নাগেশ্বরীতে ৩য় শ্রেণির ছাত্রী ধর্ষণের শিকার
https://www.obolokon24.com/2020/04/raif.html
হাফিজুর রহমান হৃদয়, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে ৩য় শ্রেণির এক মাদরাসা ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রী গুরুতর অবস্থায় কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে চিকৎসাধীন রয়েছে। ২৯ মার্চ রোববার বিকেলে উপজেলার সন্তোষপুর ইউনিয়ন পরিষদ, তালতলা বোর্ডের বাজারের একটি ভাঙারির দোকানে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর বাবা নাগেশ্বরী থানায একটি ধর্ষণ মামলা করেছেন।
ছাত্রীর পরিবার ও মামলা সূত্রে জানা যায় শিশুটি একটি মাদরাসায় ৩য় শ্রেণিতে পড়ছে। ওইদিন বিকেলে শিশুটি বোর্ডের বাজারে গেলে অভিযুক্ত ভাঙারি ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম সুজন তাকে ফুসলিয়ে তার ভাঙারির দোকানে নিয়ে গিয়ে মুখ চেপে ধরে ধর্ষণ করে। পরে কাউকে যাতে কিছু না জানায় বলে ভয় দেখায় এবং কেউ জিজ্ঞেস করলে চৌকিতে লেগে রক্তপাত হয়েছে বলে বলতে শিখিয়ে দেয়। পরে রাতে শিশুটির রক্তপাত শুরু হলে তার মা জিজ্ঞেস করলে বিষয়টি খুলে বলে। ধীরে ধীরে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হলে রাতেই শিশুটিকে নাগেশ্বরী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। অবস্থার অবনতি হলে সেখানকার চিকিৎসক কুড়িগ্রাম হাসপাতালে নেয়ার পরামর্শ দেন। পরদিন সোমবার সকালে তাকে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় শিশুর বাবা বাদী হয়ে ধর্ষক রফিকুল ইসলাম সুজন (৩৫) কে আসামী করে একটি ধর্ষণ মামলা করেন। সে উপজেলার সন্তোষপুর ইউনিয়নের হারাগিলারপাড় এলাকার মৃত শাহজাহান আলী ব্যাপারীর ছেলে। ঘটনার পর থেকেই ধর্ষক পলাতক রয়েছে।
নাগেশ্বরী থানার অফিসার ইনচার্জ রওশন কবীর বলেন, মামলা হয়েছে। আসামীকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে ৩য় শ্রেণির এক মাদরাসা ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রী গুরুতর অবস্থায় কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে চিকৎসাধীন রয়েছে। ২৯ মার্চ রোববার বিকেলে উপজেলার সন্তোষপুর ইউনিয়ন পরিষদ, তালতলা বোর্ডের বাজারের একটি ভাঙারির দোকানে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর বাবা নাগেশ্বরী থানায একটি ধর্ষণ মামলা করেছেন।
ছাত্রীর পরিবার ও মামলা সূত্রে জানা যায় শিশুটি একটি মাদরাসায় ৩য় শ্রেণিতে পড়ছে। ওইদিন বিকেলে শিশুটি বোর্ডের বাজারে গেলে অভিযুক্ত ভাঙারি ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম সুজন তাকে ফুসলিয়ে তার ভাঙারির দোকানে নিয়ে গিয়ে মুখ চেপে ধরে ধর্ষণ করে। পরে কাউকে যাতে কিছু না জানায় বলে ভয় দেখায় এবং কেউ জিজ্ঞেস করলে চৌকিতে লেগে রক্তপাত হয়েছে বলে বলতে শিখিয়ে দেয়। পরে রাতে শিশুটির রক্তপাত শুরু হলে তার মা জিজ্ঞেস করলে বিষয়টি খুলে বলে। ধীরে ধীরে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হলে রাতেই শিশুটিকে নাগেশ্বরী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। অবস্থার অবনতি হলে সেখানকার চিকিৎসক কুড়িগ্রাম হাসপাতালে নেয়ার পরামর্শ দেন। পরদিন সোমবার সকালে তাকে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় শিশুর বাবা বাদী হয়ে ধর্ষক রফিকুল ইসলাম সুজন (৩৫) কে আসামী করে একটি ধর্ষণ মামলা করেন। সে উপজেলার সন্তোষপুর ইউনিয়নের হারাগিলারপাড় এলাকার মৃত শাহজাহান আলী ব্যাপারীর ছেলে। ঘটনার পর থেকেই ধর্ষক পলাতক রয়েছে।
নাগেশ্বরী থানার অফিসার ইনচার্জ রওশন কবীর বলেন, মামলা হয়েছে। আসামীকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।