রংপুর নগরীর মনোহরপুরে ড্রেজিং মেশিনের মাধ্যমে বালু উত্তোলন করে লাখ লাখ টাকা বাণিজ্য
https://www.obolokon24.com/2015/10/rangpur_52.html
হাজী মারুফ রংপুর ব্যুরো অফিস :
ভুমিদুস্য হিসাবে ঘাঘট নদী থেকে ড্রেজিং মেশিনের মাধ্যমে বালু তুলে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করে আসছেন। বালু বোঝাই ট্রলি চলাচল করায় জনসাধারণের চলাচল করা সিটি ভুক্ত একটি রের্কডিও কাঁচা রাস্তা ক্রমান্বয়ে নিশ্চিন্থ হয়ে যাচ্ছে। তবুও নিয়ন্ত্রণকারি কর্তৃপক্ষ রয়েছে নিরব। ঘটনাটি ঘটেছে রংপুর মহানগরীর মনোহরপুর পশ্চিমপাড়া এলাকায় প্রবাহিত ঘাঘট নদীতে। জানা গেছে, রংপুর মহানগরীর ১৪নং ওয়ার্ডের মনোহরপুর পশ্চিমপাড়া এলাকায় প্রবাহিত ঘাঘট নদীর পেটের বালু উত্তোলন করে লাখ লাখ টাকা উপার্জনের মাধ্যম হিসেবে বেঁছে নিয়েছে। গতকাল শনিবার বিকেলের দিকে, অভিযোগের সত্যতা জানতে এদন সাংবাদিক সরেজমিন পরিদর্শনে যায়। এসময় একই এলাকার আরজানের ছেলে বালু উত্তোলনের হোতা মমদেল হোসেন, মৃত বড়জানের ছেলে আজাদ মিয়া ও মতিয়ারসহ ৪/৫জনের একটি সংবদ্ধ চক্র অবাধে ঘাঘট নদী থেকে ড্রেজিং মেশিনের মাধ্যমে বালু তুলে বিভিন্ন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানসহ বালু বিক্রেতার নিকট চুক্তি ভিত্তিক সরবরাহ করে বিক্রির মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করে আসছেন। বালু বহণ করা বোঝাই ট্রলির অহরহ চলাচল করায় জনসাধারণের চলাচলের সিটির একটি রের্কডিও কাঁচারাস্তা ক্রমান্বয়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে। তবুও নিয়ন্ত্রণকারি কর্তৃপক্ষ নজরে পড়ছে না। অব্যাহত ভাবে বালু উত্তোলনের ফলে নদী ঘেঁষে আবাদী জমিগুলোর দিনদিন নব্যতা হারাতে বসেছে। চাষাবাদ ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাচ্ছে। যার কারণে কৃষকরা আশানুরুপ সফল পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। কৃষকেরা ঋণ, ধারদেনা করে ফসল চাষের উদ্দ্যোগ নেয়। ভালো ফসল উৎপাদন হলে ফরিয়াদেও কাছে নেয়া টাকা নেয়া ঋণ পরিশোষ করার বুক ভরা আশা নিয়ে কষ্ট কওে পসল চাষ কওে কিন্তু বালু খেকোর বালু চুরির কারণে কৃষক পরিবারের আশা অম্লান হয়ে যায় উৎপাদিত ফসলের দাম কম পাওয়ায় ঋণ পরিশোধের চেয়ে আরো দ্বীগুন ণের পরিমাণ বাড়তে থাকে। এরফলে দেনা-পাওনা নিয়েও প্রায়ই সময় মানুষের মধ্যে কাথাকাটিসহ মনোমালিন্য দেখা দেয়। এমনকি সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটে। বিষয়টি সরেজমিনে পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া দাবি করেছেন ভুক্তভোগী এলাকাবাসী।
