ডোমার টিফিন ও জন্মদিনের জমানো টাকায় অসহায় মানুষকে সহায়তা দিলেন শিশু আস্থা
https://www.obolokon24.com/2020/04/domar_35.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
করোনা ভাইরাসের প্রভাবে কর্মহীন হয়ে পড়া এক হাজার মানুষের মাঝে খাদ্য সহায়তা দেয় নীলফামারীর ডোমার পৌর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মো: ময়নুল হক মনু। গরিব মানুষের প্রতি বাবার ভালোবাসা দেখে মেয়ে আবিরা হক আস্থা বৃহস্পতিবার (৯ এপ্রিল) নিজের ১০তম জন্মদিনে কেকে না কেটে গরিবদের সহায়তা করার সিন্ধান্ত নেয়। যেই কথা সেই কাজ। নিজের টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে জমানো মাটির ব্যাংকটি ভেঙে ফেলে বড় বোন মৌয়ের সহায়তায়। টাকা হয় আড়াই হাজার। আস্থা বাবা আওয়ামী লীগ নেতা ময়নুল হকের কাছে আবদার করে, বাবা আমার এবারের জন্ম দিনে কোন কেক কাটবো না। আর কোন অনুষ্ঠান বা ভালো খাবারের আয়োজনও করিও না। আমি ব্যাংক ভেঙে আড়াই হাজার টাকা পেয়েছি। আর আমার জন্ম দিনে তুমি যা খচর করো সেই টাকা দিয়ে আমিও তোমার মতো গরিব মানুষদের চাল, ডাল, আলু দিতে চাই। মেয়ের গরিব মানুষদের প্রতি ভালোবাসা দেখে আবেগালুপ্ত হয়ে বাবা ময়নুল সাথে সাথে ওই আড়াই হাজার ও মেয়ের জন্মদিনের খরচ না করে আরো সাড়ে সাত হাজার টাকা মোট ১০ হাজার টাকা দিয়ে চাল, ডাল ও আলু কিনে আনেন। দুই বোন আস্থা ও মৌ মিলে ৪০টি প্যাকেট করে। সন্ধ্যায় নিজ বাড়িতে আশপাশ্বের ৪০ জন অসহায় গরিব মানুষের কাছে খাবারের প্যাকেটগুলো তুলে দেয়।
চতুর্থ শ্রেনীর ছাত্রী আস্থা জানান, করোনা ভাইরাসের কারণে আমাদের স্কুল বন্ধ। সারাদিন টিভিতে দেখি বিভিন্নজন গরিব মানুষদের খাদ্য সহায়তা করছে। আমার বাবাও অনেক মানুষকে সহায়তা করেছে। তাই আমিও সিন্ধান্ত নেই, আমার টিফিনের জমানো টাকা আর জন্মদিনের খরচের টাকা দিয়ে গরিব মানুষদের সাহায্য করবো। আমার বোন, মা ও বাবাকে এ কথা বলি। কেউ আমাকে নিষেধ না করে ব্যবস্থা করে দেয়।
আস্থার বাবা ডোমার পৌর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আওয়ামী লীগ মো: ময়নুল হক মনু জানান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের সকল নেতাকর্মী কর্মহীন মানুষদের পাশে থাকার কথা বলেছেন। নেত্রীর আদেশ মেনে আমি এ পর্যন্ত এক হাজার মানুষকে খাদ্য সহায়তা করেছি। আমার এ কাজে অনুপ্রানিত হয়ে, আমার ছোট মেয়েটি যখন আমাকে এসে বলে, বাবা আমার জমানো আড়াই হাজার টাকা ও জন্মদিনের খরচের টাকা দিয়ে তোমার মতো গরিব মানুষদের সহায়তা করতে চাই। সাথে সাথে আমার চোখের কোণে পানি চলে আসে। আমি সব কাজ রেখে ১০ হাজার টাকার চাল, ডাল, আলু কিনে বাড়িতে এনে দেই। আস্থারা দুই বোন মিলে প্যাকেট করে, মানুষের মাঝে বিতরন করে। আমার মেয়েটি বড় হয়ে ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হবে এটা আমি চাই না। সে যেন এভাবেই সাধারন মানুষের জন্য ও দেশের জন্য কাজ করে এটাই আমার চাওয়া।
