নবাবগঞ্জে এবারে আমের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা মুকুলে মুকুলে ভরে গেছে আমগাছ গুলি
https://www.obolokon24.com/2020/03/dinajpur_58.html
অলিউর রহমান মেরাজ নবাবগঞ্জ দিনাজপুর প্রতিনিধি:
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলায় চলতি মৌসুমে ২৪ হাজার ১৫০ মেঃ টন আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে উপজেলা কৃষি বিভাগ। এ এলাকার কৃষকেরা ধান, গম, ভুট্টা, সবজি চাষাবাদের পাশাপশি বিভিন্ন রকমের ফলের বাগান করে আসছে। যার মধ্যে আম বাগানও রয়েছে।
উপজেলা কৃষি দপ্তরের তথ্য মোতাবেক উপজেলা এলাকায় বসত বাড়ী ও বাগান সহ ৮০৫ হেক্টর জমির উপর ৬২ হাজার ৫০০ টি আম গাছ রয়েছে। ইতোমধ্যে আম গাছ গুলি মুকুলে মুকুলে ভরে গেছে।। মুকুল আসায় আম বাগান এলাকাগুলো মৌ-মৌ সুবাসে প্রকৃতি যেন এক অন্য রকম রুপ ধারন করেছে।
বাগান মালিকেরাও ভাল আম পাওয়ার জন্য ইতোমধ্যে গাছের পরিচর্যা শুরু করে দিয়েছে।
উপজেলা এলাকার বসিন্দারা পূর্বে শুধু মাত্র নিজেদের জন্য বসত বাড়ীতে আম গাছ রোপন করে থাকলেও সম্প্রতি অনেকেই বানিজ্যিক ভাবে আম বাগান করতে শুরু করেছে। অনেক ধানী জমিতেও আম বাগান করছে।
ফসলী জমিতে গাছগুলি এমন ভাবে লাগানো হয়েছে যার মধে অন্য ফসলও চাষাবাদের সুযোগ রয়েছে এবং ফসল চাষও হচ্ছে। বাগানীরা জানান, এসব বাগানের আম বেশ ভাল দামে বিক্রি হয়ে থাকে। এখানে হিমসাগর, আম্রপালি, বোম্বাই, হাড়িভাঙ্গা, সহ বিভিন্ন জাতের আমের বাগান রয়েছে।
কোন কোন বাগানের ভিতরে বাড়তি ফসল হিসাবে রোপন করা হয়েছে বোরো ধান। আমের মৌসুমে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে এখানে ক্রেতারা এসে পাইকারী দরে ট্রাক ভর্তি করে আম নিয়ে যায়। আবার দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আম ব্যবসায়ীরা এসে বাগান ক্রয় করে থাকে। উপজেলার মাহমুদপুর মৌলভীপাড়ার রেজাউল করিম নামে এক বাগান মালিক জানালেন, গতবারের চেয়ে এবারে গাছে মুকুল ভাল এসেছে। যদি কোন প্রাকৃতিক দূর্যোগ না আসে তা’হলে গাছে ভাল আম
ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলায় চলতি মৌসুমে ২৪ হাজার ১৫০ মেঃ টন আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে উপজেলা কৃষি বিভাগ। এ এলাকার কৃষকেরা ধান, গম, ভুট্টা, সবজি চাষাবাদের পাশাপশি বিভিন্ন রকমের ফলের বাগান করে আসছে। যার মধ্যে আম বাগানও রয়েছে।
উপজেলা কৃষি দপ্তরের তথ্য মোতাবেক উপজেলা এলাকায় বসত বাড়ী ও বাগান সহ ৮০৫ হেক্টর জমির উপর ৬২ হাজার ৫০০ টি আম গাছ রয়েছে। ইতোমধ্যে আম গাছ গুলি মুকুলে মুকুলে ভরে গেছে।। মুকুল আসায় আম বাগান এলাকাগুলো মৌ-মৌ সুবাসে প্রকৃতি যেন এক অন্য রকম রুপ ধারন করেছে।
বাগান মালিকেরাও ভাল আম পাওয়ার জন্য ইতোমধ্যে গাছের পরিচর্যা শুরু করে দিয়েছে।
উপজেলা এলাকার বসিন্দারা পূর্বে শুধু মাত্র নিজেদের জন্য বসত বাড়ীতে আম গাছ রোপন করে থাকলেও সম্প্রতি অনেকেই বানিজ্যিক ভাবে আম বাগান করতে শুরু করেছে। অনেক ধানী জমিতেও আম বাগান করছে।
ফসলী জমিতে গাছগুলি এমন ভাবে লাগানো হয়েছে যার মধে অন্য ফসলও চাষাবাদের সুযোগ রয়েছে এবং ফসল চাষও হচ্ছে। বাগানীরা জানান, এসব বাগানের আম বেশ ভাল দামে বিক্রি হয়ে থাকে। এখানে হিমসাগর, আম্রপালি, বোম্বাই, হাড়িভাঙ্গা, সহ বিভিন্ন জাতের আমের বাগান রয়েছে।
কোন কোন বাগানের ভিতরে বাড়তি ফসল হিসাবে রোপন করা হয়েছে বোরো ধান। আমের মৌসুমে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে এখানে ক্রেতারা এসে পাইকারী দরে ট্রাক ভর্তি করে আম নিয়ে যায়। আবার দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আম ব্যবসায়ীরা এসে বাগান ক্রয় করে থাকে। উপজেলার মাহমুদপুর মৌলভীপাড়ার রেজাউল করিম নামে এক বাগান মালিক জানালেন, গতবারের চেয়ে এবারে গাছে মুকুল ভাল এসেছে। যদি কোন প্রাকৃতিক দূর্যোগ না আসে তা’হলে গাছে ভাল আম
ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।