মুকুলের ঘ্রাণে মুখরিত কুড়িগ্রামের বাতাস
https://www.obolokon24.com/2020/03/mango.html
হাফিজুর রহমান হৃদয়, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি :
আমের মুকুলের ঘ্রাণে মুখরিত হয়ে উঠেছে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী। ভালো ফলনের আশায় বুক বাঁধছেন আম চাষীরা। মৌমাছির গুঞ্জন আর আমের মুকুলের মৌ মৌ গন্ধে মুখরিত চারপাশ। মুকুলে মুকুলে ভরে উঠেছে আম গাছগুলো। মৌমাছিরা মুকুলের ঘ্রাণে উতালা হয়ে এদিক সেদিক ছুটছে আর মধু সংগ্রহ করতে ব্যস্ত হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে বেড়ে গেছে আম চাষিদের আম গাছের তদারকি।
উপজেলা কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, প্রতিটি আম গাছে পুরোপুরি ভাবে মুকুল ছেয়ে গেছে প্রায়। বড় ধরনের কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এ বছর আমের বাম্পার ফলনের আশা করছেন তারা। এ অঞ্চলে দেশীয় আম গাছসহ বারী-৪, গোপালভোগ, ল্যাংড়া, ফজলী, হাড়িভাঙ্গা, সুবর্ণা, মালদাহসহ বিভিন্ন জাতের আম চাষ করা হয়।
আম চাষি মোহাম্মদ আলী, সোহেল রানা, রফিকুল ইসলাম ও মোশারফ হোসেন সুরুজ জানালেন তাদের প্রত্যেকের বাড়িতে বিভিন্ন জাতের আম গাছের বাগান রয়েছে। এছাড়াও প্রতিটি বাড়িতেই কমবেশি ৫/৭টি করে আমের গাছ রয়েছে। এখানকার আম উপজেলার চাহিদা মিটিয়েও বাণিজ্যিক ভাবে হাট-বাজারে বিক্রি করে অনেক দরিদ্র পরিবারে সফলতা ফিরে এসেছে। গত মৌসুমের চেয়ে চলতি মৌসুমে আমের মুকুল বেশি দেখা যাচ্ছে। মুকুল ধরে রাখতে প্রতিটি গাছের পরিচর্চাও শুরু করে দিয়েছে কৃষক-কৃষাণীরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাহবুবুর রশিদ জানান, বসতবাড়িসহ এ উপজেলায় প্রায় ৫০ হেক্টর জমিতে কৃষকরা বিভিন্ন জাতের আম চাষ করেছে। কৃষি বিভাগ আম চাষিদের সব ধরনের সহায়তা প্রদান করছে। তীব্র শীতের কারণে আমের মুকুল বেড় হতে একটু দেড়ি হয়েছে। সব আম গাছে মুকুল বের হয়েছে। আশা করছি আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে কৃষকরা আমের বাম্পার ফলন পাবে।
আমের মুকুলের ঘ্রাণে মুখরিত হয়ে উঠেছে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী। ভালো ফলনের আশায় বুক বাঁধছেন আম চাষীরা। মৌমাছির গুঞ্জন আর আমের মুকুলের মৌ মৌ গন্ধে মুখরিত চারপাশ। মুকুলে মুকুলে ভরে উঠেছে আম গাছগুলো। মৌমাছিরা মুকুলের ঘ্রাণে উতালা হয়ে এদিক সেদিক ছুটছে আর মধু সংগ্রহ করতে ব্যস্ত হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে বেড়ে গেছে আম চাষিদের আম গাছের তদারকি।
উপজেলা কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, প্রতিটি আম গাছে পুরোপুরি ভাবে মুকুল ছেয়ে গেছে প্রায়। বড় ধরনের কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এ বছর আমের বাম্পার ফলনের আশা করছেন তারা। এ অঞ্চলে দেশীয় আম গাছসহ বারী-৪, গোপালভোগ, ল্যাংড়া, ফজলী, হাড়িভাঙ্গা, সুবর্ণা, মালদাহসহ বিভিন্ন জাতের আম চাষ করা হয়।
আম চাষি মোহাম্মদ আলী, সোহেল রানা, রফিকুল ইসলাম ও মোশারফ হোসেন সুরুজ জানালেন তাদের প্রত্যেকের বাড়িতে বিভিন্ন জাতের আম গাছের বাগান রয়েছে। এছাড়াও প্রতিটি বাড়িতেই কমবেশি ৫/৭টি করে আমের গাছ রয়েছে। এখানকার আম উপজেলার চাহিদা মিটিয়েও বাণিজ্যিক ভাবে হাট-বাজারে বিক্রি করে অনেক দরিদ্র পরিবারে সফলতা ফিরে এসেছে। গত মৌসুমের চেয়ে চলতি মৌসুমে আমের মুকুল বেশি দেখা যাচ্ছে। মুকুল ধরে রাখতে প্রতিটি গাছের পরিচর্চাও শুরু করে দিয়েছে কৃষক-কৃষাণীরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাহবুবুর রশিদ জানান, বসতবাড়িসহ এ উপজেলায় প্রায় ৫০ হেক্টর জমিতে কৃষকরা বিভিন্ন জাতের আম চাষ করেছে। কৃষি বিভাগ আম চাষিদের সব ধরনের সহায়তা প্রদান করছে। তীব্র শীতের কারণে আমের মুকুল বেড় হতে একটু দেড়ি হয়েছে। সব আম গাছে মুকুল বের হয়েছে। আশা করছি আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে কৃষকরা আমের বাম্পার ফলন পাবে।