নীলফামারীতে কাঁচা বাজার দরে ছেঁকা, রোদ দরকার চাষিদের
https://www.obolokon24.com/2020/09/market.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী॥ শুধু কাঁচা মরিচ বা পেঁয়াজ নয়, সব কাচা তরিতরকারিতে চড়া দামের ঝাঁঝ টের পাচ্ছেন নীলফামারীর মধ্যবিত্ত। তরিতরকারির দাম বাড়ার জন্য চাষিরা দুষছেন বৃষ্টিকে। এই অবস্থায় সুখবর আনতে পারে মেঘমুক্ত আকাশ এবং পর্যাপ্ত রোদ।
আজ মঙ্গলবার(২৯ সেপ্টেম্বর/২০২০) জেলা শহরের বড় বাজারে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা কেজি দরে। পটল, ঝিঙে, সবেরই দর ৫০ টাকা কেজি বা তারও বেশি। চাষিদের দাবি, বৃষ্টিতে জমিতে বৃস্টির পানি দাঁড়ানোয় সমস্যা বেড়েছে। আবার ক্রেতাদের একাংশের অভিযোগ,পাইকারির সঙ্গে খুচরো বাজারে কাচাতরিতরকারীর দামের ফারাক অনেক। গ্রামের হাটবাজারে পটল ৫৫-৬০ টাকা, ঢেঁড়শ ৬০ টাকা, উচ্ছে ৬০ টাকা কেজি।
অভিযোগ, “চাষিরা লাভ পাচ্ছেন না, ফড়েরা মুনাফা লুটছে। ওল, বেগুন ৫০-৬০ টাকা, টোম্যাটো ১৫০ টাকা ও গাজর ১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে বড় বাজারে।”
চাষিদের দাবি, গত ৬দিনের টানা অতিমাত্রার বৃস্টিতে জমিতে পানি জমে ক্ষতি হয়েছে। রোগপোকার হামলাও দেখা দিয়েছে। কবে স্বাভাবিক হবে পরিস্থিতি? ভাল কাচাতরিতরকারী উৎপাদনে দরকার ঝলমলে আকাশ। জমিতে জল জমা বন্ধ হলেই বাড়বে কাচাতরিতরকারীর জোগান। #