ঠাকুরগাঁওয়ের বড়গাঁওয়ে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীর আত্নহত্যা!
https://www.obolokon24.com/2020/03/thakurgaon_11.html
আব্দুল আউয়াল ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ ঠাকুরগাঁওয়ের বড়গাঁওয়ে অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থীর ফাঁসি দেওয়া লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৯টায় ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ৪ নং বড়গাঁও ইউনিয়নের কে কে বাড়ী সরকার পাড়া গ্রামের বাসিন্দা শামসুদ্দীন মাষ্টারের পালিত ছেলে মোঃ আলী মনছুর শাকিল(১৫) এর ফাঁসি দেওয়া লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আলী মনছুর শাকিল (১৫) কদম রসুল হাট উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থী।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, শাকিল অত্যন্ত সহজ,সরল ও শান্ত প্রকৃতির ছেলে। শামসুদ্দীন মাষ্টারের মেয়ে শারমিন তাকে ছোট বেলায় ঢাকা থেকে নিয়ে আসে। এখান থেকে সে বড় হয়েছে। মনে হয় পরিবারের কারো সাথে অভিমান করে আত্নহত্যা করতে পারে। শাকিলের পালিত বাবা শামসুদ্দীন মাষ্টার জানান, ৬ থেকে ৭ বছর আগে আমার মেয়ে শারমিন আক্তার ঢাকায় পড়াশুনা চলাকালীন সময়ে একটি শিশু পার্ক থেকে এতিম বাচ্চা হিসেবে লালন পালন করার জন্য শাকিলকে নিয়ে আসে। সে তখন অনেক ছোটো ছিলো তার কোন পরিচয় ছিলো না। আমি নিজের ছেলের মতো শাকিলকে দেখতাম। তার সকল চাহিদা আমরা পূরন করতাম। প্রতিদিনের ন্যায় আমি স্কুল থেকে এসে একটু বিশ্রাম নেই। সে সময় শাকিলকে বাসার গরু গুলো নিয়ে আসতে বলি। সন্ধ্যার সময় ঘুম থেকে উঠে দেখি শাকিল বাসায় নেই। অনেক খোঁজাখুঁজি করে পরে একটি ঘরে দেখি শাকিলের ফাঁসি দেওয়া লাশ।
৪ নং বড়গাঁও ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাত কুমার সিং বলেন,শাকিল নামে ছেলেটির ফাঁসি দেওয়া লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনাটি তদন্ত সাপেক্ষে পরে জানা যাবে।
ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভীরুল ইসলাম ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে ঘটনা সম্পর্কে জানা যাবে।
আলী মনছুর শাকিল (১৫) কদম রসুল হাট উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থী।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, শাকিল অত্যন্ত সহজ,সরল ও শান্ত প্রকৃতির ছেলে। শামসুদ্দীন মাষ্টারের মেয়ে শারমিন তাকে ছোট বেলায় ঢাকা থেকে নিয়ে আসে। এখান থেকে সে বড় হয়েছে। মনে হয় পরিবারের কারো সাথে অভিমান করে আত্নহত্যা করতে পারে। শাকিলের পালিত বাবা শামসুদ্দীন মাষ্টার জানান, ৬ থেকে ৭ বছর আগে আমার মেয়ে শারমিন আক্তার ঢাকায় পড়াশুনা চলাকালীন সময়ে একটি শিশু পার্ক থেকে এতিম বাচ্চা হিসেবে লালন পালন করার জন্য শাকিলকে নিয়ে আসে। সে তখন অনেক ছোটো ছিলো তার কোন পরিচয় ছিলো না। আমি নিজের ছেলের মতো শাকিলকে দেখতাম। তার সকল চাহিদা আমরা পূরন করতাম। প্রতিদিনের ন্যায় আমি স্কুল থেকে এসে একটু বিশ্রাম নেই। সে সময় শাকিলকে বাসার গরু গুলো নিয়ে আসতে বলি। সন্ধ্যার সময় ঘুম থেকে উঠে দেখি শাকিল বাসায় নেই। অনেক খোঁজাখুঁজি করে পরে একটি ঘরে দেখি শাকিলের ফাঁসি দেওয়া লাশ।
৪ নং বড়গাঁও ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাত কুমার সিং বলেন,শাকিল নামে ছেলেটির ফাঁসি দেওয়া লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনাটি তদন্ত সাপেক্ষে পরে জানা যাবে।
ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভীরুল ইসলাম ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে ঘটনা সম্পর্কে জানা যাবে।