লকডাউন চিত্র চিলাহাটি-অনায়াসে হাট-বাজারে ঘুরে বেড়াচ্ছে মানুষজন
https://www.obolokon24.com/2020/04/lock-down_20.html
এ.আই.পলাশ- যখন পুরো বিশ্বে চলছে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ, ঠিক তখনি কিছু অসচেতন ব্যক্তিদের জন্য এই ভাইরাসটি আরো বড় আকার ধারন করছে। চীন থেকে সৃষ্টি হওয়া এই ভাইরাসটি ধীরে ধীরে পুরো বিশ্ব জুড়ে মহামারীর আকার ধারন করেছে। কিন্তু, দেশের কিছু অসচেতন ব্যক্তিদের জন্য এই ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ছে চারিদিকে। প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েই চলছে। তার পরেও গ্রামাঞ্চলে বসবাসকারি পরিবারগুলোর এই মহামারী করোনা ভাইরাস সম্পর্কে কোন ধারনা নেই। তারা পূর্বের মতোই গ্রামাঞ্চলের হাট-বাজারে গিয়ে বন্ধু-বান্ধব সহ অনায়াসে আড্ডা দিচ্ছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্যপক প্রচার ও বাইরে বের হওয়ার নির্দিষ্ট সময় বেধেঁ দেওয়ার পরেও তা মানতে নারাজ। অপরদিকে গ্রাম অঞ্চলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় প্রশাসনের দৃষ্টিকে ফাঁিক দিয়ে চলছে বাঁজি ধরে ফুটবল খেলা ও মোবাইল ফোনের মাধ্যমে জুয়ার আসর। যার ফলে বেশিভাগ গ্রামাঞ্চলগুলো ঝুকিঁর সম্মুখিন হচ্ছে।
নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলা সহ ভোগডাবুরী ইউনিয়ন ও চিলাহাটি এলাকাটি এমনি ঝুকিঁর মুখে পড়েছে। প্রশাসনের কঠোর দৃষ্টি থাকার পরেও গ্রামাঞ্চলের কিছু অসচেতন ব্যক্তিদের জন্য ভাইরাসটি ছড়িয়ে পরার আশঙ্কা রয়েছে। স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন দিন-রাত ২৪ ঘন্টা বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে মানুষদের এই করোনা ভাইরাস সম্পর্কে সচেতন করলেও তারা সেই নির্দেশনাগুলো অমান্য করে বাড়ি থেকে প্রতিনিয়তই বের হচ্ছে। এক শ্রেণীর বেকার যুবকরা গোপনে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠে গিয়ে খেলার ছলে বাঁজি ধরে জুয়া খেলছে। সেই স্থানগুলো চিহ্নিত করে প্রশাসনের পক্ষ থেকে খেলা বন্ধের অভিযান চালার পূর্বেই মাঠ ছেড়ে পালিয়ে যায় সকলেই। পুলিশ প্রশাসন চলে যাওয়ার পর পুনরায় সেই খেলা চালু হয়। এলাকার সচেতন ব্যক্তিদের ভাষ্য স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে এ ব্যপারে জোড়ালো পদক্ষেপ গ্রহন করলে হয়ত কিছুটা হলেও গ্রাম অঞ্চলের হাট-বাজারে মানুষের সমাগম কমতে পারে।
নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলা সহ ভোগডাবুরী ইউনিয়ন ও চিলাহাটি এলাকাটি এমনি ঝুকিঁর মুখে পড়েছে। প্রশাসনের কঠোর দৃষ্টি থাকার পরেও গ্রামাঞ্চলের কিছু অসচেতন ব্যক্তিদের জন্য ভাইরাসটি ছড়িয়ে পরার আশঙ্কা রয়েছে। স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন দিন-রাত ২৪ ঘন্টা বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে মানুষদের এই করোনা ভাইরাস সম্পর্কে সচেতন করলেও তারা সেই নির্দেশনাগুলো অমান্য করে বাড়ি থেকে প্রতিনিয়তই বের হচ্ছে। এক শ্রেণীর বেকার যুবকরা গোপনে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠে গিয়ে খেলার ছলে বাঁজি ধরে জুয়া খেলছে। সেই স্থানগুলো চিহ্নিত করে প্রশাসনের পক্ষ থেকে খেলা বন্ধের অভিযান চালার পূর্বেই মাঠ ছেড়ে পালিয়ে যায় সকলেই। পুলিশ প্রশাসন চলে যাওয়ার পর পুনরায় সেই খেলা চালু হয়। এলাকার সচেতন ব্যক্তিদের ভাষ্য স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে এ ব্যপারে জোড়ালো পদক্ষেপ গ্রহন করলে হয়ত কিছুটা হলেও গ্রাম অঞ্চলের হাট-বাজারে মানুষের সমাগম কমতে পারে।