নববর্ষের সব অনুষ্ঠান বন্ধ, ছুটি সীমিত আকারে বাড়বে: প্রধানমন্ত্রী
https://www.obolokon24.com/2020/03/seakh-hasina_31.html
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে নববর্ষের সব অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
একই সঙ্গে করোনা পরিস্থিতিতে সরকারের ঘোষণা করা ছুটির মেয়াদ সীমিত আকারে বাড়ানোর ঘোষণাও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
মঙ্গলবার সকালে দেশের ৬৪ জেলার জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে আয়োজিত ভিডিও কনফারেন্সে এ ঘোষণা দেন তিনি।
আজ সকাল ১০টায় এ ভিডিও কনফারেন্স শুরু হয়। প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে কনফারেন্সে যোগ দিয়েছেন।
করোনাভাইরাস মোকাবেলায় আগামী ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি-বেসরকারি অফিসে টানা ১০ দিনের ছুটি চলছে।
ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী নববর্ষের সব অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, নববর্ষের অনুষ্ঠান আমরাই শুরুকরেছিলাম। কিন্তু তাও আমাদের বন্ধ রাখতে হচ্ছে। মানুষের কল্যাণেই এ অনুষ্ঠান না করার অনুরোধ আপনাদের।
ভিডিও কনফারেন্সে জেলা প্রশাসকরা তাদের নিজ নিজ জেলার প্রস্তুতির অবস্থা প্রধানমন্ত্রীকে জানান। তাদের কথার সূত্র ধরে প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন পরামর্শ দেন।
তিনি বলেন, আমরা ছুটি দিয়েছিলাম, হয়তো আমাদের আরও কয়েকদিন একটু বাড়াতে হতে পারে। কারণ যারা অনেকে গ্রামে চলে গেছেন, সেখানে কোনো রকম আবার এই রোগের প্রার্দুভাব দেখা না দেয়, সেই সময়টা হিসেব করে। আমরা ১০/ ১২ দিনের ছুটি দিয়েছিলাম। এটা ১৪ দিন পর্যন্ত হতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের ২৬ মার্চ ছুটি থেকে ছিল। কোয়ারেন্টিন কত তারিখ পর্যন্ত হবে? ৯ তারিখ পর্যন্ত। তাহলে বোধহয় আমাদের এই ছুটিটা সীমিত আকারে বাড়াতে হবে।
প্রসঙ্গত সরকারর রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) দেয়া সর্বশেষ তথ্য অনুসারে, এ পর্যন্ত দেশে ৪৯ জন
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন পাঁচজন। মোট এক হাজার ৩৩৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
একই সঙ্গে করোনা পরিস্থিতিতে সরকারের ঘোষণা করা ছুটির মেয়াদ সীমিত আকারে বাড়ানোর ঘোষণাও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
মঙ্গলবার সকালে দেশের ৬৪ জেলার জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে আয়োজিত ভিডিও কনফারেন্সে এ ঘোষণা দেন তিনি।
আজ সকাল ১০টায় এ ভিডিও কনফারেন্স শুরু হয়। প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে কনফারেন্সে যোগ দিয়েছেন।
করোনাভাইরাস মোকাবেলায় আগামী ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি-বেসরকারি অফিসে টানা ১০ দিনের ছুটি চলছে।
ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী নববর্ষের সব অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, নববর্ষের অনুষ্ঠান আমরাই শুরুকরেছিলাম। কিন্তু তাও আমাদের বন্ধ রাখতে হচ্ছে। মানুষের কল্যাণেই এ অনুষ্ঠান না করার অনুরোধ আপনাদের।
ভিডিও কনফারেন্সে জেলা প্রশাসকরা তাদের নিজ নিজ জেলার প্রস্তুতির অবস্থা প্রধানমন্ত্রীকে জানান। তাদের কথার সূত্র ধরে প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন পরামর্শ দেন।
তিনি বলেন, আমরা ছুটি দিয়েছিলাম, হয়তো আমাদের আরও কয়েকদিন একটু বাড়াতে হতে পারে। কারণ যারা অনেকে গ্রামে চলে গেছেন, সেখানে কোনো রকম আবার এই রোগের প্রার্দুভাব দেখা না দেয়, সেই সময়টা হিসেব করে। আমরা ১০/ ১২ দিনের ছুটি দিয়েছিলাম। এটা ১৪ দিন পর্যন্ত হতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের ২৬ মার্চ ছুটি থেকে ছিল। কোয়ারেন্টিন কত তারিখ পর্যন্ত হবে? ৯ তারিখ পর্যন্ত। তাহলে বোধহয় আমাদের এই ছুটিটা সীমিত আকারে বাড়াতে হবে।
প্রসঙ্গত সরকারর রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) দেয়া সর্বশেষ তথ্য অনুসারে, এ পর্যন্ত দেশে ৪৯ জন
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন পাঁচজন। মোট এক হাজার ৩৩৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।