সরকারী নির্দেশ অমান্য করে চলছে সড়কের নিমাণ কাজ।করোনা ঝুঁকিতে শ্রমিকরা
https://www.obolokon24.com/2020/04/nilphamari_3.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ ও জনগণের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য যেখানে সরকারীভাবে সাধারন ছুটি ঘোষনার পাশাপাশি দোকানপাট অফিস আদালত বন্ধ রাখা হয়েছে। সেখানে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান সরকারী নির্দেশকে অমান্য করে নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে সড়ক নির্মাণ কাজ অব্যহত রেখেছেন।
ফলে করোনার উপকরন ছাড়া ও সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখে একই স্থানে কাজ করার কারনে শ্রমিকরা করোনা আক্রান্তের ঝুঁকিতে রয়েছেন বলে এলাকার সচেতন মহল অভিযোগ করেছেন।
বৃহস্পতিবার এলাকাবাসীর অভিযোগে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলি ইউনিয়নের ঝলঝলি পাড়া শহিদুলের মোড় হতে উপজেলা প্রকৌশল অফিসের সার্ভেয়ার নইমুল ইসলামের বাড়ির সামন পর্যন্ত ৮শ ৪৮ মিটার সড়কের বক্য্রকাটিং কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। সড়কটির ডাব্লিউভিএম কাজ করার জন্য সড়কটির দুইপাশ্বে নিম্নমানের ইট এনে খোয়া করে রাখা হয়েছে। ১০ থেকে ১৫ জন শ্রমিক করোনা ভাইরাসের কোন রকম উপকরণ ছাড়া সড়কের এজিংয়ের কাজ করছেন।
ঝলঝলিপাড়া পাড়া গ্রামের বাসিন্দা এজানুর রহমান বলেন, সড়কটির নির্মাণ কাজে বক্য্রকাটিং করার পর সঠিকভাবে মজবুতিকরন করে তারপর ডাব্লিউভিএম করার কথা কিন্তু ঠিকাদার নদী খননের বালু দিয়ে যেনতেন ভাবে মজবুতিকরন করে নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে করোনা আতঙ্কের মাঝেই ডাব্লিভিএম করার সমস্ত প্রস্তুতি গ্রহন করেছেন।
সড়ক নির্মাণ কাজের সাইড মিস্ত্রি সাজেদুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, ভাই ভাঁটা থেকে ইট নিয়ে আসার সময় কিছু খাঁরাপ ইট আসতে পারে। এটা কোন বিষয়না।
কাজ বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠানের মালিক ঠিকাদার মিলন মিয়ার সাথে কথা বললে তিনি বলেন, উন্নয়নমুলক কাজ বন্ধ রাখার কোন নিয়ম নেই। এ বিষয়ে আপনি সংশ্লিষ্ট অফিসের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
সড়ক নির্মাণ কাজের তদারকি কর্মকর্তা নইমুল ইসলামের সাথে যোগাযোগের জন্য তাঁর মোবাইলে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলে তাকে পাওয়া যায়নি।
তদারকি কর্মকর্তার উপস্থিতি ছাড়া ও করোনা ঝুকির মধ্যে সড়কের নির্মাণ কাজ চলমান থাকার বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমি খোঁজ নিয়ে বিষয়টি দেখছি।
উল্লেখ্য যে বাহাগিলি ইউনিয়নের শহিদুলের মোড় হতে নইমুল ইসলামের বাড়ির সামনে পর্যন্ত ৮শ ৪৮ মিটার সড়ক নির্মাণ কাজের জন্য প্রকৌশল দপ্তর থেকে ৬০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে।
ফলে করোনার উপকরন ছাড়া ও সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখে একই স্থানে কাজ করার কারনে শ্রমিকরা করোনা আক্রান্তের ঝুঁকিতে রয়েছেন বলে এলাকার সচেতন মহল অভিযোগ করেছেন।
বৃহস্পতিবার এলাকাবাসীর অভিযোগে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলি ইউনিয়নের ঝলঝলি পাড়া শহিদুলের মোড় হতে উপজেলা প্রকৌশল অফিসের সার্ভেয়ার নইমুল ইসলামের বাড়ির সামন পর্যন্ত ৮শ ৪৮ মিটার সড়কের বক্য্রকাটিং কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। সড়কটির ডাব্লিউভিএম কাজ করার জন্য সড়কটির দুইপাশ্বে নিম্নমানের ইট এনে খোয়া করে রাখা হয়েছে। ১০ থেকে ১৫ জন শ্রমিক করোনা ভাইরাসের কোন রকম উপকরণ ছাড়া সড়কের এজিংয়ের কাজ করছেন।
ঝলঝলিপাড়া পাড়া গ্রামের বাসিন্দা এজানুর রহমান বলেন, সড়কটির নির্মাণ কাজে বক্য্রকাটিং করার পর সঠিকভাবে মজবুতিকরন করে তারপর ডাব্লিউভিএম করার কথা কিন্তু ঠিকাদার নদী খননের বালু দিয়ে যেনতেন ভাবে মজবুতিকরন করে নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে করোনা আতঙ্কের মাঝেই ডাব্লিভিএম করার সমস্ত প্রস্তুতি গ্রহন করেছেন।
সড়ক নির্মাণ কাজের সাইড মিস্ত্রি সাজেদুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, ভাই ভাঁটা থেকে ইট নিয়ে আসার সময় কিছু খাঁরাপ ইট আসতে পারে। এটা কোন বিষয়না।
কাজ বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠানের মালিক ঠিকাদার মিলন মিয়ার সাথে কথা বললে তিনি বলেন, উন্নয়নমুলক কাজ বন্ধ রাখার কোন নিয়ম নেই। এ বিষয়ে আপনি সংশ্লিষ্ট অফিসের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
সড়ক নির্মাণ কাজের তদারকি কর্মকর্তা নইমুল ইসলামের সাথে যোগাযোগের জন্য তাঁর মোবাইলে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলে তাকে পাওয়া যায়নি।
তদারকি কর্মকর্তার উপস্থিতি ছাড়া ও করোনা ঝুকির মধ্যে সড়কের নির্মাণ কাজ চলমান থাকার বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমি খোঁজ নিয়ে বিষয়টি দেখছি।
উল্লেখ্য যে বাহাগিলি ইউনিয়নের শহিদুলের মোড় হতে নইমুল ইসলামের বাড়ির সামনে পর্যন্ত ৮শ ৪৮ মিটার সড়ক নির্মাণ কাজের জন্য প্রকৌশল দপ্তর থেকে ৬০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে।