কিশোরগঞ্জে মসজিদ ফান্ডের টাকা ভাগাভাগি নিয়ে সংঘর্ষ,আহত ৬
https://www.obolokon24.com/2020/03/nilphamari_74.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার নিতাই ইউনিয়নের কাচারীপাড়া গ্রামে মসজিদ ফান্ডের টাকা ভাগাভাগিকে কেন্দ্র করে দু পক্ষের সংঘর্ষে কমপক্ষে ছয়জন আহত হয়েছে। ঘঁটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার রাত ১১ টার দিকে। এ ঘঁটনায় এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পরে।
যথাসময়ে কিশোরগঞ্জ থানা পুলিশের একটি দল ঘঁটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে না আনলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটত বলে জানিয়েছে এলাকাবাসী। আহতদের কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
অভিযোগ ও সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, মাস দুয়েক আগে নিতাই ইউনিয়নের কাচারীপাড়া গ্রামের নিতাই জামে মসজিদের নামে ১০ শতক জমি ক্রয় করাকে কেন্দ্র করে মুসুল্লিরা দুভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। পরে একটি পক্ষের মুসুল্লিরা নিতাই বাইতুল আমান মদিনা জামে মসজিদ নামে আর একটি মসজিদ নির্মাণ করেন।
নিতাই বাইতুল আমান মসজিদ কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আমিনুর রহমান এবং সাধারন সম্পাদক শফিয়ার রহমান বলেন, আমাদের পুর্বের মসজিদ ফান্ডে ৩ লক্ষ ২০ হাজার টাকা জমা ছিল। আমরা আলাদাভাবে মসজিদ নির্মাণ করার কারনে নিতাই জামে মসজিদের সদস্য ফজলুর রহমান ও মোকলেছার রহমান আমাদের অর্ধেক টাকা দিতে অস্বীর্কীতি জানায়। ঘটনার দিন রাত ১০ টার দিকে নিতাই জামে মসজিদের এক ট্রলি ইট আমরা আমাদের মসজিদের ভিতরে নিয়ে যাই। খবর পেয়ে নিতাই জামে মসজিদের সদস্য ফজলুর রহমান ও মোকলেছার রহমানের নেতৃত্বে কয়েকশ লোক আমাদের উপর হামলা করে এবং আমাদের নির্মিত মসজিদের বেড়া ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়। পরে আমরা বাঁধা দিতে গেলে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। সংঘর্ষে ছয়জন আহত হয় আহতরা হলো। রশিদুল ইসলাম (৫৫) জহরুল হক (৫৮)ফারুক হোসেন(৩০) বুলবুল (৩২) ওবায়দুল (৩৩) সুমন (৩২)। ঘঁটনার সময় পুলিশ না আসলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটত।
কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ এম হারুন অর রশিদ বলেন, প্রথমে পুলিশ পাঠিয়ে দুপক্ষকে থানায় আসতে বলেছিলাম। কিন্তু পরবর্তীতে রাত ১১ টার দিকে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের খবর পেয়ে আমি নিজে ঘঁটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনি।
যথাসময়ে কিশোরগঞ্জ থানা পুলিশের একটি দল ঘঁটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে না আনলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটত বলে জানিয়েছে এলাকাবাসী। আহতদের কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
অভিযোগ ও সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, মাস দুয়েক আগে নিতাই ইউনিয়নের কাচারীপাড়া গ্রামের নিতাই জামে মসজিদের নামে ১০ শতক জমি ক্রয় করাকে কেন্দ্র করে মুসুল্লিরা দুভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। পরে একটি পক্ষের মুসুল্লিরা নিতাই বাইতুল আমান মদিনা জামে মসজিদ নামে আর একটি মসজিদ নির্মাণ করেন।
নিতাই বাইতুল আমান মসজিদ কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আমিনুর রহমান এবং সাধারন সম্পাদক শফিয়ার রহমান বলেন, আমাদের পুর্বের মসজিদ ফান্ডে ৩ লক্ষ ২০ হাজার টাকা জমা ছিল। আমরা আলাদাভাবে মসজিদ নির্মাণ করার কারনে নিতাই জামে মসজিদের সদস্য ফজলুর রহমান ও মোকলেছার রহমান আমাদের অর্ধেক টাকা দিতে অস্বীর্কীতি জানায়। ঘটনার দিন রাত ১০ টার দিকে নিতাই জামে মসজিদের এক ট্রলি ইট আমরা আমাদের মসজিদের ভিতরে নিয়ে যাই। খবর পেয়ে নিতাই জামে মসজিদের সদস্য ফজলুর রহমান ও মোকলেছার রহমানের নেতৃত্বে কয়েকশ লোক আমাদের উপর হামলা করে এবং আমাদের নির্মিত মসজিদের বেড়া ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়। পরে আমরা বাঁধা দিতে গেলে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। সংঘর্ষে ছয়জন আহত হয় আহতরা হলো। রশিদুল ইসলাম (৫৫) জহরুল হক (৫৮)ফারুক হোসেন(৩০) বুলবুল (৩২) ওবায়দুল (৩৩) সুমন (৩২)। ঘঁটনার সময় পুলিশ না আসলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটত।
কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ এম হারুন অর রশিদ বলেন, প্রথমে পুলিশ পাঠিয়ে দুপক্ষকে থানায় আসতে বলেছিলাম। কিন্তু পরবর্তীতে রাত ১১ টার দিকে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের খবর পেয়ে আমি নিজে ঘঁটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনি।