কিশোরগঞ্জে করোনার কারনে রোগী শুন্য হাসপাতাল
https://www.obolokon24.com/2020/03/kisargang_25.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ করোনা ভাইরাসের কারণে রোগী শুন্য হয়ে পড়েছে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার একমাত্র সরকারী হাসপাতালটি। ৫০ শয্যার এ হাসপাতালটিতে প্রতিদিন সহস্রাধিক রোগী চিকিৎসা নিতে আসলেও বুধবার গিয়ে দেখা যায় উল্টো চিত্র।
এলাকাবাসীর অভিযোগ করোনা আতঙ্কের কারনে জ্বর সর্দি হাঁছি কাশি কিংবা অন্যন্য রোগে চিকিৎসা নিতে আসলে হাসপাতাল কতৃপক্ষ রোগীদের ভর্তি করাচ্ছেননা।
বুধবার সকাল ১১ টার দিকে কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেছে, ৫০ শয্যার এ হাসপাতালটিতে মোট ৪ জন রোগী ভর্তি রয়েছেন। এর মধ্যে মহিলা ওয়ার্ডে তিনজন ও পুরুষ ওয়ার্ডে একজন রোগী ভর্তি রয়েছে। এসময় একজন রোগীর স্বজন বলেন, বর্তমানে করোনা ভাইরাসের কারনে আতঙ্কিত হয়ে অনেক রোগী বাড়িতে বসে চিকিৎসা নিচ্ছেন। হাতে গোনা কয়েকজন রোগী ভর্তি আছেন তারা অতি দুস্থ পরিবারের। যাদের ওষুধ কেনার সামর্থ্য নেই তারাই হাসপাতলে চিকিৎসা নিচ্ছে।
হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত একজন সিনিয়র ষ্টাপ নার্স না প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, মারাত্নক অসুস্থ ছাড়া কেউ হাসপাতলে থাকছেন না। আমরাও আতঙ্ক নিয়ে কাজ করছি। আমাদের কাছে করোনা প্রতিশেধক কোন উপকরন নেই। মার্স্ক হাতের গোলভস সহ অন্যন্য উপকরন আমরা নিজেরাই কিনেছি।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবু শফি মাহমুদ বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে সাধারন সর্দি জ্বর, হাঁছি , কাশি ও অন্যন্য রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি না করে আউটডোরে কিংবা মোবাইল ফোনে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। অন্যন্য জরুরী রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি করার প্রয়োজন হলে অব্যশই ভর্তি করে চিকিৎসা প্রদান করা হবে। করোনার উপকরনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন যেহুতু আমার উপজেলায় এখোনো কেউ করোনায় আক্লান্ত হয়নি তাই পিপি সরবরাহ করিনি। কেউ যদি করোনায় আক্লান্ত হয় তাহলে পিপিসহ অন্যন্য উপকরন সরবরাহ করা হবে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ করোনা আতঙ্কের কারনে জ্বর সর্দি হাঁছি কাশি কিংবা অন্যন্য রোগে চিকিৎসা নিতে আসলে হাসপাতাল কতৃপক্ষ রোগীদের ভর্তি করাচ্ছেননা।
বুধবার সকাল ১১ টার দিকে কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেছে, ৫০ শয্যার এ হাসপাতালটিতে মোট ৪ জন রোগী ভর্তি রয়েছেন। এর মধ্যে মহিলা ওয়ার্ডে তিনজন ও পুরুষ ওয়ার্ডে একজন রোগী ভর্তি রয়েছে। এসময় একজন রোগীর স্বজন বলেন, বর্তমানে করোনা ভাইরাসের কারনে আতঙ্কিত হয়ে অনেক রোগী বাড়িতে বসে চিকিৎসা নিচ্ছেন। হাতে গোনা কয়েকজন রোগী ভর্তি আছেন তারা অতি দুস্থ পরিবারের। যাদের ওষুধ কেনার সামর্থ্য নেই তারাই হাসপাতলে চিকিৎসা নিচ্ছে।
হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত একজন সিনিয়র ষ্টাপ নার্স না প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, মারাত্নক অসুস্থ ছাড়া কেউ হাসপাতলে থাকছেন না। আমরাও আতঙ্ক নিয়ে কাজ করছি। আমাদের কাছে করোনা প্রতিশেধক কোন উপকরন নেই। মার্স্ক হাতের গোলভস সহ অন্যন্য উপকরন আমরা নিজেরাই কিনেছি।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবু শফি মাহমুদ বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে সাধারন সর্দি জ্বর, হাঁছি , কাশি ও অন্যন্য রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি না করে আউটডোরে কিংবা মোবাইল ফোনে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। অন্যন্য জরুরী রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি করার প্রয়োজন হলে অব্যশই ভর্তি করে চিকিৎসা প্রদান করা হবে। করোনার উপকরনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন যেহুতু আমার উপজেলায় এখোনো কেউ করোনায় আক্লান্ত হয়নি তাই পিপি সরবরাহ করিনি। কেউ যদি করোনায় আক্লান্ত হয় তাহলে পিপিসহ অন্যন্য উপকরন সরবরাহ করা হবে।