করোনা ভাইরাসের প্রভাবে কর্মহীন হয়ে পড়া এক হাজার মানুষের মাঝে খাদ্য সহায়তা দেয় নীলফামারীর ডোমার পৌর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মো: ময়নুল হক মনু। গরিব মানুষের প্রতি বাবার ভালোবাসা দেখে মেয়ে আবিরা হক আস্থা বৃহস্পতিবার (৯ এপ্রিল) নিজের ১০তম জন্মদিনে কেকে না কেটে গরিবদের সহায়তা করার সিন্ধান্ত নেয়। যেই কথা সেই কাজ। নিজের টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে জমানো মাটির ব্যাংকটি ভেঙে ফেলে বড় বোন মৌয়ের সহায়তায়। টাকা হয় আড়াই হাজার। আস্থা বাবা আওয়ামী লীগ নেতা ময়নুল হকের কাছে আবদার করে, বাবা আমার এবারের জন্ম দিনে কোন কেক কাটবো না। আর কোন অনুষ্ঠান বা ভালো খাবারের আয়োজনও করিও না। আমি ব্যাংক ভেঙে আড়াই হাজার টাকা পেয়েছি। আর আমার জন্ম দিনে তুমি যা খচর করো সেই টাকা দিয়ে আমিও তোমার মতো গরিব মানুষদের চাল, ডাল, আলু দিতে চাই। মেয়ের গরিব মানুষদের প্রতি ভালোবাসা দেখে আবেগালুপ্ত হয়ে বাবা ময়নুল সাথে সাথে ওই আড়াই হাজার ও মেয়ের জন্মদিনের খরচ না করে আরো সাড়ে সাত হাজার টাকা মোট ১০ হাজার টাকা দিয়ে চাল, ডাল ও আলু কিনে আনেন। দুই বোন আস্থা ও মৌ মিলে ৪০টি প্যাকেট করে। সন্ধ্যায় নিজ বাড়িতে আশপাশ্বের ৪০ জন অসহায় গরিব মানুষের কাছে খাবারের প্যাকেটগুলো তুলে দেয়।
চতুর্থ শ্রেনীর ছাত্রী আস্থা জানান, করোনা ভাইরাসের কারণে আমাদের স্কুল বন্ধ। সারাদিন টিভিতে দেখি বিভিন্নজন গরিব মানুষদের খাদ্য সহায়তা করছে। আমার বাবাও অনেক মানুষকে সহায়তা করেছে। তাই আমিও সিন্ধান্ত নেই, আমার টিফিনের জমানো টাকা আর জন্মদিনের খরচের টাকা দিয়ে গরিব মানুষদের সাহায্য করবো। আমার বোন, মা ও বাবাকে এ কথা বলি। কেউ আমাকে নিষেধ না করে ব্যবস্থা করে দেয়।
আস্থার বাবা ডোমার পৌর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আওয়ামী লীগ মো: ময়নুল হক মনু জানান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের সকল নেতাকর্মী কর্মহীন মানুষদের পাশে থাকার কথা বলেছেন। নেত্রীর আদেশ মেনে আমি এ পর্যন্ত এক হাজার মানুষকে খাদ্য সহায়তা করেছি। আমার এ কাজে অনুপ্রানিত হয়ে, আমার ছোট মেয়েটি যখন আমাকে এসে বলে, বাবা আমার জমানো আড়াই হাজার টাকা ও জন্মদিনের খরচের টাকা দিয়ে তোমার মতো গরিব মানুষদের সহায়তা করতে চাই। সাথে সাথে আমার চোখের কোণে পানি চলে আসে। আমি সব কাজ রেখে ১০ হাজার টাকার চাল, ডাল, আলু কিনে বাড়িতে এনে দেই। আস্থারা দুই বোন মিলে প্যাকেট করে, মানুষের মাঝে বিতরন করে। আমার মেয়েটি বড় হয়ে ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হবে এটা আমি চাই না। সে যেন এভাবেই সাধারন মানুষের জন্য ও দেশের জন্য কাজ করে এটাই আমার চাওয়া।