ডিমলায় এক কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
https://www.obolokon24.com/2020/07/blog-post_21.html
নীলফামারী প্রতিনিধি॥ মাহাবুবা আক্তার(১৩) নামে এক কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। আজ সোমবার(২০ জুলাই/২০২০) দুপুরে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলা সদরের বাবুরহাট ঝাকুয়া পাড়া গ্রামের দাদার বাড়ি থেকে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত স্কুল ছাত্রী একই এলাকার মাহাবুল ইসলামের মেয়ে ও উপজেলা সদরের দিলরুবা মহিকুল শিক্ষা নিকেতন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণীর ছাত্রী।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, নিহত মাহাবুবার মা মুত্যুবরন করার পর তার বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করায় সে দাদা মাহমুদ আলী ও দাদী মর্জিনা বেগমের সাথেই তাদের বাড়িতে বসবাস করে লেখাপড়া করতো। তার বাবা ও সৎ মা আলাদা বাড়িতে একই এলাকায় থাকে। ঘটনার দিন সকালে মাহাবুবাকে খুজে পাওয়া না গেলে অনেক খোজা-খুজির পর দাদার বাড়ির শয়ন ঘরের রুয়ার টানার সাথে ওড়না পেঁচানো ঝুলন্ত অবস্থায় তাকে দেখতে পান তার দাদী ও বড় ভাই আশিক। তারা সহ স্থানীয়রা দ্রুত তাকে নামিয়ে ডিমলা হাসপাতালে নিলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন। পরে এলাকাবাসী পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার(ডোমার-ডিমলা সার্কেল) জয়ব্রত পাল।
ডিমলা থানার ওসি মফিজ উদ্দিন শেখ জানান, খবর পেয়ে লাশটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য জেলা মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। ময়না তদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলেই ঘটনার কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে। #
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, নিহত মাহাবুবার মা মুত্যুবরন করার পর তার বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করায় সে দাদা মাহমুদ আলী ও দাদী মর্জিনা বেগমের সাথেই তাদের বাড়িতে বসবাস করে লেখাপড়া করতো। তার বাবা ও সৎ মা আলাদা বাড়িতে একই এলাকায় থাকে। ঘটনার দিন সকালে মাহাবুবাকে খুজে পাওয়া না গেলে অনেক খোজা-খুজির পর দাদার বাড়ির শয়ন ঘরের রুয়ার টানার সাথে ওড়না পেঁচানো ঝুলন্ত অবস্থায় তাকে দেখতে পান তার দাদী ও বড় ভাই আশিক। তারা সহ স্থানীয়রা দ্রুত তাকে নামিয়ে ডিমলা হাসপাতালে নিলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন। পরে এলাকাবাসী পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার(ডোমার-ডিমলা সার্কেল) জয়ব্রত পাল।
ডিমলা থানার ওসি মফিজ উদ্দিন শেখ জানান, খবর পেয়ে লাশটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য জেলা মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। ময়না তদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলেই ঘটনার কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে। #