এব্যাপারে রংপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিয়াউল হক মোবাইল ফোনে বলেন বিষয়টি আমার জানা নেই, তবে এখনি তহসিলদার ও চেয়ারম্যান সাহেবকে বিষয়টি দেখে আমাকে জানানোর কথা বলছি। সত্যতা থাকলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ভুমিদুস্য হিসাবে ঘাঘট নদী থেকে ড্রেজিং মেশিনের মাধ্যমে বালু তুলে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করে আসছেন। বালু বোঝাই ট্রলি চলাচল করায় জনসাধারণের চলাচল করা সিটি ভুক্ত একটি রের্কডিও কাঁচা রাস্তা ক্রমান্বয়ে নিশ্চিন্থ হয়ে যাচ্ছে। তবুও নিয়ন্ত্রণকারি কর্তৃপক্ষ রয়েছে নিরব। ঘটনাটি ঘটেছে রংপুর মহানগরীর মনোহরপুর পশ্চিমপাড়া এলাকায় প্রবাহিত ঘাঘট নদীতে। জানা গেছে, রংপুর মহানগরীর ১৪নং ওয়ার্ডের মনোহরপুর পশ্চিমপাড়া এলাকায় প্রবাহিত ঘাঘট নদীর পেটের বালু উত্তোলন করে লাখ লাখ টাকা উপার্জনের মাধ্যম হিসেবে বেঁছে নিয়েছে। গতকাল শনিবার বিকেলের দিকে, অভিযোগের সত্যতা জানতে এদন সাংবাদিক সরেজমিন পরিদর্শনে যায়। এসময় একই এলাকার আরজানের ছেলে বালু উত্তোলনের হোতা মমদেল হোসেন, মৃত বড়জানের ছেলে আজাদ মিয়া ও মতিয়ারসহ ৪/৫জনের একটি সংবদ্ধ চক্র অবাধে ঘাঘট নদী থেকে ড্রেজিং মেশিনের মাধ্যমে বালু তুলে বিভিন্ন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানসহ বালু বিক্রেতার নিকট চুক্তি ভিত্তিক সরবরাহ করে বিক্রির মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করে আসছেন। বালু বহণ করা বোঝাই ট্রলির অহরহ চলাচল করায় জনসাধারণের চলাচলের সিটির একটি রের্কডিও কাঁচারাস্তা ক্রমান্বয়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে। তবুও নিয়ন্ত্রণকারি কর্তৃপক্ষ নজরে পড়ছে না। অব্যাহত ভাবে বালু উত্তোলনের ফলে নদী ঘেঁষে আবাদী জমিগুলোর দিনদিন নব্যতা হারাতে বসেছে। চাষাবাদ ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাচ্ছে। যার কারণে কৃষকরা আশানুরুপ সফল পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। কৃষকেরা ঋণ, ধারদেনা করে ফসল চাষের উদ্দ্যোগ নেয়। ভালো ফসল উৎপাদন হলে ফরিয়াদেও কাছে নেয়া টাকা নেয়া ঋণ পরিশোষ করার বুক ভরা আশা নিয়ে কষ্ট কওে পসল চাষ কওে কিন্তু বালু খেকোর বালু চুরির কারণে কৃষক পরিবারের আশা অম্লান হয়ে যায় উৎপাদিত ফসলের দাম কম পাওয়ায় ঋণ পরিশোধের চেয়ে আরো দ্বীগুন ণের পরিমাণ বাড়তে থাকে। এরফলে দেনা-পাওনা নিয়েও প্রায়ই সময় মানুষের মধ্যে কাথাকাটিসহ মনোমালিন্য দেখা দেয়। এমনকি সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটে। বিষয়টি সরেজমিনে পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া দাবি করেছেন ভুক্তভোগী এলাকাবাসী।
এব্যাপারে রংপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিয়াউল হক মোবাইল ফোনে বলেন বিষয়টি আমার জানা নেই, তবে এখনি তহসিলদার ও চেয়ারম্যান সাহেবকে বিষয়টি দেখে আমাকে জানানোর কথা বলছি। সত্যতা থাকলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে।