মাঁথা গোঁজার ঠাঁই পেল রফিকুল
https://www.obolokon24.com/2020/06/kisargang_7.html
কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃনীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় রকেট ফাউন্ডেশনের সহযোগীতায় মাঁথা গোঁজার ঠাঁই পেল রফিকুল ইসলাম। গত শনিবার বিকাল ৫ টার দিকে রকেট ফাউন্ডেশনের সদস্যরা রফিকুলের বাড়িতে গিয়ে তাঁকে নতুন ঘরটি হস্তান্তর করেন।
রকেট ফাইন্ডেশনের কিশোরগঞ্জ উপজেলা শাখার আহবায়ক আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, গত ২৪ শে অক্টোবর রাতে মাত্র ২০ মিনিট স্থায়ী ঝড়ে কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের পুষনা গ্রামের রফিকল ইসলামের থাকার ঘরসহ তিনটি ঘর উড়ে যায়। তাঁর দুরঅবস্তার কথা শুনে বিষয়টি রকেট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও ইউকে প্রবাসী মিষ্টার রকেটকে জানালে তিনি তাৎক্ষনিক রফিকুলকে একটি থাকার ঘর নির্মাণ করে দিতে বলেন।
রফিকুল ইসলাম জানান, আমার দুই ছেলে মেয়েসহ চারজনের পরিবার। অনেক কষ্টে দিনানিপাত করে আসছিলাম। শত কষ্টের মাঝে ভালই ছিলাম কিন্তু গত ২৪ শে মে হঠাৎ কালবৈশাখী ঝড়ে আমার থাকার ঘর দুটি ও রান্নাঘরসহ ঝড়ে উড়ে যায়। ঝড়ের দিন থেকে খুব কষ্টে একটি ছাপড়ি তৈরী করে বাচ্চাদের নিয়ে রাত কাটাচ্ছিলাম। রকেট ফাউন্ডেশনের আহবায়ক আনোয়ারুল ইসলাম, সাবুল হোসেন, সাজ্জাদ ও শফিকুলের সহায়তায় আজকে মাঁথা গোঁজার ঠাঁই হল।
রকেট ফাইন্ডেশনের কিশোরগঞ্জ উপজেলা শাখার আহবায়ক আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, গত ২৪ শে অক্টোবর রাতে মাত্র ২০ মিনিট স্থায়ী ঝড়ে কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের পুষনা গ্রামের রফিকল ইসলামের থাকার ঘরসহ তিনটি ঘর উড়ে যায়। তাঁর দুরঅবস্তার কথা শুনে বিষয়টি রকেট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও ইউকে প্রবাসী মিষ্টার রকেটকে জানালে তিনি তাৎক্ষনিক রফিকুলকে একটি থাকার ঘর নির্মাণ করে দিতে বলেন।
রফিকুল ইসলাম জানান, আমার দুই ছেলে মেয়েসহ চারজনের পরিবার। অনেক কষ্টে দিনানিপাত করে আসছিলাম। শত কষ্টের মাঝে ভালই ছিলাম কিন্তু গত ২৪ শে মে হঠাৎ কালবৈশাখী ঝড়ে আমার থাকার ঘর দুটি ও রান্নাঘরসহ ঝড়ে উড়ে যায়। ঝড়ের দিন থেকে খুব কষ্টে একটি ছাপড়ি তৈরী করে বাচ্চাদের নিয়ে রাত কাটাচ্ছিলাম। রকেট ফাউন্ডেশনের আহবায়ক আনোয়ারুল ইসলাম, সাবুল হোসেন, সাজ্জাদ ও শফিকুলের সহায়তায় আজকে মাঁথা গোঁজার ঠাঁই হল।