সৈয়দপুর থানায় ফোন করে খাদ্যসামগ্রী পেল এক অসহায় পরিবার
https://www.obolokon24.com/2020/04/saidpur_6.html
নীলফামারী প্রতিনিধি ৬ এপ্রিল\ নীলফামারীর সৈয়দপুর থানায় ফোন করে খাদ্যসামগ্রী চাওয়া এক অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন পুলিশ। ফোন পাওয়ার পর ওই পরিবারের কাছে খাদ্যসামগ্রী নিয়ে ছুটে গেলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সৈয়দপুর সার্কেল) অশোক কুমার পাল। গতকাল রবিবার(৫ এপ্রিল/২০২০) রাত ১১টার সময় সৈয়দপুর শহরের মিস্ত্রিপাড়ায় গোলজার হোসেনের ভাড়া বাসায় গিয়ে খাদ্যসামগ্রী তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
খাদ্যসামগ্রী পাওয়ার পর শহরের একটি ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কসপের কর্মচারী বলেন, গত এক সপ্তাহ যাবৎ কাজ বন্ধ হওয়ায় আমরা অর্ধাহারে- অনাহারে দিন কাটছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি কোনো ত্রাণের ব্যবস্থা না করায় থানায় ফোন করে আমাদের এ অসহায়ের কথা বলি। এক ঘন্টার মধ্যে খাবারের ব্যবস্থা হবে তা কল্পনা করতে পারিনি।
খাদ্যসামগ্রী প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল, থানা অফিসার ইনচার্জ আবুল হাসনাত খান, থানা অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) আতাউর রহমান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সিদ্দিকুল আলম প্রমুখ।
থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল হাসনাত খান জানান, গতকাল রবিবার রাত আনুমানিক ১০টার দিকে ফোন পাওয়ার পর স্থানীয় একজন ব্যবসায়ীকে বিষয়টি তদন্ত করতে বলা হয়। ঘটনার সত্যতা পাওয়ার পরই বিষয়টি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সৈয়দপুর সার্কেল) এবং পুলিশ সুপার স্যারকে অবগত করি।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল জানান, এসপি স্যারের নির্দেশে রাতেই ওই পরিবারকে চাল, ডাল, তেল, আলু, হাত ধোয়ার সাবান, মাক্সসহ কয়েক ধরনের পণ্য তুলে দেওয়া হয়। তিনি বলেন, এ ধরনের মোবাইল ফোন এলে কৌশলগত যাচাই করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব খাবার পৌছে দেয়া হবে। #
খাদ্যসামগ্রী পাওয়ার পর শহরের একটি ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কসপের কর্মচারী বলেন, গত এক সপ্তাহ যাবৎ কাজ বন্ধ হওয়ায় আমরা অর্ধাহারে- অনাহারে দিন কাটছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি কোনো ত্রাণের ব্যবস্থা না করায় থানায় ফোন করে আমাদের এ অসহায়ের কথা বলি। এক ঘন্টার মধ্যে খাবারের ব্যবস্থা হবে তা কল্পনা করতে পারিনি।
খাদ্যসামগ্রী প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল, থানা অফিসার ইনচার্জ আবুল হাসনাত খান, থানা অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) আতাউর রহমান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সিদ্দিকুল আলম প্রমুখ।
থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল হাসনাত খান জানান, গতকাল রবিবার রাত আনুমানিক ১০টার দিকে ফোন পাওয়ার পর স্থানীয় একজন ব্যবসায়ীকে বিষয়টি তদন্ত করতে বলা হয়। ঘটনার সত্যতা পাওয়ার পরই বিষয়টি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সৈয়দপুর সার্কেল) এবং পুলিশ সুপার স্যারকে অবগত করি।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল জানান, এসপি স্যারের নির্দেশে রাতেই ওই পরিবারকে চাল, ডাল, তেল, আলু, হাত ধোয়ার সাবান, মাক্সসহ কয়েক ধরনের পণ্য তুলে দেওয়া হয়। তিনি বলেন, এ ধরনের মোবাইল ফোন এলে কৌশলগত যাচাই করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব খাবার পৌছে দেয়া হবে। #