ফুলবাড়ীতে ওএমএস এর দোকানে উপচে পড়া ভিড় চাউল না পেয়ে ফিরে গেছে অধিকাংশ মানুষ।
https://www.obolokon24.com/2020/04/oms.html
মেহেদী হাসান উজ্জল,ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে ওএমএস এর ১০টাকা কেজি দরে খোলা বাজারে চাউল বিক্রির দোকানে চাউল কিনতে আসা মানুষের উপচে পড়া ভিড়, চাউল না পেয়ে ফিরে গেছে অনেকে।
ওএমএস এর ডিলারেরা জানায় প্রতিদিন এক হাজার কেজি চাউল দুই’শ জন মানুষের নিকট বিক্রির বরাদ্ধ থাকলেও চাউল নেয়ার জন্য সকাল থেকে ওএমএস এর দোকানে পাঁচ’শর অধিক মানুষ ভিড় জমায়। এই কারনে চাউল নিতে আসা অধিকাংশ মানুষ চাউল না পেয়ে ফিরে গেছে।
মঙ্গলবার পৌর শহরের জিএমপাইলট উচ্চ বিদ্যালয় ও সুজাপুর সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় ওএমএস এর দোকানে গিয়ে এই ভিড় দেখা যায়।
ওএমএস এর ডিলার দি¦পলাল রায় বলেন,প্রতিদিন এক হাজার কেজি চাউল দুই’শ জনের নিকট বিক্রি করার বরাদ্ধ রয়েছে, রোববার,মঙ্গলবার ও বৃহস্পতিবার সপ্তাহে এই তিনদিন জনপ্রতি কেজি করে চাউল বিক্রয় করা হবে,সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত, কিন্তু সকাল থেকে পাঁচ’শ মানুষ চাউল কেনার জন্য লাইনে দাড়িয়েছেন, এই কারনে সকলকে চাউল দেয়া সম্ভাব হয়নি।
এদিকে চাউল নিতে আসা অনেকে ডিলার দ্বারা হয়রানীর শিকার হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। পৌর এলাকার ৯নং ওয়ার্ডের চকচকা গ্রামের আলিম উদ্দিন জানায়, তিনি সকালে সুজাপুর সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে ওএমএস এর দোকানে চাউল কিনতে যান, কিন্তু ওএমএস এর ডিলারের লোকজন বলেন, সেখানে ৯নং ওয়ার্ডের লোকের নিকট চাউল বিক্রি হবেনা, এই কারনে তিনি সেখান থেকে জিএম স্কুল ওএমএস এর দোকানে যান,সেখানে গিয়ে দেখেন চাউল বিক্রি শেষ হয়ে গেছে। অবশেষে চাউল না পেয়ে তিনি বাড়ী ফিরে এসেছেন। একই কথা বলেন কাটাবাড়ী গ্রামের মেনহাজ উদ্দিন।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে,উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা গোলাম মওলা বলেন পৌরসভার যে কোন এলাকার বাসীন্দাদের চাউল দিতে বাধ্য ডিলার, এই বিষয়টি তিনি তদন্ত করে ব্যবস্থা নিবেন।
খাদ্য কর্মকর্তা আরো বলেন বর্তমানে সকলের বাড়ীতে খাদ্য ঘাটতি রয়েছে, এই জন্য ওএমএস এর দোকান গুলোতে চাউল বিক্রির দিনে সকাল থেকে চাউল নেয়ার জন্য অনেকে ভিড় জমাচ্ছে। এই বরাদ্ধ বৃদ্ধি পেলে সকলকে চাউল দেয়া সম্ভব হবে।
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে ওএমএস এর ১০টাকা কেজি দরে খোলা বাজারে চাউল বিক্রির দোকানে চাউল কিনতে আসা মানুষের উপচে পড়া ভিড়, চাউল না পেয়ে ফিরে গেছে অনেকে।
ওএমএস এর ডিলারেরা জানায় প্রতিদিন এক হাজার কেজি চাউল দুই’শ জন মানুষের নিকট বিক্রির বরাদ্ধ থাকলেও চাউল নেয়ার জন্য সকাল থেকে ওএমএস এর দোকানে পাঁচ’শর অধিক মানুষ ভিড় জমায়। এই কারনে চাউল নিতে আসা অধিকাংশ মানুষ চাউল না পেয়ে ফিরে গেছে।
মঙ্গলবার পৌর শহরের জিএমপাইলট উচ্চ বিদ্যালয় ও সুজাপুর সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় ওএমএস এর দোকানে গিয়ে এই ভিড় দেখা যায়।
ওএমএস এর ডিলার দি¦পলাল রায় বলেন,প্রতিদিন এক হাজার কেজি চাউল দুই’শ জনের নিকট বিক্রি করার বরাদ্ধ রয়েছে, রোববার,মঙ্গলবার ও বৃহস্পতিবার সপ্তাহে এই তিনদিন জনপ্রতি কেজি করে চাউল বিক্রয় করা হবে,সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত, কিন্তু সকাল থেকে পাঁচ’শ মানুষ চাউল কেনার জন্য লাইনে দাড়িয়েছেন, এই কারনে সকলকে চাউল দেয়া সম্ভাব হয়নি।
এদিকে চাউল নিতে আসা অনেকে ডিলার দ্বারা হয়রানীর শিকার হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। পৌর এলাকার ৯নং ওয়ার্ডের চকচকা গ্রামের আলিম উদ্দিন জানায়, তিনি সকালে সুজাপুর সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে ওএমএস এর দোকানে চাউল কিনতে যান, কিন্তু ওএমএস এর ডিলারের লোকজন বলেন, সেখানে ৯নং ওয়ার্ডের লোকের নিকট চাউল বিক্রি হবেনা, এই কারনে তিনি সেখান থেকে জিএম স্কুল ওএমএস এর দোকানে যান,সেখানে গিয়ে দেখেন চাউল বিক্রি শেষ হয়ে গেছে। অবশেষে চাউল না পেয়ে তিনি বাড়ী ফিরে এসেছেন। একই কথা বলেন কাটাবাড়ী গ্রামের মেনহাজ উদ্দিন।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে,উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা গোলাম মওলা বলেন পৌরসভার যে কোন এলাকার বাসীন্দাদের চাউল দিতে বাধ্য ডিলার, এই বিষয়টি তিনি তদন্ত করে ব্যবস্থা নিবেন।
খাদ্য কর্মকর্তা আরো বলেন বর্তমানে সকলের বাড়ীতে খাদ্য ঘাটতি রয়েছে, এই জন্য ওএমএস এর দোকান গুলোতে চাউল বিক্রির দিনে সকাল থেকে চাউল নেয়ার জন্য অনেকে ভিড় জমাচ্ছে। এই বরাদ্ধ বৃদ্ধি পেলে সকলকে চাউল দেয়া সম্ভব হবে।