সুন্দরগঞ্জে টিউমার অপারেশনের নামে হত্যা
https://www.obolokon24.com/2020/03/gaibandha.html
নুরুল আলম ডাকুয়া, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি:
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার পূর্ব বেলকা গ্রামের ভূঁয়া চিকিৎসক কর্তৃক টিউমার অপাশেনের নামে আব্দুল জলিল (৪৮) নামে এক ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়েছে।
জানা যায়, শুক্রবার উক্ত গ্রামে বেলকা ইউনিয়নের পূর্ব বেলকা গ্রামের জনৈক ইনছাব আলীর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটলে ভূয়া চিকিৎসক ছদ্দি মিয়া স্ত্রী আফরোজা বেগমকে নিয়ে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় নিহত আব্দুল জলিলের ভাতিজা আবুল কালাম আজাদ ভূয়া চিকিৎসক ছদ্দি মিয়া, স্ত্রী আফরোজা বেগম ও রোগীর পাতানো বিয়াই আতিয়ার রহমান, ও ভূয়া চিকিৎসকের শ্বশুর ইনছাব আলীসহ ৪ জনকে আসামী করে থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
মামলার বাদি জানান, তার চাচা আব্দুল জলিলের পুরুষাঙ্গের নিকটে বাম কুচকি নামক স্থানে টিউমার অপারেশনের জন্য পাতানো বিয়াইয়ের সহযোগিতায় ভূয়া চিকিৎসক ছদ্দি মিয়ার শ্বশুর ইনছাব আলী’র বাড়িতে গেলে সেখানে রোগির টিউমার অপারেশন করেন ছদ্দি মিয়া। এ ঘটনায় রোগির মৃত্যু হলে ভুয়া চিকিৎসক ছদ্দি মিয়া স্ত্রীসহ পালিয়ে যান। ছদ্দি মিয়া উক্ত পূর্ব বেলকা গ্রামের ইনছাব আলীর মেয়েকে বিয়ে করে এখানে ঘর জামাই হিসেবে বসবাস করেন। স্থানীয়রা কেউই তার পিতার নাম ও সঠিক ঠিকানা বলতে পারেন না।
বিষয়টি নিশ্চিত করে থানার এসআই মোজাম্মেল হক সরকার জানান, নিহত আব্দুল জলিলের লাশের সুরুতহাল রিপোর্ট শেষে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। আসামীদেরকে গ্রেফতারের অভিযান চলছে। তবে ভূয়া চিকিৎসক ছদ্দি মিয়ার বাড়ি লালমনির হাট বলে জানলেও সঠিক ঠিকানা কেউ বলতে পারছেন না।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার পূর্ব বেলকা গ্রামের ভূঁয়া চিকিৎসক কর্তৃক টিউমার অপাশেনের নামে আব্দুল জলিল (৪৮) নামে এক ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়েছে।
জানা যায়, শুক্রবার উক্ত গ্রামে বেলকা ইউনিয়নের পূর্ব বেলকা গ্রামের জনৈক ইনছাব আলীর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটলে ভূয়া চিকিৎসক ছদ্দি মিয়া স্ত্রী আফরোজা বেগমকে নিয়ে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় নিহত আব্দুল জলিলের ভাতিজা আবুল কালাম আজাদ ভূয়া চিকিৎসক ছদ্দি মিয়া, স্ত্রী আফরোজা বেগম ও রোগীর পাতানো বিয়াই আতিয়ার রহমান, ও ভূয়া চিকিৎসকের শ্বশুর ইনছাব আলীসহ ৪ জনকে আসামী করে থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
মামলার বাদি জানান, তার চাচা আব্দুল জলিলের পুরুষাঙ্গের নিকটে বাম কুচকি নামক স্থানে টিউমার অপারেশনের জন্য পাতানো বিয়াইয়ের সহযোগিতায় ভূয়া চিকিৎসক ছদ্দি মিয়ার শ্বশুর ইনছাব আলী’র বাড়িতে গেলে সেখানে রোগির টিউমার অপারেশন করেন ছদ্দি মিয়া। এ ঘটনায় রোগির মৃত্যু হলে ভুয়া চিকিৎসক ছদ্দি মিয়া স্ত্রীসহ পালিয়ে যান। ছদ্দি মিয়া উক্ত পূর্ব বেলকা গ্রামের ইনছাব আলীর মেয়েকে বিয়ে করে এখানে ঘর জামাই হিসেবে বসবাস করেন। স্থানীয়রা কেউই তার পিতার নাম ও সঠিক ঠিকানা বলতে পারেন না।
বিষয়টি নিশ্চিত করে থানার এসআই মোজাম্মেল হক সরকার জানান, নিহত আব্দুল জলিলের লাশের সুরুতহাল রিপোর্ট শেষে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। আসামীদেরকে গ্রেফতারের অভিযান চলছে। তবে ভূয়া চিকিৎসক ছদ্দি মিয়ার বাড়ি লালমনির হাট বলে জানলেও সঠিক ঠিকানা কেউ বলতে পারছেন না।