পার্বতীপুরে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ট্রেন যাত্রী সর্বশান্ত
https://www.obolokon24.com/2020/03/dinajpur_33.html
এম এ আলম বাবলু, পার্বতীপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:
দিনাজপুরের পার্বতীপুরে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে এক ট্রেন যাত্রী সর্বশান্ত হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে আজ বৃহস্পতিবার ভোর রাতে ঢাকা থেকে পঞ্চগড় গামী আন্ত:নগর যাত্রীবাহী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনে।
জানা গেছে, বুধবার রাতে ঢাকা থেকে জয়পুরহাটের নিজ বাড়ীতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড় গামী আন্ত:নগর দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনের ‘চ’ বগিতে ওঠে সুমন হোসেন (২৬) নামক এক যাত্রী। ট্রেনটি ছাড়ার পরে ট্রেনের ভিতরেই পরিচয় হয় জনৈক যাত্রীর সাথে। ট্রেনটি নাটোর রেলওয়ে ষ্টেশন পার হবার পর ওই যাত্রী বন্ধুত্বের সুযোগ নিয়ে সুমনকে মেরিন্ডা জুসের বোতলের ভিতরে নেশা জাতীয় কিছু খাইয়ে অজ্ঞান করে তার কাছে থাকা নগদ মোট সতেরো হাজার পাঁচশত টাকা ও একটি স্যাম্পোনি মোবাইল সেট হাতিয়ে নেয়। ট্রেনটি পার্বতীপুর রেলওয়ে জংশনে ঢোকার প্রাক্কালে তাকে অজ্ঞান অবস্থায় পেয়ে ট্রেনের অন্যান্য যাত্রীরা পার্বতীপুর রেলওয়ে জংশনে ট্রেনটি দাঁড়ানের পর তাকে অজ্ঞান অবস্থায় রেলওয়ে থানায় সোপর্দ করে। পরে রেলওয়ে থানা থেকে তাকে সু-চিকিৎসার জন্য পার্বতীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠায়। ধারনা করা হচ্ছে, অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে সে সর্বশান্ত হয়েছে। সুমনের পারিবারিক সুত্র থেকে জানা গেছে, সে ঢাকার শান্তিনগরে একটি বে-সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে এবং বেতনের টাকা নিয়ে তার গ্রামের বাড়ি জয়পুরহাট জেলার সদর উপজেলার পারোলিয়া গ্রামে আসার পথে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে।
দিনাজপুরের পার্বতীপুরে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে এক ট্রেন যাত্রী সর্বশান্ত হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে আজ বৃহস্পতিবার ভোর রাতে ঢাকা থেকে পঞ্চগড় গামী আন্ত:নগর যাত্রীবাহী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনে।
জানা গেছে, বুধবার রাতে ঢাকা থেকে জয়পুরহাটের নিজ বাড়ীতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড় গামী আন্ত:নগর দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনের ‘চ’ বগিতে ওঠে সুমন হোসেন (২৬) নামক এক যাত্রী। ট্রেনটি ছাড়ার পরে ট্রেনের ভিতরেই পরিচয় হয় জনৈক যাত্রীর সাথে। ট্রেনটি নাটোর রেলওয়ে ষ্টেশন পার হবার পর ওই যাত্রী বন্ধুত্বের সুযোগ নিয়ে সুমনকে মেরিন্ডা জুসের বোতলের ভিতরে নেশা জাতীয় কিছু খাইয়ে অজ্ঞান করে তার কাছে থাকা নগদ মোট সতেরো হাজার পাঁচশত টাকা ও একটি স্যাম্পোনি মোবাইল সেট হাতিয়ে নেয়। ট্রেনটি পার্বতীপুর রেলওয়ে জংশনে ঢোকার প্রাক্কালে তাকে অজ্ঞান অবস্থায় পেয়ে ট্রেনের অন্যান্য যাত্রীরা পার্বতীপুর রেলওয়ে জংশনে ট্রেনটি দাঁড়ানের পর তাকে অজ্ঞান অবস্থায় রেলওয়ে থানায় সোপর্দ করে। পরে রেলওয়ে থানা থেকে তাকে সু-চিকিৎসার জন্য পার্বতীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠায়। ধারনা করা হচ্ছে, অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে সে সর্বশান্ত হয়েছে। সুমনের পারিবারিক সুত্র থেকে জানা গেছে, সে ঢাকার শান্তিনগরে একটি বে-সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে এবং বেতনের টাকা নিয়ে তার গ্রামের বাড়ি জয়পুরহাট জেলার সদর উপজেলার পারোলিয়া গ্রামে আসার পথে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে।