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার পায়নি। গত ৩১/০৭/১৫ ইং তারিখে বিষয়টি স্থানীয় উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি আলহাজ্ব মোতাহরুল বাবলু মিয়ার বাস ভবনে একাধিক বার বৈঠক হলেও মাদ্রাসার সভাপতি এস.এম শহিদুল ইসলাম তার সিদ্ধান্তে অটল রয়েছ। মাদ্রাসার সুপার সাময়িক বরখাস্ত বিষয়টি নিয়ে আদালতে স্মরনাপর্ণ হয়। এবং এস.এম শহিদুল ইসলামের নানা হুমকি থামকি ভয় ভীতি থেকে বাঁচতে আদালতে ২টি মামলা এবং পীরগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডাইরী করেছিলেন। সে সময় আওয়ামীলীগ সভাপতি বাসভবনে দুই পক্ষের অঙ্গীকার নামায় সুপারকে স্বপদে বহাল এমন সিদ্ধান্ত হলেও মাদ্রাসার সুপার মামলা তুলে নেন কিন্তু এখন পর্যন্ত তার সাময়িক বরখাস্ত তুলে নেওয়া হয়নি। অন্যদিকে সভাপতি এস.এম শহিদুল ইসলাম সুপারকে চুড়ান্ত বরখাস্তের লিপ্ত হওয়ায় মাদ্রাসাটি অচলঅবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সরে জমিনে দেখা গেছে ছাত্র-ছাত্রীরা মাদ্রাসায় আসছেন না। শিক্ষকেরা কাল ভদ্রে মাদ্রাসায় গেলেও ছাত্র-ছাত্রী না থাকায় তারা অলস সময় পার করছেন। এ বিষয়ে ওই এলাকার আওয়ামীলীগ নেতা এসতাক মিয়া শাহ্ আলম শাহাজান বলেন সুপার না থাকায় মাদ্রাসাটিতে ছাত্র-ছাত্রীরা আসছেন না এবং সেই কারনেই অচল অবস্থা সৃষ্টি। মাদ্রাসার সভাপতি এস.এম. শহিদুল ইসলাম বলেন ক্ষমতার বলেই সুপারকে সাময়িক বরখাস্ত করেছি। আপনাদের যা লেখার আছে লেখেন তাতে আমার কোন যায় আসে না। এদিকে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আলহাজ্ব মাহাতাব হোসেন বলেন একাধিক বার সুপারের বরখাস্ত বিষয়টি নিয়ে বসা হয়েছে তবে সভাপতি না মানায় মাদ্রাসাটি অচলঅবস্থা বিরাজ করছে বলে জেনেছি। এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস.এম মাজহারুল বলেন বিষয়টি মিমাংসা হয়েছিল বলে জেনেছি। তবে সুপার লিখিত অভিযোগ দিয়েছে তদন্ত চলছে। খুব শীঘ্রই মাদারাসার সুপারকে স্বপদে পূর্ণ বহাল এবং দূর্নীত পরায়ন এস.এম শহিদুল ইসলামকে সভাপতি। পদ থেকে প্রত্যাহার করার জন্য বর্তমান জাতীয় সংসদের স্পীকার পীরগঞ্জে এমপি ড: শিরীন শারমিন চৌধুরী আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকাবাসী।
রংপুরের পীরগঞ্জে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে মাদ্রাসা সভাপতি কর্তৃক অন্যায় ভাবে এক মাদ্রাসার সুপারকে অন্যায়ভাবে সাময়িক বরখাস্ত করে নিয়োগ দেওয়ার পাঁয়তারায় লিপ্ত হয়ে মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ, এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে মন্ডলের বাজার দাখিল মাদ্রাসা ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও আওয়ামীলীগ সহ-সাধারণ সম্পাদক এস.এম শহিদুল ইসলাম গত ২২/০৩/১৫ইং তারিখে মাদ্রাসার সুপারকে সু-কৌশলে ডেকে নিয়ে মাদারগঞ্জ বন্দরের ক্লাবে বসে মাদ্রাসার পুরাতন নোটিশ ও রেজুলেশন বহি থাকা সত্বেও সভাপতি নিজ ক্ষমতা বলে নতুন নোটিশ ও রেজুলেশন বহি ক্রয় করে অবৈধ ভাবে ম্যানেজিং কমিটি গঠনের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠাতা সুপারকে ভয় ভীতি দেখিয়ে বিভিন্ন কাগজে ফাঁকা নোটিশ ও রেজুলেশন বহিতে তারিখ বিহীন স্বাক্ষর করিয়ে নেয়। ওই মাদ্রাসাটি সভাপতি গত ০৭/০৬/১৫ইং তারিখে কোন কারণ দর্শানোর নোটিশ ছাড়াই শিক্ষক হাজিরা খাতায় সুপারকে সাময়িক বরখাস্ত দেখান। অপর দিকে পরিপূর্ণ শিক্ষক থাকায় অতিরিক্ত শিক্ষক নিয়োগের ধান্দায় গত ২৬/১০/১৫ইং তারিখে স্থানীয় একটি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন। । এব্যাপারে মাদ্রাসার সুপার আফজাল হোসেন বলেন এ সব বিষয়ে আপত্তি জানানোর কারণে তাকে অন্যায় ভাবে সাময়িক বরখাস্ত করা হয় এবং কর্তৃপক্ষ বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার পায়নি। গত ৩১/০৭/১৫ ইং তারিখে বিষয়টি স্থানীয় উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি আলহাজ্ব মোতাহরুল বাবলু মিয়ার বাস ভবনে একাধিক বার বৈঠক হলেও মাদ্রাসার সভাপতি এস.এম শহিদুল ইসলাম তার সিদ্ধান্তে অটল রয়েছ। মাদ্রাসার সুপার সাময়িক বরখাস্ত বিষয়টি নিয়ে আদালতে স্মরনাপর্ণ হয়। এবং এস.এম শহিদুল ইসলামের নানা হুমকি থামকি ভয় ভীতি থেকে বাঁচতে আদালতে ২টি মামলা এবং পীরগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডাইরী করেছিলেন। সে সময় আওয়ামীলীগ সভাপতি বাসভবনে দুই পক্ষের অঙ্গীকার নামায় সুপারকে স্বপদে বহাল এমন সিদ্ধান্ত হলেও মাদ্রাসার সুপার মামলা তুলে নেন কিন্তু এখন পর্যন্ত তার সাময়িক বরখাস্ত তুলে নেওয়া হয়নি। অন্যদিকে সভাপতি এস.এম শহিদুল ইসলাম সুপারকে চুড়ান্ত বরখাস্তের লিপ্ত হওয়ায় মাদ্রাসাটি অচলঅবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সরে জমিনে দেখা গেছে ছাত্র-ছাত্রীরা মাদ্রাসায় আসছেন না। শিক্ষকেরা কাল ভদ্রে মাদ্রাসায় গেলেও ছাত্র-ছাত্রী না থাকায় তারা অলস সময় পার করছেন। এ বিষয়ে ওই এলাকার আওয়ামীলীগ নেতা এসতাক মিয়া শাহ্ আলম শাহাজান বলেন সুপার না থাকায় মাদ্রাসাটিতে ছাত্র-ছাত্রীরা আসছেন না এবং সেই কারনেই অচল অবস্থা সৃষ্টি। মাদ্রাসার সভাপতি এস.এম. শহিদুল ইসলাম বলেন ক্ষমতার বলেই সুপারকে সাময়িক বরখাস্ত করেছি। আপনাদের যা লেখার আছে লেখেন তাতে আমার কোন যায় আসে না। এদিকে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আলহাজ্ব মাহাতাব হোসেন বলেন একাধিক বার সুপারের বরখাস্ত বিষয়টি নিয়ে বসা হয়েছে তবে সভাপতি না মানায় মাদ্রাসাটি অচলঅবস্থা বিরাজ করছে বলে জেনেছি। এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস.এম মাজহারুল বলেন বিষয়টি মিমাংসা হয়েছিল বলে জেনেছি। তবে সুপার লিখিত অভিযোগ দিয়েছে তদন্ত চলছে। খুব শীঘ্রই মাদারাসার সুপারকে স্বপদে পূর্ণ বহাল এবং দূর্নীত পরায়ন এস.এম শহিদুল ইসলামকে সভাপতি। পদ থেকে প্রত্যাহার করার জন্য বর্তমান জাতীয় সংসদের স্পীকার পীরগঞ্জে এমপি ড: শিরীন শারমিন চৌধুরী আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকাবাসী।