কিশোরগঞ্জে আন্তজেলা চোর দলের সক্রিয় সদস্যসহ তিন চোর গ্রেফতার
https://www.obolokon24.com/2020/03/kisargang_61.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় মশিয়ার রহমান (৩০)নামে আন্তজেলা চোর দলের সক্রিয় সদস্য এবং তিন বছরের সাজাপ্রাপ্ত এক পলাতক আসামীকে গেফতার করেছে কিশোরগঞ্জ থানা পুলিশ। গতকাল সোমবার রাত দুইটার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিত্তে খবর পেয়ে দিনাজপুর জেলার চিনির বন্দর থেকে তাঁকে গেফতার করা হয়।
কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) মফিজুল হক বলেন, কিশোরগঞ্জ উপজেলার চাঁদখানা ইউনিয়নের বগুলাগাড়ি গ্রামের আলম (ডাউসা আলমের) ছেলে আন্তজেলা গরু চোর দলের সক্রিয় সদস্য মশিয়ার রহমানের নামে কিশোরগঞ্জ থানায় তিনটি নীলফামারী সদরে একটি এবং দিনাজপুর ও রংপুর জেলায় দুইটি মামলা চলমান রয়েছে এর মধ্যে একটি মামলায় তাঁকে তিন বছরের সাজা প্রদান করা হয়। অপর দিকে কিশোরগঞ্জ উপজেলার মাগুড়া ইউনিয়নের মৌলভীর বাজার গ্রামের কৃষক নাজিমউদ্দিনের বাড়িতে সিধ কেঁটে নগদ ৩৫ হাজার টাকা অন্যন্য মালামাল চুরি করে নিয়ে যাওয়ার সময় এলাকাবাসী নুরুল হক (২৫) এবং রাকিবুল ইসলাম (১৫) নামে দুই চোরকে আটক করে থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে তাদের থানায় নিয়ে আসে।
সৈয়দপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল বলেন, আটক তিনজনের মধ্যে একজন তিনবছরের সাজাপ্রাপ্ত অপর দুজনের মধ্যে একজনের বয়স ১৫ বছর হওয়ায় তাঁকে শিশু আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন করে বাকি দুজনকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।
কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) মফিজুল হক বলেন, কিশোরগঞ্জ উপজেলার চাঁদখানা ইউনিয়নের বগুলাগাড়ি গ্রামের আলম (ডাউসা আলমের) ছেলে আন্তজেলা গরু চোর দলের সক্রিয় সদস্য মশিয়ার রহমানের নামে কিশোরগঞ্জ থানায় তিনটি নীলফামারী সদরে একটি এবং দিনাজপুর ও রংপুর জেলায় দুইটি মামলা চলমান রয়েছে এর মধ্যে একটি মামলায় তাঁকে তিন বছরের সাজা প্রদান করা হয়। অপর দিকে কিশোরগঞ্জ উপজেলার মাগুড়া ইউনিয়নের মৌলভীর বাজার গ্রামের কৃষক নাজিমউদ্দিনের বাড়িতে সিধ কেঁটে নগদ ৩৫ হাজার টাকা অন্যন্য মালামাল চুরি করে নিয়ে যাওয়ার সময় এলাকাবাসী নুরুল হক (২৫) এবং রাকিবুল ইসলাম (১৫) নামে দুই চোরকে আটক করে থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে তাদের থানায় নিয়ে আসে।
সৈয়দপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল বলেন, আটক তিনজনের মধ্যে একজন তিনবছরের সাজাপ্রাপ্ত অপর দুজনের মধ্যে একজনের বয়স ১৫ বছর হওয়ায় তাঁকে শিশু আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন করে বাকি দুজনকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।